‘বৌদিরা গান থামিয়ে দিয়েছে’, স্বীকারোক্তি শিলাজিতের
এরপর গায়ক যে ঘটনার কথা বললেন, সেটা আরও মজার। একবার বিয়েবাড়িতে বাসর-রাতে গান গাইতে শিলাজিত্ গিয়েছিলেন তাঁর এক বন্ধুর কথায়। তখন অবশ্য বড় গায়ক হননি তিনি। 'তোদের ঘুম পেয়েছে বাড়ি যা' গানটা গেয়েছিলেন। সেটা শুনে কনেপক্ষের লোকরা উঠে চলে যান। কিছুক্ষণ পর কনেও উঠে চলে যান। এতে বর এবং তাঁর বন্ধুবান্ধবরা বেশ লজ্জায় পড়ে গিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে শিলাজিত্ও ছিলেন। গায়ক অবশ্য এমন কাণ্ড ঘটার পর বন্ধুকেই প্রশ্ন করেছিলেন, কেন তাঁকে সেখানে গাইতে যেতে বলা হয়েছিল, তা নিয়ে!

গায়ক শিলাজিত্ মজুমদার সম্প্রতি এক পডকাস্টে এসে নিজের কিছু অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিলেন। শিলাজিতের গান শুনে অনেকে যেমন মুগ্ধ হন, তেমনই তাঁর গান থামিয়ে দিয়েছেন বহু শ্রোতা, সে কথা বেশ হাসিমুখে জানালেন গায়ক। শিলাজিত্ বললেন, ”একবার হাওড়া থেকে আমার এক পরিচিত ফোন করেছে। সে বলছে, মণ্ডপে তোমার গান চালিয়েছিলাম। কিন্তু বৌদিরা বন্ধ করে দিল।” বৌদিরা বলেছিলেন, ”এটা কী গান হচ্ছে? ফ্রি-তে কামড়ে দেব?” এমন কথা বলার সময় হেসে ফেলেন গায়ক নিজেই।
এরপর গায়ক যে ঘটনার কথা বললেন, সেটা আরও মজার। একবার বিয়েবাড়িতে বাসর-রাতে গান গাইতে শিলাজিত্ গিয়েছিলেন তাঁর এক বন্ধুর কথায়। তখন অবশ্য বড় গায়ক হননি তিনি। ‘তোদের ঘুম পেয়েছে বাড়ি যা’ গানটা গেয়েছিলেন। সেটা শুনে কনেপক্ষের লোকরা উঠে চলে যান। কিছুক্ষণ পর কনেও উঠে চলে যান। এতে বর এবং তাঁর বন্ধুবান্ধবরা বেশ লজ্জায় পড়ে গিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে শিলাজিত্ও ছিলেন। গায়ক অবশ্য এমন কাণ্ড ঘটার পর বন্ধুকেই প্রশ্ন করেছিলেন, কেন তাঁকে সেখানে গাইতে যেতে বলা হয়েছিল, তা নিয়ে!
মজার ছলে বলা গায়কের জীবনের এই দুই ঘটনা শুনে বেজায় মজা পেয়েছেন অনুরাগীরা। একজন লিখেছেন, ”এমন একটা সময়ের মধ্যে দিয়ে আমরা যাচ্ছি, যেখানে সকলেই নিজেকে ভীষণ সিরিয়াসলি নেন। নিজেকে নিয়ে যে এভাবে মজা করা যায়, সেটা গায়ককে দেখে আবার শিখলাম।” আর একজন লিখেছেন, ”আপনার গান শুনে অনেকে যেমন উঠে গিয়েছেন, তেমন আমরা আপনার একটা নতুন গানের জন্য মাসের পর মাস অপেক্ষা করে থাকি।”
