AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

একটা-দুটো নয়, ৪০০ খানা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট দেখে চোখ কপালে ED অফিসারদের, এত বড় দুর্নীতি!

Ration Scam: রেশন দুর্নীতি মামলায় কয়েকদিন আগেই আনিসুর রহমান ওরফে বিদেশ ও আলিফ নূর ওরফে মুকুলকে গ্রেফতার করে ইডি। রেশন দুর্নীতিতে তাঁদের বড় হাত ছিল, এমনই তথ্যই উঠে আসে তদন্তে।

একটা-দুটো নয়, ৪০০ খানা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট দেখে চোখ কপালে ED অফিসারদের, এত বড় দুর্নীতি!
প্রতীকী ছবি
| Edited By: | Updated on: Aug 13, 2024 | 10:20 AM
Share

কলকাতা: গত কয়েক বছরে একাধিক দুর্নীতির হদিশ মিলেছে বাংলায়। বিভিন্ন অভিযানে কোটি কোটি নগদ টাকা উদ্ধারও করেছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। আর এবার রেশন দুর্নীতিতে আরও বড় টাকার অঙ্কের হদিশ পেল কেন্দ্রীয় সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য। কতগুলি অ্যাকাউন্ট থেকে টাকার লেনদেন চলত, তা জেনে তাজ্জব তদন্তকারীরা।

রেশন দুর্নীতি মামলায় কয়েকদিন আগেই আনিসুর রহমান ওরফে বিদেশ ও আলিফ নূর ওরফে মুকুলকে গ্রেফতার করে ইডি। রেশন দুর্নীতিতে তাঁদের বড় হাত ছিল, এমনই তথ্যই উঠে আসে তদন্তে। প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে তাঁদের ঘনিষ্ঠতার বিষয়ও প্রকাশ্য়ে আসে। এবার তাঁদের ৪০০টি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের হদিশ পেল ইডি।

সূত্রের খবর, ভুয়ো কৃষকদের নামে এইসব অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল। ইডি-র দাবি, ধান কেনার সরকারি টাকা অর্থাৎ ন্যুনতম সহায়ক মূল্য বা এমএসপি-র টাকা এই অ্যাকাউন্টগুলোতে ঢুকত। পরে সেই টাকা চলে যেত মুকুল বিদেশের নিজস্ব অ্যাকাউন্টে।

কিন্তু এই ৪০০ টি অ্যাকাউন্ট কার? ইডি সূত্রের খবর, বিদেশ ও মুকুল তাঁদের আত্মীয়, বন্ধুদের নামে ওই সব অ্যাকাউন্ট খুলেছিল। তবে সব অ্যাকাউন্টের নিয়ন্ত্রণ ছিল এই বিদেশ ও মুকুলের হাতে। তাঁরা চাইলেই লেনদেন করতে পারতেন বলে জানা যাচ্ছে। আপাতত সেই সব অ্যাকাউন্টে কড়া নজরদারি চালাচ্ছেন ইডি অফিসাররা।