Vegetable Peel for Skin: ব্রণ থেকে দাগছোপ—আনাজপাতির খোসাতেই লুকিয়ে সমাধান, রোজ মাখলে পাবেন ফর্সা ত্বক ‘গ্যারান্টি’
Skin Care Tips: বিভিন্ন কারণে আনাজের খোসা ফেলে দেওয়া হয়। কখনও নোংরা লেগে থাকে। আবার কখনও কীটনাশক। আবার অনেক সময় খোসা সমেত সবজি রান্না করলে তার স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু সবজি ও ফলের খোসাতেও ভিটামিন ও মিনারেল থাকে। এগুলোকেই আপনি কাজে লাগাতে পারেন রূপচর্চায়।
আনাজপাতির খোসা ছাড়িয়ে রান্না হয়। বেশিরভাগ ফলের খোসা ছাড়িয়েই খাওয়া হয়। কিন্তু সব সবজিপাতি, ফলের খোসার জায়গা ডাস্টবিন নয়। রূপচর্চা করতে পারেন আনাজ ও ফলের খোসা দিয়ে। বিভিন্ন কারণে আনাজের খোসা ফেলে দেওয়া হয়। কখনও নোংরা লেগে থাকে। আবার কখনও কীটনাশক। আবার অনেক সময় খোসা সমেত সবজি রান্না করলে তার স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু সবজি ও ফলের খোসাতেও ভিটামিন ও মিনারেল থাকে। এগুলোকেই আপনি কাজে লাগাতে পারেন রূপচর্চায়।
আলুর খোসা: আলুর খোসায় ভিটামিন সি ও বি৬, পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এটি ত্বকের দাগছোপ, ডার্ক সার্কেল কমাতে এবং ত্বকের টেক্সচার উন্নত করতে সাহায্য করে। সানবার্নের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও আপনি আলুর খোসা ব্যবহার করতে পারেন। আলুর খোসা বেটে মুখে মাখুন।
শসার খোসা: শসার খসার মধ্যে সিলিকা, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন কে রয়েছে। পাশাপাশি শসার খোসায় কুলিং এজেন্ট রয়েছে, যা ত্বককে হাইড্রেটেড রাখে। চোখের নীচে শসার খোসা লাগালে ডার্ক সার্কেল ও ফোলাভাব থেকে মুক্তি পাবেন। গরমকালে ত্বকে সতেজতা পেতে শসার খোসা মাখতে পারেন।
গাজরের খোসা: গাজরের মতো এর খোসাতেও ভিটামিন এ এবং ভিটামিন সি রয়েছে। গাজরের খোসা রূপচর্চায় ব্যবহার করলে ত্বকের বার্ধক্য প্রতিরোধ করতে পারবেন। গাজরের খোসা ত্বকে কোলাজেন গঠনে সাহায্য করে এবং বলিরেখা, সূক্ষ্মরেখা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
টমেটোর খোসা: টমেটোর খোসার মধ্যে লাইকোপেন, ভিটামিন এ ও সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। টমেটোর খোসা মুখে ঘষলে ত্বক উজ্জ্বল হয়। ব্রণ, ওপেন পোরসের সমস্যা কমে। এমনকি ত্বকের তেলতেলে ভাব থেকেও মুক্তি পাওয়া যায়। নিস্তেজ ত্বকে টমেটোর খোসা ঘষলে প্রাকৃতিক জেল্লা ফিরে পাবেন।