Narendra Modi: গেমিংকে কেরিয়ার হিসেবে নিতে চান? দিনে কতক্ষণ সময় দিতে হয়? মোদীকে শোনালেন দেশের টপ গেমাররা

Narendra Modi: বাইরে থেকে দেখলে কেউ ভাবতেই পারে, এ আর এমন কী! কম্পিউটার কিংবা মোবাইলের স্ক্রিনে বসে গেম খেলা। এ তো যে কেউ করতে পারে। কিন্তু এটাকে কেরিয়ার হিসেবে বেছে নিতে হলে, এর জন্যও যে যথেষ্ট অধ্যাবসায়, ধৈর্য্য ও পরিশ্রমের প্রয়োজন, সে কথাই উঠে এল এদিনের আলাপচারিতায়।

Narendra Modi: গেমিংকে কেরিয়ার হিসেবে নিতে চান? দিনে কতক্ষণ সময় দিতে হয়? মোদীকে শোনালেন দেশের টপ গেমাররা
ভিআর লাগিয়ে গেম খেলছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
Follow Us:
| Updated on: Apr 13, 2024 | 12:31 PM

নয়া দিল্লি: দেশের টপ গেমারদের সঙ্গে খোলামেলা আলোচনায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। সামনেই লোকসভা ভোট। যখন গোটা দেশের তাবড় রাজনীতিকরা নিজেদের প্রচার নিয়ে ব্যস্ত, তখনও প্রধানমন্ত্রী মোদীর এই আলোচনা বুঝিয়ে দিল, দেশের অগ্রগতি, দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্য়াপারে তিনি কতটা ভাবিত। বিগত কয়েক বছরে দেশের গেমিং ইন্ডাস্টি এক নতুন ইতিহাস লিখতে শুরু করেছে। একটি স্বতন্ত্র কেরিয়ার অপশন হিসেবে উঠে আসছে গেমিং। বাইরে থেকে দেখলে কেউ ভাবতেই পারে, এ আর এমন কী! কম্পিউটার কিংবা মোবাইলের স্ক্রিনে বসে গেম খেলা। এ তো যে কেউ করতে পারে। কিন্তু এটাকে কেরিয়ার হিসেবে বেছে নিতে হলে, এর জন্যও যে যথেষ্ট অধ্যাবসায়, ধৈর্য্য ও পরিশ্রমের প্রয়োজন, সে কথাই উঠে এল এদিনের আলাপচারিতায়।

প্রধানমন্ত্রী মোদী এদিনের দেশের প্রতিভাবান গেমারদের থেকে জানতে চান, এই গেমিং ইন্ডাস্ট্রির খুঁটিনাটি বিভিন্ন দিক সম্পর্কে। গেমিংকে কেরিয়ার হিসেবে বেছে নেওয়ার জন্য কতটা পরিশ্রম লাগে, সে কথাও উঠে আসে। একটানা কতক্ষণ গেম খেলেন তাঁরা? সে কথা আজ দেশের টপ গেমারদের থেকে জানতে চান মোদী। জবাবে গেমাররা বলেন, যাঁরা ই-স্পোর্টস খেলেন, তাঁদের গেমিংয়ের জন্য় প্রতিদিন ৬-৭ ঘণ্টা করে সময় দিতে হয়। নিজেদের প্র্যাক্টিসের জন্য। আর যাঁরা গেমিং থেকে কনটেন্ট বানান, তাঁদের আবার দিনে শুধু ১২ ঘণ্টা মতো কেটে যায় গেমিং কনটেন্ট ভাবার জন্য। তারপর ভিডিয়ো বানানোর সময় দেখা যায়, কখনও ২ মিনিটে ভিডিয়ো হয়ে যায়, আবার কখনও তা ১০ দিনেও হয়ে ওঠে না।

উল্লেখ্য, গেমারদের সঙ্গে মোদীর আলাপচারিতায় উঠে আসে আরও বেশ চমকপ্রদ তথ্য। আপনি কি জানেন, দেশের বর্তমানে প্রায় ১৫ হাজার গেম ডেভেলপার রয়েছেন? সঙ্গে আচে ১৪০০-১৫০০ গেমিং স্টুডিও-ও। এমন আরও অনেক অজানা তথ্য উঠে আসে গেমিং ইন্ডাস্ট্রি সম্পর্কে।