Video: ‘ইমরানকে মারতে চেয়েছিলাম, কারণ…’, কী বলল আততায়ী? দেখুন
Imran Khan assassination attempt: শুধু ইমরানকেই মারাই লক্ষ্য ছিল। কিন্তু কেন? কী বলল আততায়ী?
ইসলামাবাদ: বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর), গুলিবিদ্ধ হয়েছেন প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। পাক পঞ্জাবের ওয়াজিরাবাদে জাফর আলি চকের কাছে তাঁকে লক্ষ্য করে বেশ কয়েক রাউন্ড গুলি চালানো হয়। অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচে গেলেও, তাঁর ডান পায়ে তিন থেকে চারটি গুলি লেগেছে। ঘটনাস্থল থেকেই এক সন্দেহভাজন আততায়ীকে গ্রেফতার করা হয়। সে জানিয়েছে, ইমরানকে হত্যা করতেই এসেছিল সে।
পাক সংবাদমাধ্যমগুলির প্রকাশিত এক ভিডিয়োতে ওই আততায়ী বলেছে, “তিনি (ইমরান) মানুষকে বিভ্রান্ত করছেন। আমি আর এটা বসে বসে দেখতে পারছিলাম না। তাই আমি তাকে হত্যা করেছি…হত্যার চেষ্টা করেছি। যেদিন লাহোর থেকে তিনি যাত্রা শুরু করেছিলেন, সেদিন থেকেই আমি পরিকল্পনা করেছিলাম। আমি শুধু ইমরান খানকেই মারতে চেয়েছিলাম, আর কাউকে নয়।”
Arrested man confesses to attempting to kill former Prime Minister Imran Khan
Claims no-one else was behind it, and that he did so because Khan’s rally was playing music over the call to prayer… Khan supporters blaming the government pic.twitter.com/ZvIoSzmEJY
— Secunder Kermani (@SecKermani) November 3, 2022
সে আরও জানিয়েছে, একটি মোটরবাইক নিয়ে ঘটনাস্থলে এসেছিল সে। কাছাকাছি তাঁর মামার একটি মোটরবাইক সারানোর দোকান ছিল। সেখানেই বাইক রেখে ইমরান খানকে হত্যা করতে এসেছিল সে। সে দাবি করেছে, এই পরিকল্পনা তার একার। তার পিছনে কোনও জঙ্গি গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক দলের হাত নেই। এদিনের হামলাও সে একাই চালিয়েছে।
তবে, সত্যি সত্যিই আততায়ী একজনই ছিল কি না, সেই নিয়ে ধন্দ তৈরি হয়েছে। রউফ হাসান নামে ইমরানের দলের এক মুখপাত্র জানিয়েছেন, ঘটনাস্থলে দু’জন আততায়ী ছিল। একজনের হাত ছিল একটি হ্যান্ডগান, অপরজনের হাতে ছিল একে-৪৭ রাইফেল। ইমরানের দেহরক্ষীদের গুলিতে রাইফেলধারী আততায়ীর ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়। অপরজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ।