AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

অশান্তি চরমে, তবুও বাঙালি স্ত্রীকে ডিভোর্স দেননি সোনু নিগম

প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমে এও বের হয় গায়িকা সুনিধি চৌহান ও স্মিতা ঠাকরের সঙ্গে সোনুর ঘনিষ্ঠতায় নাকি একেবারেই খুশি নন মধুরিমা। আলাদা থাকার কথাও সামনে আসে। তবু বিচ্ছেদ হয় না। সিদ্ধান্ত থেকে শেষ মুহূর্তে সরে আসেন সোনু। কেন জানেন?

অশান্তি চরমে, তবুও বাঙালি স্ত্রীকে ডিভোর্স দেননি সোনু নিগম
| Edited By: | Updated on: Aug 20, 2025 | 4:36 PM
Share

শুধু যে অমিতাভ বচ্চনই বাঙালির জামাইবাবু, এমনটা নয়। সোনু নিগমও কিন্তু একই তালিকার অন্তর্ভুক্ত। অনেকেই হয়তো জানেন না, সোনুর স্ত্রী মধুরিমা মিশ্র কিন্তু আদপে বাঙালি। ভালবেসেই বিয়ে করেছিলেন তাঁরা। তবে বিশেষ কারণে বিয়ের মাত্র কয়েক বছরের মধ্যেই ভাঙতে বসেছিল সেই বিয়ে। উঠেছিল পরকীয়ার অভিযোগ। এক বিখ্যাত গায়িকার সঙ্গে নাম জড়ায় সোনু নিগমের। তবে শেষ মুহূর্তে বাঙালি স্ত্রীর সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙা থেকে নিজেকে বিরত রাখেন সোনু। কেন বদলে ফেলেন নিজের সিদ্ধান্ত? বিস্তারিত রইল এই প্রতিবেদনে।

মধুরিমা মিশ্র পেশায় ছিলেন রেডিয়ো জকি। এক অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়েই আলাপ হয় দু’জনের। নিজের অনুষ্ঠানের বিভিন্ন তারকাদের সাক্ষাৎকার নিতেন মধুরিমা। এরকমই এক সাক্ষাৎকার পর্বে হাজির ছিলেন সোনু নিগম। খানিকটা ওই ‘লাভ অ্যাট ফার্স্ট সাইট’। দেখামাত্রই প্রেমে পড়েন দু’জন দু’জনের। ২০০২ সালে বিয়েও হয়ে যায় তাঁর। কিন্তু ২০০৫ সাল থেকে অশান্তির শুরু হয়। প্রথম সারির সংবাদমাধ্যমে এও বের হয় গায়িকা সুনিধি চৌহান ও স্মিতা ঠাকরের সঙ্গে সোনুর ঘনিষ্ঠতায় নাকি একেবারেই খুশি নন মধুরিমা। আলাদা থাকার কথাও সামনে আসে। তবু বিচ্ছেদ হয় না। সিদ্ধান্ত থেকে শেষ মুহূর্তে সরে আসেন সোনু। কেন জানেন?

সাক্ষাৎকারে সোনু নিজেই বলেন, “সবটাই ছেলে নিভানের মুখের দিকে চেয়ে। ও বাবা-মা দু’জনকেই চেয়েছিল। যদি নিভান না থাকত আমাদের জীবনে তাহলে হয়তো শ্রদ্ধা সহকারে আমি মধুরিমাকে বলতাম, না এই সম্পর্ক আর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আমার স্ত্রী একজন ভাল মানুষ। তবে সব সময় এই কারণেই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হবে বলে আমি মনে করি না। যদি আমাদের সম্পর্ক ভেঙে যেত তবে হয়তো ছয় মাস আমি কাজ করতাম। আর বাকি ছয় মাস মায়ের সঙ্গে আমার মামাবাড়ি যা কিনা হিমালয়ের কোলে অবস্থিত– সেখানে গিয়ে কাটাতাম।” তবে এ সবের কোনও প্রয়োজনই পড়েনি। এত বছর কেটে গেলেও এখনও ভাল আছেন তাঁরা।