J&K Encounter: উধমপুরে বিরাট এনকাউন্টার, জঙ্গিদের সঙ্গে মুহুর্মুহু গুলির লড়াই, শহিদ ১ জওয়ান
Army-Terrorist Gunfight: গোয়েন্দা মারফত খবর পেয়েই সেনাবাহিনী, স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ ও পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে। ডোডা-উধমপুর সীমান্তে জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াই শুরু হয়। সংঘর্ষে এক সেনা জওয়ান আহত হন। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে, সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।

শ্রীনগর: উপত্যকায় আবার গুলির লড়াই। জম্মু-কাশ্মীরের উধমপুরে সেনা-জঙ্গির লড়াইয়ে শহিদ হলেন এক সেনা জওয়ান। সেনা সূত্রে খবর, ওই এলাকায় তিন থেকে চার জন জঙ্গি লুকিয়ে আছে। তাদের চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছে সেনা জওয়ানরা। আটকে পড়া জঙ্গিরা জইশ-ই-মহম্মদ সংগঠনের বলেই জানা গিয়েছে।
সেনার হোয়াইট নাইটস কর্পসের প্রাথমিক বিবৃতিতে জানা গিয়েছে, কিস্তওয়ারে সেনা-জঙ্গির মধ্যে এনকাউন্টার শুরু হয়। পরে জানা যায়, ডোডা-উধমপুর সীমান্তের কাছে গুলির লড়াই শুরু হয়েছে। এখনও এনকাউন্টার অভিযান চলছে।
সেনা সূত্রে খবর, গোয়েন্দা মারফত খবর পেয়েই সেনাবাহিনী, স্পেশাল অপারেশন গ্রুপ ও পুলিশ যৌথ অভিযান শুরু করে। ডোডা-উধমপুর সীমান্তে জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াই শুরু হয়। সংঘর্ষে এক সেনা জওয়ান আহত হন। তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে, সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
প্রসঙ্গত, বিগত এক বছরে এই এলাকায় একাধিক সংঘর্ষ হয়েছে। গত ২৬ জুন বসন্তগড় জঙ্গলে এক জঙ্গিকে নিকেশ করা হয়। পরে জানা যায়, সে জইশ-ই-মহম্মদের কম্যান্ডার ছিল। বিগত ৪ বছর ধরে জম্মু-কাশ্মীরের ওই এলাকায় সক্রিয় ছিল।
গত ২৫ এপ্রিল ওই একই এলাকায় লুকিয়ে থাকা জঙ্গিদের সঙ্গে সংঘর্ষে এক সেনা জওয়ানের মৃত্যু হয়েছিল।
অপারেশন সিঁদুরের পর থেকেই জম্মু-কাশ্মীর পুলিশ শ্রীনগর, বারামুল্লা, অনন্তনাগ, কুপওয়াড়া, হান্দওয়াড়া, পুলওয়ামা ও সোপিয়ানে ব্যাপক তল্লাশি অভিযান, ধরপাকড় চালিয়েছে। বিপুল অস্ত্রশস্ত্রও উদ্ধার হয়েছে সেই অভিযানে।
