Child Trafficking: ফেসবুকে দরদাম, তারপরই পাচার! শালিমারে CID-র অভিযানে পর্দাফাঁস আন্তঃরাজ্য শিশু পাচার চক্রের

সুজয় পাল | Edited By: জয়দীপ দাস

Nov 10, 2024 | 2:17 PM

Child Trafficking: গোপন সূত্রে যখন এই খবর আসে তারপরই স্পেশ্যাল টিম তৈরি করে তদন্ত শুরু করে দেয় সিআইডি। তাতেই শেষ পর্যন্ত মিলল সাফল্য। তদন্তকারীরা জানতে পারেন শালিমার স্টেশন দিয়ে শিশুটিকে পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছে। দ্রুত সেখানে পৌঁছে যান তদন্তকারীরা। তারপরেই পাকড়াও দুই।

Child Trafficking: ফেসবুকে দরদাম, তারপরই পাচার! শালিমারে CID-র অভিযানে পর্দাফাঁস আন্তঃরাজ্য শিশু পাচার চক্রের
প্রতীকী ছবি
Image Credit source: Facebook

Follow Us

কলকাতা: ফের রাজ্যের বুকে শিশু পাচার চক্রের হদিশ। চক্রের দুই সদস্যকে পাকড়াও করলো সিআইডি। ধৃত মানিক হালদার এবং মুকুল সরকার। এক সদ্যজাত কন্যা সন্তান উদ্ধার ধৃতদের কাছ থেকে। শালিমার স্টেশনের বাইরে থেকে পাকড়াও করা হয়েছে দু’জনকে। ধৃতেরা আন্তঃরাজ্য শিশু পাচার চক্রের সঙ্গে যুক্ত। দাবি সিআইডির। 

সূত্রের খবর,  ধৃতদের জেরা করে অত্যন্ত চাঞ্চল্যকর তথ্য হাতে এসেছে সিআইডি-র। নারী পাচারের লক্ষ্যেই কন্যা সন্তান কিনে পাচারের চেষ্টা করা হয়েছে। বিহার থেকে কেনা হয়েছিল ২ দিনের কন্যা সন্তান। কলকাতা থেকে ভিনরাজ্যে পাচারের পর সেই কন্যা সন্তানকে বড় করে আবার পাচারের পরিকল্পনা ছিল ধৃতদের। ফেসবুক গ্রুপ খুলে চলতো এই শিশু পাচারের কাজ। শিশু কেনা-বেচায় কয়েক লক্ষ টাকা দামও ওঠে। তারপরই ঠিক হয়ে যেত জায়গা। সেখান থেকেই সোজা পাচারকারীদের হাতে। এ ক্ষেত্রে কন্যা সন্তানদের দাম উঠত সবথেকে বেশি। সেখান থেকেই সিআইডি-র তদন্ত, যে চক্র ধরা পড়েছে তাঁরা নারী পাচারের সঙ্গেও যুক্ত দীর্ঘদিন থেকে। তাঁদের পিছনে আর কারা আছে তা জানার চেষ্টা চলছে। 

গোপন সূত্রে যখন এই খবর আসে তারপরই স্পেশ্যাল টিম তৈরি করে তদন্ত শুরু করে দেয় সিআইডি। তাতেই শেষ পর্যন্ত মিলল সাফল্য। তদন্তকারীরা জানতে পারেন শালিমার স্টেশন দিয়ে শিশুটিকে পাচারের চেষ্টা করা হচ্ছে। দ্রুত সেখানে পৌঁছে যান তদন্তকারীরা। পাতা হয় ফাঁদ। শেষে বি-গার্ডেন এলাকা থেকে চক্রের ২ সদস্যকে গ্রেফতার করেন তদন্তকারীরা। 

এই খবরটিও পড়ুন

 

Next Article