চ্যালেঞ্জ করলেই বিপদ! পুজোয় কোন প্রতিযোগিতায় সবসময় প্রথম কোয়েল?
এ বছর ১০১ বছরে পা দিল মল্লিক পরিবারের দুর্গাপুজো, আর তাতে ভরপুর উৎসাহে মেতে উঠেছেন কোয়েল। অভিনেত্রী জানান, পুজো এলেই তিনি ও তাঁর বাবা রঞ্জিত মল্লিক যেন ছোটবেলার কুচোকাঁচাদের মতো উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েন। ফুচকা খাওয়া, অঞ্জলি দেওয়া, কেনাকাটা—সব কিছুতেই থাকে এক শিশুসুলভ আনন্দ।

এবার ফের একবার টেলিভিশনের পর্দায় দুর্গারূপে ধরা দিলেন অভিনেত্রী কোয়েল মল্লিক। মহালয়ার সকালে বিশেষ অনুষ্ঠান ‘মাতৃরূপেণ সংস্থিতা’-য় দেবী আদ্যাশক্তি পার্বতী এবং মহিষাসুরমর্দিনীর ভূমিকায় দেখা যায় তাঁকে। এটি কোয়েলের জন্য বিশেষ এক মুহূর্ত বটেই, তবে তার থেকে বেশি আগ্রহী থাকে তাঁর পুত্র সন্তান কবীর। এখন সে ভালই বুঝতে পারে মায়ের এই রূপ। কোয়েলের কথায়, “কবীর বুঝতে পারে, দেখেও, তবে আমার মেয়ের অই প্রথম পুজো। ও তো বোঝে না, তবে ওকে নিয়েই এবারের পুজোটা একটু অন্য রকম হতে চলেছে। অনেক শপিং করা হচ্ছে ওর। গতবছর ও আমার ভিতর ছিল, এবার প্রথম পুজো দেখবে।”
এ বছর ১০১ বছরে পা দিল মল্লিক পরিবারের দুর্গাপুজো, আর তাতে ভরপুর উৎসাহে মেতে উঠেছেন কোয়েল। অভিনেত্রী জানান, পুজো এলেই তিনি ও তাঁর বাবা রঞ্জিত মল্লিক যেন ছোটবেলার কুচোকাঁচাদের মতো উচ্ছ্বসিত হয়ে পড়েন। ফুচকা খাওয়া, অঞ্জলি দেওয়া, কেনাকাটা—সব কিছুতেই থাকে এক শিশুসুলভ আনন্দ।
কোয়েলের কথায়, “আমরা বাড়ির সকলে এই কয়েকদিন ছেলে বেলায় ফিরে যাই। আমাদের বাড়িতে এই কদিন প্রচুর অতিথি থাকেন। ছোটবেলায় আমরা ভাইবোনেরা প্রতিযোগিতা করতাম, কে আগে গিয়ে প্রসাদ দিয়ে আসতে পারে। এখানেই শেষ নয়, পাশাপাশি সকলে অপেক্ষা করতাম কখন পাশের মাঠে গিয়ে ফুচকার প্রতিযোগিতা করতে পারব। জানেন আমি ৫০টা ফুচকাও খেয়ে নিতে পারি। ফুচকা নিয়ে আমায় কোনও চ্যালেঞ্জ নয়।” হাসতে হাসতে জানালেন কোয়েল মল্লিক।
