Paschim Mednipur: ‘হাইপ্রেশার থাকার পরও কীভাবে সিজার করল? ডাক্তারবাবু নিজে হাতে মেরেছে’, সরকারি হাসপাতালে তুমুল উত্তেজনা

Debra: জানা গিয়েছে, পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর লোকাল থানার অন্তর্গত রাউতমুনি এলাকার বাসিন্দা মামনি সর্দার। তেইশ বছর বয়সী সেই গৃহবধূর প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়।মৃতের পরিবারের দাবি, সন্ধে ছ'টা নাগাদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওই গৃহবধূকে।

Paschim Mednipur: 'হাইপ্রেশার থাকার পরও কীভাবে সিজার করল? ডাক্তারবাবু নিজে হাতে মেরেছে', সরকারি হাসপাতালে তুমুল উত্তেজনা
ডেবরা হাসপাতলে মৃত্যুImage Credit source: Tv9 Bangla
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Oct 22, 2024 | 6:25 PM

ডেবরা: চিকিৎসার গাফিলতির অভিযোগ। প্রসূতির মৃত্যু ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে। এই মৃত্যুকে ঘিরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চত্বরে।

জানা গিয়েছে, পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর লোকাল থানার অন্তর্গত রাউতমুনি এলাকার বাসিন্দা মামনি সর্দার। তেইশ বছর বয়সী সেই গৃহবধূর প্রসব যন্ত্রণা নিয়ে ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে ভর্তি হয়।মৃতের পরিবারের দাবি, সন্ধে ছ’টা নাগাদ হাসপাতালে ভর্তি করা হয় ওই গৃহবধূকে। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁকে স্থানান্তরিত করা হয় ওটি রুমে। সিজার হয় তাঁর। কন্যা সন্তানের জন্ম দেন মামনি। কিন্তু এরপরও রক্তক্ষরণ বন্ধ হয়নি তাঁর। এরপর রাত্রি প্রায় দুটো নাগাদ মৃত্যু হয় মামনির।

ইতিমধ্যেই পরিবারের তরফ থেকে অপারেশনের দায়িত্বে থাকা চিকিৎসকের নামে ডেবরা থানায় এবং সিএমওএইচ এর কাছে লিখিত অভিযোগ জানানো হয়েছে। তবে হাসপাতালের তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

ঘটনাকে ঘিরে ডেবরা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল চত্বরে চাপা উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে। যে কোনও ধরনের পরিস্থিতি সামাল দিতে মোতায়েন করা হয়েছে ডেবরা থানার পুলিশ বাহিনী। মৃতের পরিবারের আত্মীয় বলেন, “ডাক্তারবাবু হাতে করে মেরেছে রোগীকে। আমরা থানাতে গিয়েছিলাম। বড়বাবু এসেছে। এবার কী হবে বুঝতে পারছি না। বাচ্চাটা ভাল আছে। হাইপ্রেশার থাকার পরও কীভাবে সিজার করে ওরা? সব ডাক্তারবাবুর দোষ।”