Anti-Begging Campaign: ভিক্ষা দিলেই এবার জেল! ভিক্ষারি শূন্য করতে বড় সিদ্ধান্ত

Anti-Begging Campaign: এটি কেন্দ্রীয় সরকারের আওতায় একটি অগ্রণী প্রকল্প। যা শুধুই ইন্দোর নয়, বরং দিল্লি, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই-সহ মোট দশটি শহরে চলবে। মূলত ভিক্ষাবৃত্তির নামে চলতি অপরাধকে রুখতেই নাকি এই প্রকল্পের সূচনা।

Anti-Begging Campaign: ভিক্ষা দিলেই এবার জেল! ভিক্ষারি শূন্য করতে বড় সিদ্ধান্ত
Follow Us:
| Edited By: | Updated on: Dec 17, 2024 | 4:11 PM

ভোপাল: ভিক্ষা দিলেই এবার যেতে হবে জেলে। বিদেশ নয়, এবার দেশেরই এক শহরে জারি হল এই নিয়ম। পথে-ঘাটে যেতে কিংবা ট্রেনে হামেশাই আমাদের মুখোমুখি হতে হয় তাঁদের। দু’টো পয়সার জন্য এগিয়ে আসে তাঁদের হাতটা। তাতে কিছু মানুষের মুখে বিরক্তির ছাপ উঠলেও। কেউ কেউ পকেট হাতড়ে দু-এক টাকা দান করেই থাকে।

কিন্তু এবার ‘সাহায্যের হাত’ দেখলেই হাতকড়ি পরাবে পুলিশ। জানুয়ারির ১ তারিখ থেকেই জারি হবে এই নিয়ম। দেশের সবচেয়ে পরিচ্ছন্ন শহর ইন্দোরকে ভিখারি-শূন্য করতে এই সিদ্ধান্ত। ভিক্ষা দিতে দেখলেই দায়ের হবে মামলা।

এই প্রসঙ্গেই জেলাশাসক আশিষ সিংহ জানালেন, ‘ভিক্ষাবৃত্তির বিরুদ্ধে ক্যাম্পেইন আপাতত এই মাসের শেষ অবধি চলবে। জানুয়ারি ১ তারিখের পর থেকে কাউকে প্রকাশ্যে ভিক্ষা দিতে দেখা গেলেই তার বিরুদ্ধে দায়ের হবে মামলা।’

কেন এই রকম সিদ্ধান্ত?

জানা যায়, এটি কেন্দ্রীয় সরকারের আওতায় একটি অগ্রণী প্রকল্প। যা শুধুই ইন্দোর নয়, বরং দিল্লি, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই-সহ মোট দশটি শহরে চলবে। মূলত ভিক্ষাবৃত্তির নামে চলতি অপরাধকে রুখতেই নাকি এই প্রকল্পের সূচনা। এক আধিকারিক জানান, ‘সমীক্ষা তৈরি করার সময় ভিক্ষাবৃত্তির মধ্য়ে দিয়ে চলা অপরাধ দেখে আমাদের চক্ষু চড়কগাছ। কারোর রয়েছে পাকা বাড়ি, কারোর ছেলে-মেয়ে আবার কাজ করে ব্যাঙ্কে। একটি পরিবার আবার রাজস্থান থেকে ইন্দোরে এসে ভিক্ষা করছে আর রাত হলেই চলে যাচ্ছে বিলাসবহুল হোটেলে।’