Rachana Banerjee: ‘আমি কোনওদিন ভাবিনি’, ‘রচনাদি’-র কৃপায় দিনেদুপুরেই কপাল খুলে গেল ঘুগনিওয়ালার
Rachana Banerjee: রচনা সেই প্রসঙ্গে বলেন, "আমি ছুটি নিয়ে আসিনি।আমি ওর মতো নই, ও তো ছুটি নিয়ে এসেছিল পাঁচ বছর আগে। আমি রাজনীতিতে নতুন কিন্তু মন থেকে করবো তো! আর মন থেকে যেটা করা যায়, সেখানে জয়ী হওয়া যায়।"
হুগলি: প্রচারে বেরিয়ে ঘুগনি খেলেন খাওয়ালেন রচনা। বললেন, ‘দইও ভালো, ঘুগনিও ভালো।’ পাণ্ডুয়ার শিখিরা চাঁপতা পঞ্চায়েতের বেলে গ্রামে ভোট প্রচারে যান রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানে রাস্তার পাশে গরম ঘুগনি বিক্রি হচ্ছে দেখে দাঁড়িয়ে পড়েন।নিজে ঘুগনি খান দলীয় কর্মীদেরও খাওয়ান। এরপর মাঠে আলু তোলা হচ্ছে দেখে জমিতে নেমে পড়েন। ক্ষেত মজুরদের সঙ্গে বসে গল্প করেন। পরে হুডখোলা গাড়িতে গ্রামে প্রচার করেন।
লকেট চট্টোপাধ্যায় বলেছেন রচনা বন্দ্যোপাধ্যায় ছুটি নিয়ে এসেছেন হেরে গিয়ে আবার দিদি নম্বর ওয়ান চলবে। রাজনীতিতে একেবারেই অনভিজ্ঞ। রচনা সেই প্রসঙ্গে বলেন, “আমি ছুটি নিয়ে আসিনি।আমি ওর মতো নই, ও তো ছুটি নিয়ে এসেছিল পাঁচ বছর আগে। আমি রাজনীতিতে নতুন কিন্তু মন থেকে করবো তো! আর মন থেকে যেটা করা যায়, সেখানে জয়ী হওয়া যায়।”
কয়েক দিন আগে সিঙ্গুরে তৃণমূল কর্মীর বাড়িতে দই খেয়ে রচনা বলেছিলেন, “সিঙ্গুরের জমির ঘাস খেয়ে গরু হৃষ্টপুষ্ট হয়।আর সেই গরুর দুধ থেকে ভালো দই হয়।আমি যখনই বাড়ি যাব তখন দই নিয়ে যাব। আর আজ ঘুগনি খেয়ে বলেন, খুব ভালো ঘুগনি। আমার বাড়ির থেকেও ভালো। এখানে সবই ভালো ঘুগনিও ভালো। আমি তো শুধু খাওয়ার মধ্যেই আছি। নিজে খাচ্ছি অন্যদেরও খাওয়াচ্ছি।” ঘুগনি বিক্রেতা সুশান্ত সর্দার বলেন, “আমি কোনওদিন ভাবিনি যে এমনভাবে রচনাদি এসে আমার থেকে ঘুগনি খাবেন। খুব ভালো লাগছে। ঘুগনি খেয়ে ভালো হয়েছে বললেন। প্রায় পঞ্চাশ প্লেট বিক্রি হয়েছে।”