AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Gour Banga University: সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজনে ব্যর্থ, গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরিয়ে দিলেন রাজ্যপাল

Governor On Gour Banga University: আর্থিক দুর্নীতি থেকে নথি, উত্তরপত্র চুরি-সহ এক গুচ্ছ অভিযোগ বারবার ওঠে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে।  দুর্নীতিতে নাম জড়িয়ে দীর্ঘ দিন ধরে সাসপেন্ড ছিলেন একাধিক অধ্যাপক এবং আধিকারিকও।

Gour Banga University: সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজনে ব্যর্থ, গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে সরিয়ে দিলেন রাজ্যপাল
গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়Image Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Aug 27, 2025 | 11:19 AM
Share

কলকাতা: গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পবিত্র চট্টোপাধ্যায়কে সরিয়ে দিলেন রাজ্যপাল তথা আচার্য সিভি আনন্দ বোস। দুর্নীতি এবং কর্তব্যে গাফিলতির অভিযোগে তাঁকে সরানো হয়েছে। ২৫ অগস্ট কনভোকেশন অর্থাৎ সমাবর্তন অনুষ্ঠান আয়োজন করতে ব‍্যর্থ হন উপাচার্য। তার প্রেক্ষিতে সরানো হল বলে রাজভবন সূত্রের খবর। এর আগেও গৌরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ সামনে এসেছে। তা নিয়ে খবরও হয়েছে একাধিক।

আর্থিক দুর্নীতি থেকে নথি, উত্তরপত্র চুরি-সহ এক গুচ্ছ অভিযোগ বারবার ওঠে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে।  দুর্নীতিতে নাম জড়িয়ে দীর্ঘ দিন ধরে সাসপেন্ড ছিলেন একাধিক অধ্যাপক এবং আধিকারিকও।

এই প্রথম নয়, রাজ্যপালকেও এই বিশ্ববিদ্যালয়ের দুর্নীতি ইস্যুতে সরব হতে দেখা গিয়েছে। রাজ্যপালের দ্বারস্থ হয় বিজেপিও। দুর্নীতির অভিযোগের প্রেক্ষিতে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে রাজ্যের উচ্চ শিক্ষা দফতরের চার প্রতিনিধি দলকেও রাজ্যের তরফে পাঠানো হয়। উল্লেখ্য, সেই প্রতিনিধি দলে ছিলেন খোদ উপাচার্যও। কিন্তু তার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে একাধিক।

দেড় দশক আগে মালদহে গড়ে ওঠে গৌড়বঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে মালদহ ও দুই দিনাজপুরের ২৫টি কলেজ রয়েছে। স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর নিয়ে হাজার হাজার ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করেন। ২০১৬ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে  প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠান। অভিযোগ ওঠে, অবৈধভাবে কোটি-কোটি টাকা খরচ করা হয় ওই অনুষ্ঠানে। হিসাব বহির্ভূত খরচের অভিযোগ ওঠে। তখন থেকে প্রকাশ্যে আসে বিষয়টি। পাশাপাশি উচ্চ শিক্ষা অভিযানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য যে টাকা বরাদ্দ করা হয়, সেটারও খরচ নিয়ে অভিযোগ ওঠে। আদৌ সেই টাকা কোন খাতে খরচ করা হয়, তার হিসাব পাওয়া যায় না। গোটা বিষয়ের প্রেক্ষিতে এবার উপাচার্যকেই সরিয়ে দিলেন রাজ্যপাল। এই নিয়ে এখনও পর্যন্ত উপাচার্যের কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।