AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Bardhaman Medical College: লাগবে নমিতা মাঝির রক্ত, দেওয়া হল নমিতা বাগদীকে! সরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ

Bardhaman: নমিতা মাঝির পরিবারের দাবি, সেই পরিবারের লোকজনকে দু'টি কাগজ দিয়ে ব্ল্যাড ব্যাঙ্ক থেকে রক্ত আনতে বলা হয়। নমিতা মাঝির ছেলে সঞ্জিত মাঝি বলেন, "রক্ত আনার পর সেই রক্ত নমিতা মাঝির বদলে নমিতা বাগদি নামে অন্য একজনের শরীরে চালানো হয়।"

Bardhaman Medical College: লাগবে নমিতা মাঝির রক্ত, দেওয়া হল নমিতা বাগদীকে! সরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ
রক্ত অদল-বদলImage Credit: Tv9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 02, 2025 | 12:49 PM
Share

বর্ধমান: সরকারি হাসপাতাল থেকে এবার এল ভয়াবহ অভিযোগ। রক্ত দরকার একজনের। তার বদলে একই নামের আর রোগিনীকে দেওয়া হল সেই রক্ত। যদিও, এ সম্পর্কে হাসপাতালের সুপার জানিয়েছেন,এখনও অবধি এমন কোনও অভিযোগ তাঁরা পাননি। পেলে নিশ্চয়ই ব্যবস্থা নেবেন। যদিও, এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

পূর্ব বর্ধমানের ভাতারের বাসিন্দা নমিতা মাঝি (৫৩)। তিনি রক্তাল্পতার রোগী। তাঁর বাড়ি পূর্ব বর্ধমানের ভাতার তুলসীডাঙ্গা গ্রামে। তাঁকে শনিবার বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের জরুরি বিভাগের সামনের তিনতলায় ভর্তি করা হয়। জরুরি বিভাগের সামনের ওই নিউ বিল্ডিং এরই তিন তলায় নমিতা নামেরই আর এক রোগী ভর্তি রয়েছেন। তবে তাঁর পদবী আলাদা। নাম নমিতা বাগদী।

নমিতা মাঝির পরিবারের দাবি, সেই পরিবারের লোকজনকে দু’টি কাগজ দিয়ে ব্ল্যাড ব্যাঙ্ক থেকে রক্ত আনতে বলা হয়। নমিতা মাঝির ছেলে সঞ্জিত মাঝি বলেন, “রক্ত আনার পর সেই রক্ত নমিতা মাঝির বদলে নমিতা বাগদি নামে অন্য একজনের শরীরে চালানো হয়।” জানা গিয়েছে, নমিতাকে রক্ত দেওয়ার শুরু পরেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তখনই টনক নড়ে সিস্টারদের। সঙ্গে সঙ্গে রক্ত পরিবর্তন করা হয়।

সঞ্জিত মাঝি বলেন, “আমার মাকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেছিলাম। মায়ের রক্তের দরকার ছিল। আমি রক্ত নিয়ে আসি। এরপর জানতে পারি ওই রক্ত আমাদের রোগীকে না দিয়ে অন্য রোগীকে দিয়ে দিয়েছে। শুনেছি যাকে রক্ত দেওয়া হয়েছে তিনি নমিতা বাগদী। ভুলবসত করে ফেলেছেন সিস্টাররা। কিছুটা রক্ত দিয়েছেন। শুনেছি নমিতা বাগদীর শরীরে কিছু অসুবিধা হচ্ছে। তবে ডাক্তরা সব চেষ্টা করছে।”