AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Santoshpur Station: সন্তোষপুর স্টেশনের কাছে রক্তারক্তি কাণ্ড, ছুরি মেরে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে গেল যুবক

Santoshpur: পালাতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত স্থানীয় বাসিন্দাদের হাতে ধরা পড়ে যায় ওই অজ্ঞাত পরিচয় আততীয়। পরবর্তীতে রবীন্দ্রনগর থানার পুলিশ এলে তাঁদের হাতে তাঁকে তুল দেওয়া হয়। আহতের সঙ্গে তার কী সম্পর্ক তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

Santoshpur Station: সন্তোষপুর স্টেশনের কাছে রক্তারক্তি কাণ্ড, ছুরি মেরে পালাতে গিয়ে ধরা পড়ে গেল যুবক
থমথমে গোটা এলাকাImage Credit: TV 9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Oct 15, 2025 | 12:35 PM
Share

সন্তোষপুর: সন্তোষপুর স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় রক্তাক্তি কান্ড। সকলের মাঝেই এক ব্যক্তির ঘাড়ে ছুরি মেরে চম্পট এক যুবকের। যদিও শেষ পর্যন্ত সে আর পালাতে পারেনি। এলাকার বাসিন্দারাই তাকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দেন। গুরুতর জখম অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি শেখ নুরুদ্দিন। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, রেল লাইনের ধারে বসে নেশা করছিলেন নুরুদ্দিন। সঙ্গে আরও একজন ছিলেন। তখনই আচমকা ওখানে হানা দেয় ওই অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তি। পিছন থেকে ঘাড়ের দিকে বসিয়ে দেয় ছুরি। মুহূর্তেই মাটিতে লুটিয়ে পড়েন নুরুদ্দিন। স্থানীয় বাসিন্দারা তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে যান। 

পালাতে গিয়ে শেষ পর্যন্ত স্থানীয় বাসিন্দাদের হাতে ধরা পড়ে যায় ওই অজ্ঞাত পরিচয় আততীয়। পরবর্তীতে রবীন্দ্রনগর থানার পুলিশ এলে তাঁদের হাতে তাঁকে তুল দেওয়া হয়। আহতের সঙ্গে তার কী সম্পর্ক তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ। পূর্ব পরিচয় ছিল কিনা তা ভাবাচ্ছে পুলিশকে। জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে এলাকার বাসিন্দাদেরও। কথা বলা হচ্ছে আহতের সঙ্গেও। 

ঘটনা প্রসঙ্গে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলছেন, “দু’জন বসে নেশা করছিল। আচমকা একজন পিছন থেকে এসে ছুরি মেরে দিল। বড় একটা ছুরি দিয়ে মারে ঘাড়ের কাছে। লোকটা মুখে মাস্ক পরে ছিল। চোখে চশমা ছিল। ঘটনা ঘটিয়েই সে এখান থেকে ছুটে পালায়। যাকে মেরেছে ও এখানকার। কিন্তু যে মেরেছে তাকে চিনি না। এখানকার নয় বলেই মনে হয়।” আর এক বাসিন্দা বলছেন, “আমি যখন আসছিলাম তখন দেখছি ছেলেটা মেরে পালাচ্ছি। সবাই চিৎকার করছে। কিছু সময়ের মধ্যেই যদিও ধরা পড়ে যায়। ছেলেটাকে আমরা কেউ চিনি না। এখানে কোনওদিন দেখিনি। কেন এমন কাজ করল সেটাও কেউ বলতে পারছে না। আমরাও বুঝতে পারছি না। পরে পুলিশ এসে ওকে ধরে নিয়ে যায়।”