Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

US Tariffs on India: ২ এপ্রিল থেকেই ব্যবসায় পড়বে বড় প্রভাব, ভারতের উপরে শুল্কের খাঁড়া ট্রাম্পের

Reciprocal Tariffs: সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন মার্কিন সফরে এসেছিলেন, তখনও সাফ জানিয়েছিলেন যে ভারতকে শুল্ক থেকে ছাড় দেওয়া হবে না। এই বিষয়ে কেউ তাঁর সঙ্গে তর্কে পারবে না। ভারতেরই উদাহরণ দিয়ে ট্রাম্প বলেন, "ভারত আমাদের উপরে অটো ট্যারিফ (গাড়ির উপরে শুল্ক) ১০০ শতাংশেরও বেশি নেয়"।

US Tariffs on India: ২ এপ্রিল থেকেই ব্যবসায় পড়বে বড় প্রভাব, ভারতের উপরে শুল্কের খাঁড়া ট্রাম্পের
শুল্ক চাপানোর ঘোষণা ডোনাল্ড ট্রাম্পের।Image Credit source: PTI
Follow Us:
| Updated on: Mar 05, 2025 | 12:07 PM

ওয়াশিংটন: নেমেই এল শুল্কের খাঁড়া। ভারতের উপরও সমান হারে শুল্ক চাপাচ্ছে আমেরিকা। আজ মার্কিন কংগ্রেসে এই ঘোষণা করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমেরিকার উপরে ভারত যে শুল্ক চাপায়, তা ‘অত্যন্ত অনায্য’ বলেই সুর চড়ান ট্রাম্প। এবার ভারতের উপরও সমান পরিমাণ শুল্ক বসাবেন বলে হুঁশিয়ারি দেন।

ট্রাম্প জানিয়েছেন, আগামী ২ এপ্রিল থেকে ভারতের উপরে রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ বা সমান পরিমাণ শুল্ক বসানো হবে।  এ দিন মার্কিন কংগ্রেসের যুগ্ম অধিবেশনে দাঁড়িয়ে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, “বহু দশক ধরে অন্যান্য দেশরা আমাদের উপরে ট্যারিফ ব্যবহার করেছে। এবার আমাদের পালা এসেছে অন্যান্য দেশের বিরুদ্ধে শুল্ক ব্যবহার করার। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন, চিন, ব্রাজিল, ভারত, মেক্সিকো, কানাডা সহ একাধিক দেশ আমাদের উপরে তুলনামূলকভাবে অনেক বেশি শুল্ক নেয়। এটা একদমই অনায্য।”

ভারতেরই উদাহরণ দিয়ে ট্রাম্প বলেন, “ভারত আমাদের উপরে অটো ট্যারিফ (গাড়ির উপরে শুল্ক) ১০০ শতাংশেরও বেশি নেয়”। তিনি জানান, সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী যখন মার্কিন সফরে এসেছিলেন, তখনও সাফ জানিয়েছিলেন যে ভারতকে শুল্ক থেকে ছাড় দেওয়া হবে না। এই বিষয়ে কেউ তাঁর সঙ্গে তর্কে পারবে না।

ট্রাম্প জানিয়েছেন, আগামী ২ এপ্রিল থেকে আমেরিকা ভারতের উপরে সমান পরিমাণ শুল্ক বসাবে। অর্থাৎ ভারত আমেরিকার পণ্যে যে পরিমাণ কর বা শুল্ক বসাবে, এবার থেকে আমেরিকাও সমান পরিমাণ শুল্ক বসাবে।

প্রসঙ্গত, ইতিমধ্যেই কানাডা, মেক্সিকো ও চিনের উপরে শুল্ক বসিয়েছেন ট্রাম্প। পাল্টা জবাবে চিন আমেরিকার তিনটি সয়াবিন ফার্মের লাইসেন্স বাতিল করেছে, বন্ধ করে দিয়েছে কাঠ আমদানি। কানাডা ও মেক্সিকোও পাল্টা জবাব দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিয়েছে।