AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Supreme Court: দীপাবলিতে শুধু এই সময়েই ফাটানো যাবে বাজি, কড়া নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের

Green Crackers: সেন্ট্রাল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডকেও সুপ্রিম কোর্টের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে ১৮ অক্টোবর থেকে দিওয়ালি পর্যন্ত বাতাসের গুণমান পরীক্ষা করতে। ২০ অক্টোবরের পর সিপিসিবি ও পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডগুলিকে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে। 

Supreme Court: দীপাবলিতে শুধু এই সময়েই ফাটানো যাবে বাজি, কড়া নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের
প্রতীকী চিত্র।Image Credit: Pixabay
| Updated on: Oct 15, 2025 | 12:42 PM
Share

নয়া দিল্লি: দীপাবলি বা দিওয়ালিতে ফাটানো যাবে বাজি। বুধবার দিল্লি ও সংলগ্ন এলাকার জন্য এই সম্মতি দিল সুপ্রিম কোর্ট। তবে শব্দবাজি নয়, ফাটানো যাবে গ্রিন ক্র্যাকার। তাও আবার দিনের একটা নির্দিষ্ট সময়ের জন্যই বাজি ফাটানো যাবে।

এ দিন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি বিআর গভাই ও বিচারপতি কে বিনোদ চন্দ্রনের বেঞ্চের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, ২০ অক্টোবর, দিওয়ালির দিন সকাল ৬ টা থেকে ৭ টা পর্যন্ত এবং রাত ৮টা থেকে ১০টার মধ্যে বাজি ফাটানো যাবে। শীর্ষ আদালত বলে, “আমাদের ভারসাম্যযুক্ত অ্যাপ্রোচ নিতে হবে। ধাপে ধাপে অনুমতি দিতে হবে, যাতে পরিবেশও নষ্ট না হয়।”

দিওয়ালিতে বাজি বিক্রির অনুমতি দিয়ে সুপ্রিম কোর্ট বলে যে নির্দিষ্ট জায়গাতেই সার্টিফায়েড গ্রিন ক্রাক্যার বিক্রি করা যাবে, যার উপরে কিউআর কোড থাকবে। একমাত্র গ্রিন ক্র্যাকারই পোড়ানো যাবে। যদি কেউ এই নির্দেশ অমান্য করে, তবে কড়া পদক্ষেপ করা হবে।

শীর্ষ আদালতের তরফে পুলিশকে পেট্রোলিং টিম তৈরি করতে বলা হয়েছে, যারা বাজি উৎপাদক ও বিক্রেতাদের উপরে নিয়মিত নজরদারি করবে। দিল্লি-এনসিআরের বাইরে থেকে আনা কোনও বাজি বিক্রি করা যাবে না। যদি এমন বাজি পাওয়া যায়, তাহলে বিক্রেতার লাইসেন্স বাতিল করে দেওয়া হবে।

সেন্ট্রাল পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডকেও সুপ্রিম কোর্টের তরফে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যে ১৮ অক্টোবর থেকে দিওয়ালি পর্যন্ত বাতাসের গুণমান পরীক্ষা করতে। ২০ অক্টোবরের পর সিপিসিবি ও পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ডগুলিকে রিপোর্ট জমা দিতে বলা হয়েছে।

চলতি বছরের জুলাই মাসেই দিল্লি পলিউশন কন্ট্রোল কমিটি ঘোষণা করেছিল যে দিল্লিতে সারা বছর ধরেই বাজি উৎপাদন, মজুত রাখা, বিক্রি ও ফাটানো যাবে না। দূষণ নিয়ন্ত্রণ করতেই, বিশেষ করে দিওয়ালির সময় দিল্লি যে ভয়ঙ্কর দূষণের গ্রাসে চলে যায়, তা নিয়ন্ত্রণ করতেই এই পদক্ষেপ। তার আগে সুপ্রিম কোর্টও গ্রিন ক্র্যাকার সহ সমস্ত বাজির উপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল।