Santoshpur: ঘটনার দিনই কেন স্কুটি চেয়েছিলেন শাহেনশাহ? সন্তোষপুরের নিগৃহীত নাবালক নিখোঁজে সামনে জমির মালিকের চাঞ্চল্যকর বক্তব্য
Santoshpur: জমির মালিক সঞ্জু এসে দেখেন নাবালক কান্নাকাটি করছিল। সোমবার দুপুরে সঞ্জু শাহেনশাহকে জিজ্ঞেস করে কেন কাঁদছে? সোমবার দুপুরেই সঞ্জুর থেকে শাহেনশাহ স্কুটি চায়। শাহেনশাহ জানায় স্কুটি দিতে ওই নাবালককে খুঁজতে যাব। যদিও স্কুটি দেয়নি সঞ্জু।

কলকাতা: গ্রেফতার হয়েছে মূল অভিযুক্ত! কিন্তু এখনও খোঁজ মিলছে না নাবালকের। সন্তোষপুরের গেঞ্জি কারখানায় চুরির অপবাদ দিয়ে যে নাবালককে উল্টো করে ঝুলিয়ে বিদ্যুতের শক দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল, তার খোঁজ এখনও মিলছে না। তাকে হন্যে হয়ে খুঁজছে পুলিশ। এবার সামনে এল কারখানার জমির মালিক সঞ্জুর বয়ান। তা আরও চাঞ্চল্যকর। ঘটনার দিন সোমবার সকালে কারখানার মালিক শাহেনশাহ জমির মালিককের থেকে স্কুটি চেয়েছিল। সেই স্কুটি দিতে অস্বীকার করেন সঞ্জু। তারপরে নিজেই কারখানা বন্ধ করে চলে যান বলে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদে জানতে পেরেছে।
পুলিশ সূত্রের খবর, জমির মালিক সঞ্জু এসে দেখেন নাবালক কান্নাকাটি করছিল। সোমবার দুপুরে সঞ্জু শাহেনশাহকে জিজ্ঞেস করে কেন কাঁদছে? সোমবার দুপুরেই সঞ্জুর থেকে শাহেনশাহ স্কুটি চায়। শাহেনশাহ জানায় স্কুটি দিতে ওই নাবালককে খুঁজতে যাব। যদিও স্কুটি দেয়নি সঞ্জু।
এখন পুলিশ খতিয়ে দেখছে, তাহলে কি নাবালককে খোঁজার অজুহাতে দ্রুত জায়গা বদল করার জন্য স্কুটি চেয়েছিলেন শাহেনশাহ? না সত্যি খুঁজে বের করার চেষ্টা করতেন? একাধিক প্রশ্নের উত্তর এখনও অধরা তদন্তকারীদের কাছে। বৃহস্পতিবারই মুম্বাই থেকে গ্রেফতার করা হয় শাহেনশাহকে। রবীন্দ্র নগর থানায় আনার পরে বেশ প্রশ্নের উত্তর মিলতে পারে বলে আশাবাদী রবীন্দ্র নগর থানার পুলিশ।

