Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

দিনে ১০০টা সিগারেট ছাড়া থাকতে পারতেন না এই বলিউড সুপারস্টার, বিশ্বাস করতে পারেন?

Bollywood Gossip: সাধারণের মনে প্রশ্নে জাগতেই পারে দীর্ঘ দিন ধরে এই সুপারস্টার যেভাবে একের পর এক হিট ছবি দিয়েছে তা নিঃসন্দেহে গর্বের। তবে তাঁর স্ট্রাগেল! অজয়কে শুনতে হয়েছিল, তাঁর হেয়ার স্টাইল সেকেলে, তিনি তা বলদে না ফেললে টিকে থাকতে পারবেন না।

দিনে ১০০টা সিগারেট ছাড়া থাকতে পারতেন না এই বলিউড সুপারস্টার, বিশ্বাস করতে পারেন?
Follow Us:
| Updated on: Apr 09, 2024 | 12:55 PM

শুনতে অবাক লাগলেও এটাই বাস্তব। ঠিক গুণে গুণে দিনে ১০০টা সিগারেটই লাগত অজয় দেবগণের। বি-টাউনে পা রাখার পর একাধিক কালো অধ্যায়ের সাক্ষী তিনি থেকেছেন। বাবা বিখ্যাত অ্যাকশন ডিরেক্টর হলেো গায়ের রঙ বা চুলের স্টাইল, বারে বারে কাস্টিং কাুচের মুখোমুখি পড়তে হয়েছে তাঁকে। সাধারণের মনে প্রশ্নে জাগতেই পারে দীর্ঘ দিন ধরে এই সুপারস্টার যেভাবে একের পর এক হিট ছবি দিয়েছে তা নিঃসন্দেহে গর্বের। তবে তাঁর স্ট্রাগেল! অজয়কে শুনতে হয়েছিল, তাঁর হেয়ার স্টাইল সেকেলে, তিনি তা বলদে না ফেললে টিকে থাকতে পারবেন না।

আর অজয় দেবগণও জেদ করে বসেন, তিনি এই লুক নিয়েই প্রত্যেককে তাক লাগিয়ে দেবেন। এভাবেই পরতে-পরতে লড়াই জড়িয়ে থাকা মানুষটি একটা সময় উপলব্ধি করেন, সিগারেট তাংর নেশায় পরিণত হয়েছে। দিনে একটা বা ১০ টা নয়, দিনে ১০০টা সিগারেট না হলে চলত না অজয় দেবগণের। প্রতিটা পদে পদে মুখে সিগারেট, কিন্তু একটা সময়ের পর তিনি চেয়েছিলেন ছেড়েদিতে। তবে খুব একটা সহজ ছিল না, ছবির পর্দায় চরিত্রের চাহিদার ক্ষেত্রে হোক বা অভ্যাসের কারণে, তিনি সিগারেটের থেকে দূরে থাকতে পারতেন না। একচা সময় তিনি নিজেই এক সাক্ষাৎকারে জানিয়েছিলেন, আর নিতে পারছিলেন না। কারণ তাঁর কাছে পরিবার সবার আগে।

অজয় দেবগণ মানেই ফ্যামিলি ম্যান। অজয় দেবগণ জানান, যখন তাঁর দুই সন্তান জন্ম নেয়, তখনই তিনি স্থির করেছিলেন একেবারে ছেড়েদেবেন সিগারেট। কমিয়ে ফেলা নয়, স্থির করা মাত্রি রাতারাতি ছেড়ে দিয়েছিলেন তিনি। অজয় দেবগণের বদ-অভ্যাস নিয়ে কথা উঠলেই তিনি ভক্তদের সতর্ক করেন, শরীর নিয়ে সচেতনতার কথা বলেন, জানান, তিনি নিজে কীভাবে এই পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে এসেছিলেন, তিনি নিজে জানেন, চেষ্টা করলেই সম্ভব, আর তাই যে কোনও ্ভ্যাস যা নিজেকে কষ্ট দিতে পারে তা ছেড়ে দেওয়াই উচিত।