Rituparna-Ferdous: ফের কাছাকাছি ঋতুপর্ণা-ফিরদৌস! ঋতুকে রাজনীতিতে আসার ডাক ফিরদৌসের

আমেরিকার নিউইয়র্কে এ বছর এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত হবে সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। সেই উৎসবের ঘোষণা শনিবার হয়েছে ঢাকায়। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন ঋতুপর্ণা এবং ফিরদৌস। বাংলা সিনে ইন্ড্রাস্ট্রির এই জুটিকে অনেক দিন পর দেখা গেল পাশাপাশি। ঢাকায় ঋতুপর্ণাকে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি তাঁর হাতে আওয়ামি লিগের নৌকা প্রতীক তুলে দেন ফিরদৌস।

Rituparna-Ferdous: ফের কাছাকাছি ঋতুপর্ণা-ফিরদৌস! ঋতুকে রাজনীতিতে আসার ডাক ফিরদৌসের
ঋতুপর্ণা ও ফিরদৌসImage Credit source: facebook
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Feb 25, 2024 | 12:36 PM

ঢাকা: মানুষের সেবা করার সমস্ত গুণ রয়েছে টলিউড কুইন ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তের মধ্যে। তাই তিনি রাজনীতিতে যোগ দিলে প্রচুর মানুষ উপকৃত হবে। শনিবার এমন কথাই শোনা গেল ঋতুপর্ণার সঙ্গে দীর্ঘদিন কাজ করা বাংলাদেশের অভিনেতা ফিরদৌস আহমেদ। মাসখানের আগেই বাংলাদেশের ক্ষমতাসীন দল আওয়ামি লিগে যোগ দিয়েছেন ফিরদৌস। তার পর বাংলাদেশের সাধারণ নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে জিতেওছেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘মানুষের সেবা’র এই সুযোগ তাঁকে দেওয়ায় কৃতজ্ঞতাও জানিয়েছেন ফিরদৌস। তাঁর মতোই রাজনীতিতে আসতে ঋতুপর্ণাকে অনুরোধ করেছেন তিনি।

আমেরিকার নিউইয়র্কে এ বছর এপ্রিল মাসে অনুষ্ঠিত হবে সুচিত্রা সেন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। সেই উৎসবের ঘোষণা শনিবার হয়েছে ঢাকায়। সেখানেই উপস্থিত ছিলেন ঋতুপর্ণা এবং ফিরদৌস। বাংলা সিনে ইন্ড্রাস্ট্রির এই জুটিকে অনেক দিন পর দেখা গেল পাশাপাশি। ঢাকায় ঋতুপর্ণাকে স্বাগত জানানোর পাশাপাশি তাঁর হাতে আওয়ামি লিগের নৌকা প্রতীক তুলে দেন ফিরদৌস। ঋতুপর্ণার বিষয়ে তিনি বলেছেন, “ঋতুপর্ণার সঙ্গে আমার ২৫ বছরের পথচলা। আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি, মানুষের পাশে থেকে তিনি কীভাবে সহযোগিতা করেন। মানুষের সেবা করার বেশিরভাগ গুণ আমি ঋতুপর্ণার থেকে শিখেছি। তার ভালো কাজগুলো আমাকে অনেক বেশি প্রভাবিত করেছে। সেজন্যই হয়ত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা ১০ আসনের মত গুরুত্বপূর্ণ আসনে নৌকা প্রতীক আমার হাতে তুলে দিয়েছেন। ঋতুপর্ণা এদেশে এসেছেন। তাই তাঁকে আমাদের নৌকা দিয়ে বরণ করে নিতে চাই।”

অভিনয় থেকে রাজনীতিতে এসেছেন ফিরদৌস। তাঁর দেখানো পথে ঋতুপর্ণাকে হাঁটার কথাও বলেন ফিরদৌস। তাঁর কথায়, “মানুষের সেবক হওয়ার মতো সব গুণ ঋতুপর্ণার মধ্যে আছে। আমি চাইব তিনি যেন আমার দেখানো পথে হেঁটে রাজনীতিতে যোগ দেন। প্রধানমন্ত্রী যদি আমাকে এই ক্ষমতাটুকু না দিতেন তাহলে কিন্তু মানুষের কল্যাণে কাজ করতে পারতাম না। আমি চাই, ভারত সরকার এটা যেন ভালোভাবে দেখেন। তাহলে আমরা দুই বন্ধু মিলে দুই দেশের সম্পর্ক-মৈত্রী আরও দৃঢ় করতে পারব।”