AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Murshidabad: মমতা জেলায় পা রাখার আগেই গুচ্ছ-গুচ্ছ অভিযোগ করলেন তৃণমূল নেত্রী

Kolkata: শাহানাজের অভিযোগ, বহুবার চিঠি দিয়েও কাজ হয়নি। সেই কারণে এক প্রকার বাধ্য হয়ে সমাজ-মাধ্যমে এই পোস্ট করেছেন তিনি। তাঁর দাবি, পঞ্চায়েত আইন মেনে জেলা পরিষদের মিটিং হয় না। বর্তমান অর্থবর্ষে একটি অর্থ উন্নয়ন স্থায়ী সমিতির সভা হয়েছে। কিন্তু এই সভা আরও করতে হবে বলে দাবি তাঁর। এরপর পোস্ট করেন তিনি।

Murshidabad: মমতা জেলায় পা রাখার আগেই গুচ্ছ-গুচ্ছ অভিযোগ করলেন তৃণমূল নেত্রী
শাহনাজ বেগমImage Credit: Facebook
| Edited By: | Updated on: Dec 02, 2025 | 9:08 PM
Share

মুর্শিদাবাদ: জেলা সফরে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। তার আগেই প্রশাসনিক কাজকর্ম নিয়ে দলের অস্বস্তি বাড়ালেন জেলা পরিষদের সদস্য। চিঠি দিয়েও হয়নি কাজ। জেলায় পৌঁছনোর আগে সমাজের মাধ্যমে পোস্ট করে মুখ্যমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য চেষ্টা তৃণমূলের জেলা পরিষদের এক সদস্য শাহনাজ বেগমের।

শাহানাজের অভিযোগ, বহুবার চিঠি দিয়েও কাজ হয়নি। সেই কারণে এক প্রকার বাধ্য হয়ে সমাজ-মাধ্যমে এই পোস্ট করেছেন তিনি। তাঁর দাবি, পঞ্চায়েত আইন মেনে জেলা পরিষদের মিটিং হয় না। বর্তমান অর্থবর্ষে একটি অর্থ উন্নয়ন স্থায়ী সমিতির সভা হয়েছে। কিন্তু এই সভা আরও করতে হবে বলে দাবি তাঁর। এরপর পোস্ট করেন তিনি।

কী লিখেছেন শাহনাজ?

তিনি ফেসবুকে লিখেছেন, “পঞ্চায়েত আইন মেনে মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদে মিটিং হয় না। বর্তমান অর্থ-বর্ষে মাত্র একটি অর্থ উন্নয়ন স্থায়ী সমিতির সভা হয়েছে এবং একটি জেনারেল বডির সভা হয়েছে। বাকি স্থায়ী সমিতিগুলির অবস্থা আরও করুন। প্রশ্ন হল অর্থের মিটিং না করে জেনারেল বডির অনুমোদন ছাড়া কীভাবে জেলা পরিষদ উন্নয়ন করতে পারবে?”

এখানেই শেষ নয়, জেলার কলেজগুলির অবস্থা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন তিনি। লিখেছেন, “মুর্শিদাবাদ জেলা পরিষদের অধীনে এমসিইটি কলেজ আছে। এই কলেজটি একটা সময় জেলার গৌরব ছিল। বর্তমানে কলেজটি রুগ্ন। ১৬ মাস শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীরা বেতন পাননি। অভিভাবকরা ছাত্র-ছাত্রীদের ভর্তি করার পরেও অব্যবস্থার কারণে তাঁদের ছাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে। কলেজটির নিজস্ব স্থাবর সম্পত্তির আনুমানিক মূল্য কম করে ৪০০ কোটি টাকা। বর্তমানে এই জেলা পরিষদ, কলেজটিকে রুগ্ন দেখিয়ে কোনও প্রাইভেট সংস্থার হাতে তুলে দিতে চাইছে। এর ফলে সরকার ক্ষতিগ্রস্ত হবে লাভবান হবেন জেলা পরিষদের মুষ্টিমেয় কর্মকর্তাগণ। এই বিষয়ে আপনার হস্তক্ষেপ দাবি করছি।”