AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

SSC: অভিজ্ঞতার ১০ নম্বর বাতিল করতে হবে, নতুন চাকরিপ্রার্থীদের মিছিলে তপ্ত রাজপথ

SLST: বাধা পেয়ে মাঝপথেই রুট বদলে ফেলেন চাকরিপ্রার্থীরা। প্রথমে তাঁদের রামলীলা ময়দানে যাওয়ার কথা ছিল। পুলিশ প্রশাসনের কাছে তেমনটাই জানিয়েছিলেন আন্দোলনকারীরা। সেই মোতাবেক প্রস্তুত ছিল পুলিশ। কিন্তু মাঝে বাধা পেয়ে হঠাৎ করেই রুট বদলে ফেলেন আন্দোলনকারীরা। এসএন ব্যানার্জি রোড ধরে এগোতে থাকেন তাঁরা।

SSC: অভিজ্ঞতার ১০ নম্বর বাতিল করতে হবে, নতুন চাকরিপ্রার্থীদের মিছিলে তপ্ত রাজপথ
পথে নতুন চাকরিপ্রার্থীরাImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 24, 2025 | 5:27 PM
Share

কলকাতা: রাজপথ নতুন করে উত্তপ্ত। SLST চাকিরপ্রার্থীদের মিছিলে ধুন্ধুমার।  পুলিশের বাধা, মিছিলের নির্দিষ্ট রুট বদল, রাস্তা দিয়ে চাকরিপ্রার্থীদের দৌড়, পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি, মিছিল রুখতে পুলিশি ব্যর্থতা- আজ ফ্রেশারদের আন্দোলন রুখতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হল পুলিশকে।  অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে ১০ নম্বর বাতিল করতে হবে, এই দাবি নিয়ে পথে নামেন নবাগতরা। তাঁদের প্রথমে ধর্মতলা যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পুলিশ প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে ঠিক হয়, তাঁরা রামলীলা ময়দান যাবেন। কিন্তু নির্দিষ্ট রুটেই নতুন চাকরিপ্রার্থীদের মিছিল ঘিরে উত্তেজনা তৈরি হয়। তাঁদের মিছিল আটকায় পুলিশ। পুলিশের সঙ্গে শুরু হয় ধস্তাধস্তি।

পুলিশের ব্যারিকেড সরিয়ে মিছিল এগোতে থাকে ধর্মতলার দিকে। বাধা পেয়ে মাঝপথেই রুট বদলে ফেলেন চাকরিপ্রার্থীরা। এসএন ব্যানার্জি রোড ধরে এগোতে থাকেন তাঁরা। কিন্তু তাঁদের মিছিল আটকাতে পর্যাপ্ত পুলিশ ছিল না। ফলে পরিস্থিতি সামাল দিতে রীতিমতো হিমশিম খেতে হয় পুলিশকে।

এক চাকরিপ্রার্থী বলেন, “আমাদের একটা নির্দিষ্ট স্থানে যাওয়ার কথা ছিল মিছিল করে। সেখান থেকে পুলিশ আমাদের ঘুরিয়ে দিয়েছে। আমাদের বিকাশভবন যাওয়ার কথা ছিল। কমিশনের সঙ্গে সহযোগিতায় আমাদের আন্দোলন দমানোর চেষ্টা চলছে। আমরা ধর্মতলায় গিয়ে অবস্থানে বসব। ১০ নম্বর বাতিল করতেই হবে।”  আরেক চাকরিপ্রার্থীর বক্তব্য, “১০ নম্বর বাতিল করতে হবে, ১ লক্ষ আসন বাড়াতে হবে! আমরা ধর্মতলা যাবই! দেখি পুলিশ কীভাবে আটকায়?” এস এন ব্যানার্জি রোড ধরে রীতিমতো ধর্মতলার উদ্দেশে দৌড়াতে থাকেন চাকরিপ্রার্থীরা। পুলিশ সেই মতো প্রস্তুত ছিল না। একটা অস্থায়ী ব্যারিকেড করে আটকানোর চেষ্টা করছে। কিন্তু সেভাবে চাকরিপ্রার্থীদের প্রতিহত করা যাচ্ছে না। ধর্মতলার ঢোকার আগেই যাতে চাকরিপ্রার্থীদের আটকানো সম্ভব হয়, তার জন্য অতিরিক্ত পুলিশ ফোর্স আনা হয়। ফল প্রকাশের পরই নবাগত চাকরিপ্রার্থীরা পথে নেমেছিলেন। এই অতিরিক্ত ১০ নম্বরের জন্য তাঁদের অনেকের ফুল মার্কস পেয়েও ভেরিফিকেশন কল পাননি। প্রতিবাদে পথে নেমেছেন তাঁরা।

দ্বিতীয় ফেজে, এবার অ্যাকশনে নামে পুলিশ। চাকরিপ্রার্থীদের চ্যাঙদোলা করে বাসে তোলা হয়। তাঁদের বাসে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।