Fitness Tips: তামান্নার মতো আকর্ষণীয় চেহারা চান? ৩ সহজ টিপস মানলেই পাবেন রেজাল্ট
অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া অভিনয়ের পাশাপাশি ফিটনেসের জন্যও শিরোনামে থাকেন। আপনি যদি তাঁর মতো ফিট শরীর চান, তা হলে নিজের দৈনন্দিন রুটিনে তিনটি অভ্যাস গ্রহণ করতে পারেন। এই টিপসগুলি অভিনেত্রীর ফিটনেস প্রশিক্ষক সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন।

অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এবং অগোছালো জীবনযাত্রার কারণে আজকাল স্থূলতা একটি সাধারণ সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। ফলস্বরূপ, ওজন কীভাবে কমানো যায় সেই প্রশ্ন থেকেই যায়। কিছু লোক ওজন কমাতে জিমে যান, আবার কেউ কেউ ডায়েটিংয়ের আশ্রয় নেন। প্রচুর মানুষ আজকাল ফিটনেসের দিকে ঝুঁকছেন। বিশেষ করে যখন তাঁরা সেলিব্রিটিদের ফিট শরীর দেখেন। অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়ার (Tamannaah Bhatia) ফিটনেস ট্রেনার এ বার ওজন কমানোর টিপস শেয়ার করেছেন। জানুন বিস্তারিত।
আসলে তামান্নার ফিটনেস ট্রান্সফরমেশন অনেককেই অনুপ্রাণিত করেছে। সঠিক কৌশল ব্যবহার করে নিজেকে ফিট রাখেন তামান্না। তাঁর ফিটনেস প্রশিক্ষক সিদ্ধার্থ সিংও একমত। যে ওজন কমানো আমাদের ধারণার মতো কঠিন নয়। তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো শেয়ার করেছেন। যেখানে ওজন কমানোর (Weight Loss) তিনটি সহজ উপায় বর্ণনা করা হয়েছে। যা আপনি আপনার রুটিনে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন। যে অভ্যাস মেনে চললে ৯০ দিনের মধ্যে ৫-১০ কেজি ওজন কমাতে পারবেন আপনিও।
১. প্রতিটি খাবারে প্রোটিন অন্তর্ভুক্ত করুন
প্রোটিন কেবল পেশি গঠনের জন্যই নয় বরং দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরে রাখার জন্যও অপরিহার্য। অতএব, প্রতিটি খাবারের মধ্যে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার অন্তর্ভুক্ত করুন। যার মধ্যে রয়েছে ডিম, পনির এবং মুরগির মাংস। যা দীর্ঘ সময় ধরে পেট ভরিয়ে রাখে এবং খিদে কমাবে।
২. যতটা সম্ভব জল পান করুন
তৃষ্ণাকে প্রায়শই ক্ষুধা বলে ভুল করা হয়। প্রশিক্ষকরা বলেন যে, ৯০ শতাংশ সময়ই ব্যক্তি আসলে তৃষ্ণার্ত থাকেন। প্রচুর পরিমাণে জল পান করলে আপনার ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণে আসবে এবং ওজন কমানো সহজ হবে। খাবারের আগে এক গ্লাস জল পান করলে আপনার খাবার গ্রহণ কমাতে সাহায্য করতে পারে। এটি আপনার বিপাক বজায় রাখতেও সাহায্য করে।
View this post on Instagram
৩. ব্যায়াম করতে ভুলবেন না
ব্যায়াম করলে কেবল ক্যালোরি বার্নই হয় নয়, তা শরীরকে সুস্থ ও শক্তিশালী করতেও সাহায্য করে। প্রশিক্ষকরা বলেন যে সারাদিন সোফায় শুয়ে থাকলে ওজন কমবে না, বরং ওজন বাড়বে। তাই অলসতা ত্যাগ করুন এবং ব্যায়াম করুন। ধীরে ধীরে ব্যায়াম করার অভ্যাস গড়ে তুলুন এবং কোনও বিরতি ছাড়াই প্রতিদিন অল্প সময়ের জন্য ব্যায়াম করতে ভুলবেন না।
