TMC: ২ দিনের ব্যবধানে নির্বাচন কমিশনকে ফের চিঠি, এপিক ইস্যুতে নাছোড়বান্দা তৃণমূল
TMC: গত ২৭ ফেব্রুয়ারি নেতাজি ইন্ডোরে তৃণমূলের রাজ্য সম্মেলনে এপিক ইস্যুতে সরব হন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একাধিক রাজ্যে ভিন্ন ভিন্ন ভোটার কার্ডের একই এপিক নম্বর নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে আক্রমণ করেন তিনি।

কলকাতা ও নয়াদিল্লি: একাধিক ভোটার কার্ডের একই এপিক নম্বর ইস্যুতে বেশ কিছুদিন ধরেই সরব তৃণমূল কংগ্রেস। জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে এই নিয়ে নিজেদের অভিযোগও জানিয়েছিল। এবার আধার-এপিক ইস্যুতে ফের নির্বাচন কমিশনের উপর ‘চাপ’ বাড়ানোর কৌশল নিল বাংলার শাসকদল। জাতীয় নির্বাচনের কমিশনের সঙ্গে দেখা করতে সময় চেয়ে চিঠি দিল। ২ দিন আগেও একটি চিঠি লিখেছিল তৃণমূল।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি নেতাজি ইন্ডোরে তৃণমূলের রাজ্য সম্মেলনে এপিক ইস্যুতে সরব হন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। একাধিক রাজ্যে ভিন্ন ভিন্ন ভোটার কার্ডের একই এপিক নম্বর নিয়ে নির্বাচন কমিশনকে আক্রমণ করেন তিনি। তারপরই বিষয়টি নিয়ে নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে তোপ দাগে তৃণমূল। নির্বাচন কমিশন তখন জানায়, একই এপিক নম্বর থাকলেও একজন ভোটদাতা একটি কেন্দ্রেই ভোট দিতে পারবেন।
নির্বাচন কমিশনের তরফে জানানো হয়, দেশের সব ভোটার কার্ডের এপিক নম্বর যাতে ইউনিক হয়, সেই পদক্ষেপ করছে তারা। এমনকি, এপিক নম্বরের সঙ্গে আধার কার্ড যোগ করার কথাও জানানো হয়।
এই খবরটিও পড়ুন




আধার কার্ডের সঙ্গে এপিক নম্বর যোগ নিয়ে সংসদে আলোচনা চেয়েছিল তৃণমূল। কিন্তু, সেই সম্ভাবনা অনিশ্চিত হওয়ার পর ফের নির্বাচন কমিশনের উপর চাপ বাড়ানোর কৌশল নেয় তৃণমূল। গত ৩১ মার্চ জাতীয় নির্বাচন কমিশনকে চিঠি লিখেছিলেন তৃণমূলের সংসদীয় কমিটির সদস্যরা। বুধবার (২ এপ্রিল) দুপুরে দেখা করতে চেয়ে চিঠি লিখেছিলেন। কিন্তু, এদিন দুপুর পর্যন্ত চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার করেনি কমিশন। তারপরই ফের চিঠি লিখল তৃণমূল। আধার-এপিক লিঙ্ক ইস্যুতে আলোচনা এবং আগের চিঠির প্রাপ্তি স্বীকার চেয়ে এবার চিঠি পাঠাল বাংলার শাসকদল। নির্বাচন কমিশন এবার কী জবাব দেয়, সেটাই দেখার।





