AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Doctor Birupaksha Biswas: বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত IMA-র, কোন ‘খেলা’ চলছে?

Doctor Birupaksha Biswas: গত ৯ অগস্ট আরজি করের সেমিনার হল থেকে এক জুনিয়র ডাক্তারের দেহ উদ্ধার হয়। 'তিলোত্তমা'কাণ্ডের পর বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে থ্রেট কালচারের অভিযোগ ওঠে। বিরূপাক্ষের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠনের পর ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল কাউন্সিলের কলকাতা শাখাও তাঁকে সাসপেন্ডের সিদ্ধান্ত নেয়।

Doctor Birupaksha Biswas: বিরূপাক্ষ বিশ্বাসকে নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত IMA-র, কোন 'খেলা' চলছে?
বিরূপাক্ষ বিশ্বাস (ফাইল ফোটো)Image Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Dec 05, 2024 | 10:09 PM
Share

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ডের পর বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে থ্রেট কালচারের অভিযোগ ওঠে। চিকিৎসক বিরূপাক্ষ বিশ্বাস, জুনিয়র ডাক্তার অভীক দের নাম প্রকাশ্যে আসে। থ্রেট কালচারে যুক্ত থাকার অভিযোগে বিরূপাক্ষকে সাসপেন্ড করে ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল অ্যাসোসিয়েশনের কলকাতা শাখা। কিন্তু, পদ্ধতিগত ত্রুটি রয়েছে জানিয়ে সেই সাসপেনশন এবার প্রত্যাহার করল ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল কাউন্সিলের হেডকোয়ার্টার্স। আইএমএ-র এই সিদ্ধান্তের পর কলকাতা শাখাকে আক্রমণ করেছে জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অব ডক্টর্স।

গত ৯ অগস্ট আরজি করের সেমিনার হল থেকে এক জুনিয়র ডাক্তারের দেহ উদ্ধার হয়। ‘তিলোত্তমা’কাণ্ডের পর বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে থ্রেট কালচারের অভিযোগ ওঠে। রাজ্য মেডিক্যাল কাউন্সিল এবং স্বাস্থ্য দফতর বিরূপাক্ষকে সাসপেন্ড করে। তাঁর বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠনের পর ইন্ডিয়ান মেডিক্যাল কাউন্সিলের কলকাতা শাখাও তাঁকে সাসপেন্ডের সিদ্ধান্ত নেয়। তাঁর IMA সদস্যপদ কেড়ে নেওয়া হয়। সেইসময় আইএমএ হেডকোয়ার্টার্সের অনুমতি নেওয়া হয়নি।

গত ২৯ নভেম্বর ভিডিয়ো কলে বিরূপাক্ষের পাশাপাশি আইএমএ কলকাতা ব্রাঞ্চের সম্পাদক শিল্পা বসু রায়ের সঙ্গে কথা বলেন আইএম‌এ’র সর্বভারতীয় সভাপতি আর ভি অশোকন। শান্তুনু সেন বিরোধী সুদীপ্ত রায়ের কন্যা শিল্পা বসু রায়ের সঙ্গে ভিডিয়ো কলে কথা বলার পর‌ই সাসপেনশন প্রত্যাহার করে চিঠি দেয় আইএমএ হেডকোয়ার্টার্স। বলা হয়, পদ্ধতি মেনে সিদ্ধান্ত না নেওয়ায় সাসপেনশন প্রত্যাহার করা হল।

আইএমএ হেডকোয়ার্টার্সের এই সিদ্ধান্তের পর জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অব ডক্টর্সের তরফে বলা হয়, “পদ্ধতি মেনে অভিযুক্তদের বহিষ্কার করা হয়নি। ফলে তাঁরা আবেদন করলেই ওই বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত খারিজ হয়ে যেত। এটা আমরা নিশ্চিত ছিলাম। জনরোষের চাপে মানুষের চোখে ধুলো দিতে এই ধরনের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল আইএমএ কলকাতা শাখা। যাতে পরবর্তীকালে তাঁরা ফিরে আসতে পারেন, সেজন্য পদ্ধতি মেনে বহিষ্কার করা হয়নি। এখন এটা স্পষ্ট হয়ে যাচ্ছে।” এর বিরুদ্ধে তারা সরব হবে বলে জানিয়েছে জয়েন্ট প্ল্যাটফর্ম অব ডক্টর্স।