Nandigram: পরকীয়ায় পথের কাঁটা মেয়ে, নাবালিকাকে অচেনা জায়গায় ফেলে পগার পার মায়ের প্রেমিক

TV9 Bangla Digital | Edited By: অবন্তিকা প্রামাণিক

Oct 17, 2021 | 8:30 PM

Unknown Place: মেয়েটির বাবা কাজের সূত্রে বাইরে থাকেন। তাঁর মায়ের সঙ্গে বছর ২২ এর এক যুবকের ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

Nandigram: পরকীয়ায় পথের কাঁটা মেয়ে, নাবালিকাকে অচেনা জায়গায় ফেলে পগার পার মায়ের প্রেমিক
নাবালিকাকে অচেনা জায়গায় রেখে এল মায়ের প্রেমিক (প্রতীকী ছবি)

Follow Us

পূর্ব মেদিনীপুর:  নন্দীগ্রাম থেকে উদ্ধার মালদার(Malda) এক নাবালিকা। পরে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ থেকে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য।

ঠিক কী ঘটেছিল?
বছর নয়ের ওই নাবালিকার বাড়ি মালদায় (Malda)। কয়েকদিন আগে মায়ের সঙ্গে চণ্ডীপুরে পৌঁছায় সে। পুলিশ সূত্রে খবর, মেয়েটির বাবা কাজের সূত্রে বাইরে থাকেন। তাঁর মায়ের সঙ্গে চণ্ডীপুরের বছর ২২ এর এক যুবকের ফোনে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে।

এরপর প্রেমের টানেই মালদা থেকে চণ্ডীপুরে পৌঁছান ওই মহিলা। সঙ্গে করে নিয়ে আসে ছোট্টো মেয়েটিকে। পরে মেয়েটিকে হোস্টেলে রাখার নাম করে নন্দীগ্রামের (Nandigram) রেয়া পাড়াতে ছেড়ে দিয়ে যায় ওই মহিলার প্রেমিক।

পুলিশের অনুমান প্রেমের সম্পর্কে বাধা হওয়ার কারণে মায়ের অজান্তেই ছোটো মেয়েটিকে নন্দীগ্রামের অচেনা জায়গায় ছেড়ে দিয়ে যায় ওই যুবক । নাবালিকাকে বেশ কিছুক্ষণ এলাকায় ঘোরাঘুরি করতে দেখে সন্দেহ হয় এলাকাবাসীর। স্থানীয় বাসিন্দারা খবর দেন নন্দীগ্রাম থানার পুলিশকে (Nandigram Police station)। পুলিশ গিয়ে মেয়েটিকে উদ্ধার করে। পরে শুরু হয় তদন্ত।

এরপর মালদা থানায় (Malda Police Station) খবর দেওয়া হয়। আজ বিকেলে ওই মহিলা সহ তাঁর প্রেমিককে মালদা পুলিশের হাতে তুলে দেয় নন্দীগ্রাম থানার পুলিশ । পাশাপাশি নাবালিকাকে তুলে দেওয়া হয় তার পরিবারের হাতে ।

এদিকে,পরকিয়া সন্দেহে স্ত্রীকে খুনের অভিযোগ উঠল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। তবে এই ঘটনার পর ছাড় পেয়ে যায়নি অভিযুক্ত। গ্রামবাসীরা সকলে মিলে গণপ্রহার চালায় তার উপর। পরে পুলিশের হাতে তুলে দেয় তাকে।

আজ সকালে ঘটনাটি ঘটেছে কালনার ১ নম্বর ব্লকের সুলতানপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের। অভিযুক্ত স্বামীর নাম দীপঙ্কর বিশ্বাস। জানা গিয়েছে, গত কয়েকদিন ধরেই স্ত্রীকে সন্দেহ করা নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি লেগেই থাকত। তবে অশান্তির মাত্রা ছাড়ায় গতকাল। এরপর আজ ভোরে যখন স্ত্রী ঘুমোচ্ছিলেন সেই সময় দীপঙ্কর শাবল দিয়ে মাথায় আঘাত করে। ঘটনাস্থানেই মৃত্যু হয় স্ত্রীর।

এখানেই শেষ নয়। খুন করার পর গ্রামের এক সিভিক ভলেন্টিয়ারের বাড়িতে গিয়ে আত্মসমর্পন করে অভিযুক্ত। ঘটনার কয়েক ঘন্টার পরই বিষয়টি জানাজানি হয় এলাকায়। তখনই ক্ষিপ্ত গ্রামবাসী সিভিক ভলেন্টিয়ারের বাড়ি থেকে বের করে গণ ধোলাই দেয় তাকে।

এরপর ঘটনাস্থানে হাজির হয় বুলবুলিতলা ফাঁড়ির পুলিশ। তার হাতে তুলে দেয় অভিযুক্তকে। পরে বাড়ি থেকে দেহ উদ্ধার ময়নাতদন্তের জন্যে কালনা মহকুমা হাসপাতালের মর্গে পাঠায় কালনা থানার পুলিশ। কালনা থানার পুলিশ জানায় মৃতের স্বামীকে আটক করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: Belur Math: সুখবর! পুজোর পরেই খুলতে চলেছে বেলুড় মঠ, কবে কখন জেনে নিন…

Next Article