AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

NCP: শরদ পাওয়ারের সঙ্গে মুম্বইয়ে সাক্ষাৎ তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের

NCP: এদিন মুম্বইয়ে শরদ পাওয়ার-সহ এনসিপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করে তৃণমূলের সংসদীয় প্রতিনিধি দল। সূত্রের খবর, ভোটের ফলাফলের আগে শেয়ার বাজারে অস্বাভাবিক পতনের ঘটনাকে সংসদের আসন্ন অধিবেশনে কীভাবে ইস্যু করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

NCP: শরদ পাওয়ারের সঙ্গে মুম্বইয়ে সাক্ষাৎ তৃণমূলের প্রতিনিধি দলের
বৈঠক চলছে। Image Credit: ANI
| Edited By: | Updated on: Jun 18, 2024 | 11:47 AM
Share

নয়া দিল্লি: মুম্বইয়ে শরদ পাওয়ারের সঙ্গে দেখা করল তৃণমূল নেতৃত্ব। এর আগে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখা গিয়েছিল, একাধিক আঞ্চলিক দলের নেতৃত্বের সঙ্গে দেখা করতে। এবার আঞ্চলিক বিরোধী শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ করার সেই প্রয়াসে আরও একধাপ এগোলো তৃণমূল নেতৃত্ব। মঙ্গলবার কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সাকেত গোখলে, সাগরিকা ঘোষরা দেখা করেন শরদ পাওয়ার-সহ অন্যান্য এনসিপি নেতার সঙ্গে। বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ এই সাক্ষাৎ।

সূত্রের খবর, ভোটের ফলাফলের আগে শেয়ার বাজারে অস্বাভাবিক পতনের ঘটনাকে সংসদের আসন্ন অধিবেশনে কীভাবে ইস্যু করা যায় তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। প্রসঙ্গত, এদিনই শেয়ার বাজারের পতন ইস্যুতে অভিযোগ জানাতে মুম্বইয়ে সেবির চেয়ারম্যানের কাছেও যাওয়ার কথা তৃণমূলের চার সাংসদের প্রতিনিধি দলের। তৃণমূলের সঙ্গে সেবির অফিসে যাওয়ার কথা এনসিপি এবং শিবসেনার একজন সাংসদেরও।

লোকসভা ভোটের আবহে শেয়ার বাজারের উত্থান পতনকে সামনে রেখে এর আগেই সরব হয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁকে বলতে শোনা গিয়েছে, “শেয়ার বাজারে বড় মাপের স্ক্যাম হয়েছে।” তবে এই ইস্যুকে সামনে রেখে সর্বপ্রথম সরব হন রাহুল গান্ধী। ৪ জুন ভোটের ফল প্রকাশের ঠিক দু’দিন পরই রাহুল বলেছিলেন,  “৩০ মে ও ৩১ মে স্টক মার্কেটে তার আগের দিনগুলির তুলনায় প্রায় দ্বিগুণ লগ্নি এসেছে।” স্টক মার্কেটে কারসাজি চলেছে বলে দাবি করেছিলেন কংগ্রেস সাংসদ।

তবে উল্লেখযোগ্যভাবে এদিন এনসিপি প্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে কংগ্রেসকে সঙ্গে নেয়নি তৃণমূল। যা নিয়ে আলাদা করে চর্চা চলছে। এবার সংসদে মুখোমুখি এনডিএ-ইন্ডিয়া ব্লক। সংসদে এনডিএ সংখ্যা গরিষ্ঠ হলেও ইন্ডিয়া জোটের প্রাপ্ত আসন নেহাত কম নয়। এনডিএ যেখানে ২৯৩ আসন পেয়েছে, ইন্ডিয়া জোট ২৩৪টি আসনে জয়ী হয়েছে।

ইন্ডিয়া জোটে যেমন, অখিলেশ যাদবের সপা, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৃণমূল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একইভাবে এনডিএ জোটে কার্যত নির্ণায়কের ভূমিকায় অন্ধ্র প্রদেশের চন্দ্রবাবু নাইডুর দল টিডিপি ও বিহারের নীতীশ কুমারের দল জেডিইউ। আর তাই চন্দ্রবাবু ও নীতীশের অবস্থান টলানোর চেষ্টায় ইন্ডিয়া জোটের একাধিক শরিক বলেও খবর। সূত্রের খবর, নীতীশ কুমার, চন্দ্রবাবু নাইডুর সঙ্গে অখিলেশ যাদবকে কথা বলতে অনুরোধ করেন তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। আম আদমি পার্টি, শিবসেনা তাতে সমর্থনও করে।