AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Vice Chancellor Appointment Case: উপাচার্য নিয়োগ মামলা: খসড়া তালিকা জমার ডেডলাইন বেঁধে দিল শীর্ষ আদালত

Supreme Court: বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত নামের চূড়ান্ত খসড়া তালিকা এক সপ্তাহের মধ্যে শীর্ষ আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তর বেঞ্চ।

Vice Chancellor Appointment Case: উপাচার্য নিয়োগ মামলা: খসড়া তালিকা জমার ডেডলাইন বেঁধে দিল শীর্ষ আদালত
সুপ্রিম কোর্টImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Dec 01, 2023 | 4:02 PM
Share

নয়া দিল্লি: উপাচার্য নিয়োগ মামলায় এবার কড়া নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের। বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য নিয়োগের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত নামের চূড়ান্ত খসড়া তালিকা এক সপ্তাহের মধ্যে শীর্ষ আদালতে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার এই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তর বেঞ্চ। প্রস্তাবিত নামের চূড়ান্ত খসড়া তালিকা তৈরির জন্য সব পক্ষের আইনজীবীদের একসঙ্গে বৈঠকে বসার জন্য়ও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই বৈঠকের জন্য অ্যাটর্নি জেনারেলকে উদ্যোগ নেওয়ার জন্যও বলেছে শীর্ষ আদালত।

প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে উপাচার্য নিয়োগ ঘিরে দীর্ঘদিন ধরে জটিলতা তৈরি হয়ে রয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভারপ্রাপ্ত উপাচার্যরা দায়িত্ব সামলাচ্ছেন, কিন্তু কোনও স্থায়ী উপাচার্য নেই। ফলে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বাভাবিক কাজকর্মেও অনেক ক্ষেত্রে সমস্যা তৈরি হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠে আসছে। এসবের মধ্যেই সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গড়ায় রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলির উপাচার্য নিয়োগ সংক্রান্ত জটিলতা।

এর আগের শুনানিতেও সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সূর্য কান্ত ও বিচারপতি দীপঙ্কর দত্তর বেঞ্চ সব পক্ষকে একসঙ্গে বসে আলোচনার নির্দেশ দিয়েছিল। অর্থাৎ, রাজ্য, রাজ্যপাল ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। কিন্তু সেই সময় রাজ্যপালের তরফে কোনও আইনজীবী হাজির না থাকায় সেই বৈঠক হয়নি। শুক্রবার যখন মামলাটি শুনানির জন্য ওঠে তখন আদালতে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যপালের আইনজীবী। এদিনও মামলার শুনানি চলাকালীন সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণে জোর দেওয়া হয় রাজ্যপাল ও মুখ্যমন্ত্রী কিংবা শিক্ষামন্ত্রীর আলোচনার উপরে। শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, শিক্ষা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্বার্থে পারস্পরিক বোঝাপড়ার মাধ্যমে সমাধানসূত্র খুঁজে বের করা দরকার।