AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

সুইৎজারল্যান্ডে ৪ দিন কাজ করেই কেনা যায় IPhone 16, ভারতে কতদিন কাজ করতে হবে নয়া IPhone কিনতে?

IPhone: এই ফোন সবার সাধ্যের মধ্যে নয়। তবে যারা আইফোন ভালবাসেন, তারা কিন্তু মাঝরাত বা ভোর থেকেই অ্যাপেলের শোরুমের বাইরে লাইন দিয়েছেন আইফোন কেনার জন্য। নতুন আইফোন এলে তাদের কেনা চাই-ই চাই।

সুইৎজারল্যান্ডে ৪ দিন কাজ করেই কেনা যায় IPhone 16, ভারতে কতদিন কাজ করতে হবে নয়া IPhone কিনতে?
নতুন আইফোন ১৬।Image Credit: PTI
| Updated on: Sep 21, 2024 | 3:29 PM
Share

নয়া দিল্লি: উৎসবের মরশুমে অ্যাপেলের বড় ধামাকা। আত্মপ্রকাশ করল আইফোন ১৬ সিরিজ। ২০ তারিখে ভারতে আইফোন লঞ্চ হতেই ধুম পড়েছে নতুন আইফোন কেনার। আর আইফোন ১৬ বাজারে আসতেই সম্প্রতি একটি সমীক্ষা সামনে এসেছে, যেখানে তুলে ধরা হয়েছে যে আইফোন কিনতে কোন দেশে কত দিন কাজ করতে হবে?

ভারতে আইফোন ১৬-র বেস মডেলের দাম ৭৯ হাজার ৯০০ টাকা। আইফোন ১৬ প্লাসের দাম ৮৯ হাজার ৯০০ টাকা। আইফোন ১৬ প্রো-র দাম ১ লক্ষ ১৯ হাজার ৯০০ টাকা। আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্সের দাম ১ লক্ষ ৪৪ হাজার ৯০০ টাকা।

এই ফোন সবার সাধ্যের মধ্যে নয়। তবে যারা আইফোন ভালবাসেন, তারা কিন্তু মাঝরাত বা ভোর থেকেই অ্যাপেলের শোরুমের বাইরে লাইন দিয়েছেন আইফোন কেনার জন্য।

আইফোন ইনডেক্সের একটি সমীক্ষাতে তুলে ধরা হয়েছে যে নতুন আইফোন কিনতে কোন দেশে কত দিন কাজ করতে হয়। দেশের গড় আয়ের উপরে ভিত্তি করেই এই হিসাব করা হয়েছে। সেই সমীক্ষাতে দেখা গিয়েছে যে কোনও কোনও দেশে যেখানে ৪-৫ দিন কাজ করেই আইফোন কেনা সম্ভব, সেখানেই আবার কোনও দেশে এক মাস বা তার বেশি সময় লাগবে আইফোন ১৬ কিনতে।

আইফোন ইনডেক্স অনুযায়ী, ১২৮ জিবির আইফোন ১৬ প্রো মোবাইল কিনতে সুইৎজারল্যান্ডের বাসিন্দাদের মাত্র ৪ দিন কাজ করতে হয়।

আমেরিকাতে গড়ে ৫.১ দিন কাজ করতে হবে নতুন আইফোন কিনতে। অস্ট্রেলিয়া ও সিঙ্গাপুরেও গড়ে ৫.৭ দিন কাজ করলেই আইফোন কেনা যাবে।

তবে ভারতে এই চিত্র আলাদা। ভারতে আইফোন ১৬ কিনতে একজনের কমপক্ষে ৪৭.৬ দিন কাজ করতে হবে।

ইটালি বা স্পেনে নতুন আইফোন ১৬ কিনতে ১৪ থেকে ১৬ দিন কাজ করলেই আইফোনের দামের মূল্য উঠে আসে। সেখানেই আবার ভিয়েতনামে ৫৩.১ দিন কাজ করতে হবে আইফোন কেনার জন্য। সবথেকে বেশি দিন কাজ করতে হয় তুরস্কে। গড়ে ৭২.৯ দিন কাজ করলে আইফোন কেনার মতো অর্থ আয় হয়।

প্রসঙ্গত, দেশের বাসিন্দাদের গড় আয়ের সঙ্গে আইফোনের দামের বিচার করেই এই হিসাব করা হয়। এবার সুইৎজারল্যান্ডে বেতন সবথেকে বেশি। যে দেশে গড় আয় কম, সেই দেশে আইফোন কিনতেও বেশি দিন কাজ করতে হয়।