Salman-Dawood Gossip: ‘বিগ বস’এর ঘর থেকে বেরতে আত্মহত্যার চেষ্টা, সলমনকে দাউদের চামচা বললেন…
Bigg Boss Controversy: যদি কেউ অসুস্থ হয়ে পড়েন, তবে তাঁকে সেখান থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। তবে এর কোনওটিই যখন ঘটছে না, তখন বিগ বস-এর ঘরে থাকা এক প্রতিযোগী আত্মহত্যার চেষ্টা করে বসেন।
বিগ বস, বরাবরই চর্চিত এক রিয়্যালিটি শো। যেখানে নির্দিষ্ট কিছু দিনের জন্য বেশ কিছু সেলেবকে এক প্রকার বন্দি করে রাখা হয়। তাঁদের বহাইরের জগতের সঙ্গে থাকে না কোনও যোগাযোগ। ২৪ ঘণ্টা ক্যামেরা চোখ রেখে চলেছে এই সেলেবদের গতিবিধির ওপর। যে ঘরে প্রবেশ করা তো যায়, কিন্তু নিজের ইচ্ছে মতো সেখান থেকে বেরনো যায় না। যদি না কোনও অঘটন ঘটে, কিংবা কোনও বড় পারিবারিক সমস্যার মুখে কাউকে পড়তে হয়। এখানেই শেষ নয়, যদি কেউ অসুস্থ হয়ে পড়েন, তবে তাঁকে সেখান থেকে মুক্তি দেওয়া হয়। তবে এর কোনওটিই যখন ঘটছে না, তখন বিগ বস-এর ঘরে থাকা এক প্রতিযোগী আত্মহত্যার চেষ্টা করে বসেন।
ফলে দ্রুত তাঁকে বাইরে নিয়ে চলে আসা হয়। তিনি হলেন জুবির খান, বাইরে বেরিয়েই মুখ খোলেন প্রতিযোগী জুবির খান। ঘটনাটি কয়েকবছর আগের। সংবাদ মাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানিয়েছিলেন, তিনি বিবেক ওবেরয় কিংবা আজাজ খান নন। সলমন খান মানুষকে অসম্মান করার বিষয় ভীষণ জনপ্রিয়। গোটা বিশ্বের সামনে আমার সম্মানহানি করেছেন তিনি। এখানেই শেষ নয়, তিনি আরও বলেন, তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা কেরছিলেন বাড়ি থেকে বেরতে, প্রায় ১৭-১৮ ঘণ্টা জ্ঞান ছিল না তাঁর। তাঁকে কেন সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হল না, কেন তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল প্রাইভেট হাসপাতালে? যেখানে তাঁর কোনও বয়ান রেকর্ড করা হয়নি।
তিনি বলেন, তাঁর সঙ্গে ২০১১ সালে ইব্রাহিম দাউডের নাম জড়ানোর ফলে তাঁর কেরিয়ার শেষ হয়ে যায়। কিন্তু তিনি কাউকে ভয় পান না। সলমন খান চামচা হতে পারেন, ভয় পেতে পারেন, তিনি মোটেও ভয় পান না বলে এবার সাফ জানিয়ে দিয়েছিলেন। তাঁর কথায় এই শো অমানবিক, মানুষের মুখে সংলাপ বসিয়ে দেওয়া হয়। ২০১৭ সালে এই খবরে তোলপাড়া হয়েছিল টেলিদুনিয়া।