Credit Card: হাতে হাতে ক্রেডিট কার্ড, ৪৫ বছরে কী কী দেখেছে দেশের প্লাস্টিক মানি?
Plastic Money: এই ৪৫ বছরে বদলে গিয়েছে গ্রাহকের পরিচয়। আগে দেশের বিত্তশালীরাই শুধু ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করত। আর বর্তমানে দেশের সকল অর্থনৈতিক ক্লাসে বসবাসকারী মানুষের কাছেই ক্রেডিট কার্ড থাকে। এ ছাড়াও আগে দেশের শুধুমাত্র বড় ব্যাঙ্কগুলোই ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করত।

সেন্ট্রাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার সেন্ট্রাল কার্ড দিয়ে ভারতে ১৯৮০ সালে যাত্রা শুরু হয়েছিল ক্রেডিট কার্ডের। সেই প্লাস্টিক মানির বয়স পেরিয়েছে ৪৫ বছর। আর এই ৪৫ বছরে ক্রেডিট কার্ড থেকে প্লাস্টিক মানি পৌঁছে গিয়েছে ইউপিআইতে। অন্যদিকে, ক্রেডিট কার্ডের সংখ্যা পৌঁছে গিয়েছে ১১ কোটিতে। আগে যা ছিল বিত্তশালীদের হাতে। এখন পৌঁছে গিয়েছে দেশের সকল মানুষের হাতে হাতে।
এই ৪৫ বছরে বদলে গিয়েছে গ্রাহকের পরিচয়। আগে দেশের বিত্তশালীরাই শুধু ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করত। আর বর্তমানে দেশের সকল অর্থনৈতিক ক্লাসে বসবাসকারী মানুষের কাছেই ক্রেডিট কার্ড থাকে। এ ছাড়াও আগে দেশের শুধুমাত্র বড় ব্যাঙ্কগুলোই ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করত। আর এখন স্মল ফাইন্যান্স ব্যাঙ্কগুলো পর্যন্ত ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে।
এই বিপুল ঋণের প্রধান চালিকা শক্তি হল বিরাট ছাড় ও নো কস্ট ইএমআই। অর্থাৎ, একাধিক ই-কমার্স ওয়েবসাইট বিভিন্ন সময় ক্রেডিট কার্ডে কেনাকাটায় বিশাল ছাড় দেয়। আবার একাধিক কার্ডে নো কস্ট ইএমআইয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। আবার চেক আউটের সময় কম খরচে ৩ থেকে ২৪ মাসের ইএমআই করা যায়।
তবে, কারও ক্রেডিট হিস্ট্রি না থাকলে কিন্তু ক্রেডিট কার্ড পাওয়া বেশ শক্ত। কিন্তু তাও ক্রেডিট কার্ড মেলে। একে বলা হয় ‘সিকিওরিটি কার্ড’। একটি ফিক্সড ডিপোজিট করার পর এই ধরনের কার্ড পাওয়া যায়। আর ফিক্সড ডিপোজিটের উপর এই কার্ড মেলে বলে, এই কার্ড পাওয়া বেশ সহজ। এর মাধ্যমে গ্রাহকরা ধীরে ধীরে নিজের ক্রেডিট স্কোর তৈরি করতে পারেন। আর তারপর তাঁরা অন্য ক্রেডিট কার্ডও নিতে পারবেন।
