AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Pigmentation: পিগমেনটেশন কারণে জেল্লা হারিয়েছেন? ত্বকে এই ৩ এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করা শুরু করুন

Essential Oil: পিগমেনটেশনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার একাধিক উপায় রয়েছে। চাইলে এই ৩ এসেনশিয়াল অয়েলেরও সাহায্য নিতে পারেন।

Pigmentation: পিগমেনটেশন কারণে জেল্লা হারিয়েছেন? ত্বকে এই ৩ এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করা শুরু করুন
| Edited By: | Updated on: Jan 31, 2023 | 1:02 PM
Share

হঠাৎ করে ত্বকের কোনও অংশ বিবর্ণ দেখাচ্ছে? কোনও একটি অংশ সাদা হয়ে যাচ্ছে? কিংবা কোনও এক অংশ অতিরিক্ত কালচে লাগছে? এগুলো হাইপারপিগমেনটেশনের লক্ষণ। হাইপারপিগমেনটেশন এক ধরনের চর্মরোগ, যেখানে ত্বক বিবর্ণ দেখায়। মুখের পাশাপাশি শরীরের যে কোনও অংশের ত্বকে এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। অনেক সময় রোদে ত্বক পুড়ে গেলেও এই সমস্যা দেখা দেয়। সুতরাং, এই হাইপারপিগমেনটেশন নিয়ে খুব বেশি ভয় পাওয়ার কিছু নেই। কিন্তু সাময়িক অবস্থায় যত্ন নেওয়া জরুরি। কারণ অবস্থার বাড়াবাড়ি হয়ে গেলে সহজে হাইপারপিগমেনটেশনের সমস্যা পিছু ছাড়ে না।

অনেক সময় ভিটামিনের অভাবেও হাইপারপিগমেনটেশনের সমস্যা দেখা দেয়। ভিটামিন এ, ই, সি এবং বি কমপ্লেক্সের মতো প্রয়োজনীয় পুষ্টিগুলো ত্বকের সমস্যা বাড়িয়ে তোলে। পুষ্টির অভাবে ত্বক রুক্ষ ও শুষ্ক হয়ে ওঠে। আবার অনেক ক্ষেত্রে পেটের গণ্ডগোল থাকলেও ত্বকের সমস্যা বাড়ে। এখান থেকেও হাইপারপিগমেনটেশনের সমস্যা দিতে পারে। হাইপারপিগমেনটেশনের ক্ষেত্রে মূলত মেলানিন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। হয় মেলানিনের মাত্রা বেড়ে যায় এবং ত্বক কালো দেখায়। অথবা মেলানিনের মাত্রা কমে গিয়ে ত্বক সাদা হয়ে যায়। পিগমেনটেশনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার একাধিক উপায় রয়েছে। চাইলে এই ৩ এসেনশিয়াল অয়েলেরও সাহায্য নিতে পারেন।

লেবুর এসেনশিয়াল অয়েল: লেবুর রস দিয়ে তৈরি এসেনশিয়াল অয়েল দিয়ে মুখ ও শরীরের অন্যান্য অংশের হাইপারপিগমেন্টেশন দূর করা যায়। নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে লেবুর এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে ত্বকের উপর লাগান। ধীরে ধীরে হাইপারপিগমেন্টেশনের সমস্যা কমে যাবে।

টি ট্রি অয়েল: হাইপার পিগমেন্টেড দাগছোপ থেকে মুক্তি পেতে ত্বকে টি ট্রি অয়েল ব্যবহার করা শুরু করুন। টি ট্রি অয়েলের উচ্চ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কার্যকলাপ ত্বককে দ্রুত মেরামত করতে কাজ করে। তার সঙ্গে এর আয়ুর্বেদিক বৈশিষ্ট্যও আপনার ত্বককে উজ্জ্বল করে তুলবে।

হলুদের তেল: এটি একটি দেশীয় অ্যান্টিবায়োটিক যা ত্বক, চুল এবং স্বাস্থ্য তিনটির জন্যই একটি ওষুধের চেয়ে কম নয়। হলুদে কারকিউমিন নামক রাসায়নিক থাকে যা ত্বক মেরামতের জন্য সবচেয়ে ভালো হলুদে অ্যান্টিসেপটিক এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। প্রতিদিন রাতে এই তেল ব্যবহার করুন নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে কয়েক ফোঁটা হলুদের এসেনশিয়াল অয়েল মিশিয়ে মুখে লাগান। এতেই কাজ হবে।