কোন খাবার ছাড়া এক পা-ও বাড়ির বাইরে দেন না সুস্মিতা? শুনলে চমকে যাবেন
Susmita Sen: ১৯৯৪ সালের প্রথম ভারতীয় হিসেবে মিস ইউনিভার্স খেতাব জিতেছিলেন বাঙালি কন্যা সুস্মিতা সেন। সারাটা জীবন নিজের শর্ত বেঁচেছেন তিনি। বিয়ে করেননি। অবিবাহিত হয়ে অল্প বয়সেই এক কন্যাকে দত্তক নিয়েছিলেন তিনি। পরবর্তীতে আরও এক কন্যাকে দত্তক নিয়েছেন সুস্মিতা। সম্প্রতি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে দুর্দান্ত অভিনয় করছেন সুস্মিতা।
১৯৯৪ সালের প্রথম ভারতীয় হিসেবে মিস ইউনিভার্স খেতাব জিতেছিলেন বাঙালি কন্যা সুস্মিতা সেন। সারাটা জীবন নিজের শর্ত বেঁচেছেন তিনি। বিয়ে করেননি। অবিবাহিত হয়ে অল্প বয়সেই এক কন্যাকে দত্তক নিয়েছিলেন তিনি। পরবর্তীতে আরও এক কন্যাকে দত্তক নিয়েছেন সুস্মিতা। সম্প্রতি ওটিটি প্ল্যাটফর্মে দুর্দান্ত অভিনয় করছেন সুস্মিতা। ওয়েব সিরিজ় ‘আরিয়া’র তিনটি সিজ়নেই দর্শকের মন জয় করেছেন তিনি। মহিলাদের সবসময় সমর্থন করেন সুস্মিতা। তাঁদের উপর হওয়া অত্যাচার মুখ বুজে কখনওই মেনে নিতে পারেন না প্রাক্তন মিস ইউনিভার্স।
কিছুদিন আগে শোনা যায়, হৃদযন্ত্রে দুর্বলতা আছে সুস্মিতার। বুকে স্টেন্ট বসেছে তাঁর। খুব সাবধানে এক্সারসাইজ় করা শুরু করেছিলেন তারপর থেকে। জানেন কি, যে কোনও রেস্তোরাঁয় খেতে যাওয়ার সময় তাঁর ভাগে একটি বিশেষ ধরনের সস রাখেন সুস্মিতা। টোম্যাটো সসের মতো খেতে ঝাল-ঝাল টাবাস্কো। কিন্তু কেন ব্যাগের মধ্যে সস নিয়ে ঘোরেন সুস্মিতা?
এর কারণ, ইউরোপে যখন তিনি রেস্তোরাঁয় খেতে যেতেন, সেখানকার খাবারে কোনও স্বাদই পেতেন না। বিস্বাদ লাগত তাঁর সব খাবার। সুস্মিতা এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, “ইউরোপের খাবার আমার একদম ভাল লাগে না। মুখে তুলতে পারি না আমি। মশলা-টশলা কিছুই নেই তাতে। আমি বাঙালি মেয়ে। বাঙালি ঘরের ঝাল খাবার খেয়ে বড় হয়েছি। আমি আবার দিল্লির প্রবাসী বাঙালি। সেখানে থাকার সময় চাট থেকে শুরু করে নানা ধরনের সুস্বাদু খাবারের প্রতি আমার ভালবাসা জন্মেছে। ইউরোপে গিয়ে দেখি সেখানকার খাবারে কোনও স্বাদই নেই। সেই কারণে ব্যাগের ভিতরে টাবাস্কো নিয়ে ঘুরতাম।”