Trina Saha: জ্যাঠাইয়ের জন্মদিন, কী ভাবে সেলিব্রেট করলেন তৃণা?
Trina Saha: ‘খড়কুটো’ ঠিক যেন একটি পরিবার। একসঙ্গে বহুদিন কাজ করতে করতে পরিবারের মতোই হয়ে যান কলাকুশলীরা। টেলিভিশন ধারাবাহিকের শুটিং যেহেতু অনেকদিন ধরে চলে তাই বেশিরভাগ ধারাবাহিকেই পরিবার তৈরি হয়ে যায়।
জ্যাঠাইয়ের জন্মদিন। তার জমাটি সেলিব্রেশন তো হবেই। জ্যাঠাই অর্থাৎ জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘খড়কুটো’র জ্যাঠাই, তথা অভিনেতা দুলাল লাহিড়ি। সদ্য শুটিং সেটে তাঁর জন্মদিন সেলিব্রেট করলেন সহশিল্পীরা। মুখ্য অভিনেত্রী তৃণা সাহা সোশ্যাল মিডিয়ায় বর্ষীয়ান অভিনেতাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।
‘খড়কুটো’ ঠিক যেন একটি পরিবার। একসঙ্গে বহুদিন কাজ করতে করতে পরিবারের মতোই হয়ে যান কলাকুশলীরা। টেলিভিশন ধারাবাহিকের শুটিং যেহেতু অনেকদিন ধরে চলে তাই বেশিরভাগ ধারাবাহিকেই পরিবার তৈরি হয়ে যায়। ‘খড়কুটো’ও ব্যতিক্রম নয়। অনেক সিনিয়র অভিনেতারা কাজ করছেন। তার মধ্যে অন্যতম দুলাল লাহিড়ি। তাঁর থেকে অনেক কিছু শিখতে পারেন নতুন প্রজন্মের শিল্পীরা। তৃণা সব সময় সেই কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। অভিনেতার জন্মদিনে কেক কেটে সেলিব্রেশন হয়েছে ফ্লোরেই। তাঁর হাতে উপহার তুলে দিয়েছেন তৃণা।
এক বছর। নেহাত কম সময় নয়। এতটা পথ একসঙ্গে কাটিয়ে ফেললেন সৌজন্য এবং গুনগুন। অর্থাৎ অভিনেতা জুটি কৌশিক রায় এবং তৃণা সাহা। সৌজন্যে জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘খড়কুটো’। গত অগস্টেই এই ধারাবাহিক এক বছরের মাইলস্টোন পেরিয়ে গিয়েছে। এক বছর কয়েক মাস আগে এই ধারাবাহিকের পথ চলা শুরু হয়েছিল। দর্শকের ভালবাসায় এগিয়ে চলেছে ‘খড়কুটো’ পরিবার।
View this post on Instagram
পটকা হোক বা পুটু পিসি, কখনও বা জ্যাঠাই, বড়মার জুটি, কখনও বা গুনগুনের ড্যাডি, প্রত্যেকটি চরিত্রকে অত্যন্ত যত্ন করে তৈরি করেছেন চিত্রনাট্যকার লীনা গঙ্গোপাধ্যায়। যৌথ পরিবারের গল্পের সঙ্গে যেন হারিয়ে যাওয়া সময়ের মিল খুঁজে পেয়েছেন দর্শক। পারফরম্যান্সের দিক থেকেও সিনিয়র, জুনিয়র সব শিল্পীই নিজের ১০০ শতাংশ দিচ্ছেন। টিআরপির হিসেবেও প্রথম সারিতে এই ধারাবাহিক।
টেলিভিশন বহু নতুন জুটির জন্ম দেয়। কৌশিক, তৃণার জুটিও ঠিক তেমন। এই প্রথম একসঙ্গে কাজ করলেন তাঁরা। সোশ্যাল ওয়ালেও তুমুল জনপ্রিয় এই জুটি। ফ্যান পেজ তৈরি হওয়া বা অনুরাগীদের নিয়মিত আপডেট থেকেও বোঝা যায় দুই শিল্পীর পারফরম্যান্স কতটা পছন্দ হচ্ছে তাঁদের। দর্শকের বড় অংশ মনে করেন, একান্নবর্তী পরিবার এখন হাতে গোনা। কোথাও যেন তাই এই ধারাবাহিক দর্শকের কাছে ফেলে আসা স্মৃতির সন্ধান দেয়। পারিবারিক গল্পে চিত্রনাট্য সাজানো হয়েছে। এখন আর এই ধরনের পরিবার বাস্তবে দেখা যায় না। কিন্তু এক সময় ছিল। তাই হয়তো নিজেদের অপূর্ণতা টেলি পর্দায় দেখে স্বাদ মেটান দর্শক।
আরও পড়ুন, Tathagata Mukherjee: শুধু কাজ নয়, বন্ধুত্বের খাতিরেও বিশেষ ‘দেশের মাটি’: তথাগত মুখোপাধ্যায়