রায়গঞ্জ: বয়স যখন আট কী নয়। সেই সময় থেকেই মৃৎশিল্পের কাজ শুরু। ধীরে-ধীরে হাত পাকিয়েছেন কাজে। এখন ভানু পালের রুজি-রোজগার এখান থেকেই আসে। টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালস সিজন ২ সম্মান জানাল ভানু পালকে।
ভানু পাল বলেন, “আজ প্রায় আট বছর বয়স থেকেই দাদা-কাকাদের সঙ্গে কারখানায় সঙ্গ দিতাম। তখন তো কারখানায় কাজ হত না। সব মন্দিরে-মন্দিরে জমিদার বাড়িতে গিয়ে কাজ হতো। সেই সময় খড়িমাটি দিতাম। এই কাজ ওই কাজ করতাম। আস্তে-আস্তে পরম্পরা অনুযায়ী চলছে। এখনও পর্যন্ত এটাই পেশা হিসাবে নিয়েছি। এই কাজ আমি নিজে প্রায় ষাট বছর ধরে করে চলেছি। সাতাত্তর সালে বিপ্লবী ক্লাবের প্রতিমা যখন গড়ি তখন থেকেই আমার প্রসার ঘটে। এখন তো কাজের গতি অন্যরকম হয়ে গিয়েছে। এখন মূলত থিম। থিমের কাজগুলো করছি।”
ভানু পালের স্ত্রী বলেন, “উনি একা হাতে সামলান। তাই ওঁর সঙ্গে আমিও হাত লাগাই মাঝে-মাঝে।”
রায়গঞ্জ: বয়স যখন আট কী নয়। সেই সময় থেকেই মৃৎশিল্পের কাজ শুরু। ধীরে-ধীরে হাত পাকিয়েছেন কাজে। এখন ভানু পালের রুজি-রোজগার এখান থেকেই আসে। টিভি ৯ বাংলা পুজোয় পালস সিজন ২ সম্মান জানাল ভানু পালকে।
ভানু পাল বলেন, “আজ প্রায় আট বছর বয়স থেকেই দাদা-কাকাদের সঙ্গে কারখানায় সঙ্গ দিতাম। তখন তো কারখানায় কাজ হত না। সব মন্দিরে-মন্দিরে জমিদার বাড়িতে গিয়ে কাজ হতো। সেই সময় খড়িমাটি দিতাম। এই কাজ ওই কাজ করতাম। আস্তে-আস্তে পরম্পরা অনুযায়ী চলছে। এখনও পর্যন্ত এটাই পেশা হিসাবে নিয়েছি। এই কাজ আমি নিজে প্রায় ষাট বছর ধরে করে চলেছি। সাতাত্তর সালে বিপ্লবী ক্লাবের প্রতিমা যখন গড়ি তখন থেকেই আমার প্রসার ঘটে। এখন তো কাজের গতি অন্যরকম হয়ে গিয়েছে। এখন মূলত থিম। থিমের কাজগুলো করছি।”
ভানু পালের স্ত্রী বলেন, “উনি একা হাতে সামলান। তাই ওঁর সঙ্গে আমিও হাত লাগাই মাঝে-মাঝে।”