AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

V. Anantha Nageswaran: ট্রাম্পের সঙ্গে মিটবে শুল্ক-বিবাদ? আনুমানিক ‘ডেডলাইন’ দিয়ে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

India USA Tariffs Negotiations: গত অগস্ট মাসেই ভারতের উপর পারস্পরিক শুল্কের দরুন ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি, রাশিয়ার থেকে তেল কেনার জন্য 'জরিমানা' বাবদ আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। অর্থাৎ ভারতীয় পণ্য়ের উপর চাপানো মোট মার্কিন শুল্কের পরিমাণ দাঁড়াল ৫০ শতাংশ।

V. Anantha Nageswaran: ট্রাম্পের সঙ্গে মিটবে শুল্ক-বিবাদ? আনুমানিক 'ডেডলাইন' দিয়ে দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (বাঁদিক থেকে)Image Credit: PTI
| Updated on: Sep 18, 2025 | 6:37 PM
Share

নয়াদিল্লি: আর মাস দুয়েক। ভারত-আমেরিকার শুল্ক সমস্যা কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই মিটে যেতে চলেছে বলে দাবি করলেন দেশের মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা ভি অনন্ত নাগেশ্বরন। নয়াদিল্লিতে একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে তিনি বললেন, ‘ভারতের উপর চাপানো জরিমানা শুল্ক নভেম্বরের বেশি টিকবে না।’

নাগেশ্বরের কথায়, ‘আমার ধারণা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের উপর চাপানো ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক ৩০ নভেম্বরের বেশি টিকবে না। হ্যাঁ, এটা ঠিক যে আমার কাছে এই দাবির সপক্ষে কোনও সাক্ষ্যপ্রমাণ নেই। তবে সাম্প্রতিক ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে এটাই আমার অনুমান বলা যেতে পারে। আমার বিশ্বাস কয়েক মাসের মধ্যেই এই সমস্যার নিষ্পত্তি ঘটবে।’

গত অগস্ট মাসেই ভারতের উপর পারস্পরিক শুল্কের দরুন ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। পাশাপাশি, রাশিয়ার থেকে তেল কেনার জন্য ‘জরিমানা’ বাবদ আরও ২৫ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। অর্থাৎ ভারতীয় পণ্য়ের উপর চাপানো মোট মার্কিন শুল্কের পরিমাণ দাঁড়াল ৫০ শতাংশ। এদিন দেশের মুখ্য অর্থনৈতিক উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘পারস্পরিক শুল্কের সমস্যাও অনেকটাই মিটবে বলে আমার ধারণা।’ তাঁর দাবি, আগামী নভেম্বরের মধ্য়ে এই ২৫ শতাংশের পারস্পরিক শুল্ক কমে ১০ থেকে ১৫ শতাংশে নেমে আসবে।

মঙ্গলেই বাণিজ্য বৈঠকে বসেছিল ভারত-আমেরিকা। মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রিডেন লিঞ্চের সঙ্গে মুখোমুখি আলোচনায় বসেছিলেন ভারতের মুখ্য বাণিজ্য সমঝোতাকারী রাজেশ আগরওয়াল। আর সেই আলোচনা মিটতেই প্রধান উপদেষ্টার মুখে ‘স্বস্তির’ কথা। তবে কি প্রশাসনিক স্তরে সব ‘মনমালিন্য’ মিটিয়ে নিতে চলেছে নয়াদিল্লি-ওয়াশিংটন? উত্তর হয় সময়ই দেবে।