Tejashwi Yadav: লালুর ছেলের ক্যাপ্টেন্সিতে খেলেছিলেন বিরাট কোহলিও! আক্ষেপ করে অনেক কথা বলে ফেললেন তেজস্বী

Tejashwi Yadav-Virat Kohli: তেজস্বী বলেন, "আমিও ক্রিকেটার ছিলাম। কেউ সেই বিষয়ে কথা বলে না। বিরাট কোহলি আমার ক্যাপ্টেন্সিতে খেলেছে- কেউ কি এই নিয়ে কথা বলে? কেন বলে না? আমি পেশাদার হিসাবে ভাল ক্রিকেট খেলতাম।"

Tejashwi Yadav: লালুর ছেলের ক্যাপ্টেন্সিতে খেলেছিলেন বিরাট কোহলিও! আক্ষেপ করে অনেক কথা বলে ফেললেন তেজস্বী
বিরাট কোহলির সঙ্গে ক্রিকেট খেলতেন তেজস্বী যাদব।Image Credit source: PTI
Follow Us:
| Updated on: Sep 15, 2024 | 1:48 PM

পটনা: মা-বাবার হাত ধরে রাজনীতির পাঠ। বর্তমানে পোড় খাওয়া রাজনীতিবিদ তিনি। বিহারের উপমুখ্যমন্ত্রীও ছিলেন। তবে জানেন কি, রাজনীতি নয়, তেজস্বী যাদবের প্রথম ভালবাসা ছিল ক্রিকেট। জাতীয় স্তরেও খেলেছিলেন তিনি। এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে আনলেন লালু-পুত্র। জানালেন, তাঁর নেতৃত্বে খেলেছিলেন বিরাট কোহলি!

সম্প্রতিই একটি সাক্ষাৎকারে আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব কিছুটা দুঃখ প্রকাশ করে বলেন যে রাজনীতিক হিসাবেই সকলে মনে রাখে, কিন্তু তিনি যে দারুণ ক্রিকেটার ছিলেন, সেই কথা কেউ মনে রাখে না। তিনি দাবি করেন, বিরাট কোহলি থেকে শুরু করে ভারতীয় ক্রিকেট টিমে একাধিক সদস্যই তাঁর ব্যাচমেট ছিলেন।

এই খবরটিও পড়ুন

এ প্রসঙ্গে তেজস্বী বলেন, “আমিও ক্রিকেটার ছিলাম। কেউ সেই বিষয়ে কথা বলে না। বিরাট কোহলি আমার ক্যাপ্টেন্সিতে খেলেছে- কেউ কি এই নিয়ে কথা বলে? কেন বলে না? আমি পেশাদার হিসাবে ভাল ক্রিকেট খেলতাম। ভারতীয় ক্রিকেট টিমের অনেকে আমার ব্যাচমেট ছিল।”

অবসাদের সুরেই তেজস্বী বলেন, “আমার দুই লিগামেন্টেই ফ্রাকচার হওয়ার কারণে খেলা ছাড়তে হয়েছিল। যাক সে কথা..”।

বিহারের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রীর এই দাবির পরই সোশ্যাল মিডিয়া ভাসছে কমেন্টের বন্যায়। অনেকে ইন্টারনেট ঘেঁটে তেজস্বী যাদবের যৌবনের ছবি খুঁজে বের করেছেন, যখন রাজ্যস্তরে তিনি ক্রিকেট খেলতেন।

প্রসঙ্গত, ফার্স্ট ক্লাস থেকে টি-২০ ম্যাচ- সব ক্ষেত্রেই খেলেছেন তেজস্বী। ২০০৯ সালের নভেম্বর মাসে তিনি ফার্স্ট ক্লাস ক্রিকেটে আত্মপ্রকাশ করেন তেজস্বী। রাজ্যস্তরে ঝাড়খণ্ডের হয়ে খেলেছিলেন তেজস্বী। ত্রিপুরা, ওড়িশা, অসম, পশ্চিমবঙ্গের বিরুদ্ধে খেলেছেন তেজস্বী। অনেকেরই জানা নেই যে আইপিএলে দিল্লি ডেয়ারডেভিলসের (Delhi Daredevils)-র খেলোয়াড়ও ছিলেন লালু-পুত্র। তবে ২০০৮ সাল থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তাঁকে বেঞ্চেই বসিয়ে রাখা হয়েছিল। একটি ম্যাচও খেলেননি তিনি।