Lifestyle Tips: ডোপামাইনের স্তরগুলি সাধারণত স্নায়ুতন্ত্রের মধ্যে ভালভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়, তবে এমন বেশ কিছু খাবার রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি স্বাভাবিকভাবে ডোপামাইনের মাত্রা বাড়াতে পারেন।
ডোপামাইন হল মস্তিষ্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ রাসায়নিক বার্তাবাহক। এটি আমাদের মেজাজের সঙ্গে জড়িত। মনকে ভাল রাখতে এই হরমোন বিশেষ ভূমিকা পালন করে। এবং আপনি ডায়েটে পরিবর্তন এনে এই হরমোনের বৃদ্ধি ঠিক রাখতে পারেন।
1 / 6
ডোপামাইনের স্তরগুলি সাধারণত স্নায়ুতন্ত্রের মধ্যে ভালভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়, তবে এমন বেশ কিছু খাবার রয়েছে যার মাধ্যমে আপনি স্বাভাবিকভাবে ডোপামাইনের মাত্রা বাড়াতে পারেন। ডোপামাইন অ্যামিনো অ্যাসিড টাইরোসিন এবং ফেনিল্যালানিন থেকে উৎপাদিত হয়, আর এই দুটোই প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার থেকে পাওয়া যায়। তাই ডায়েটে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার অবশ্যই রাখুন।
2 / 6
প্রাণীদের গবেষণায় দেখা গিয়েছে, উচ্চমাত্রায় স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবার মস্তিষ্কে ডোপামাইন ক্ষরণ কমিয়ে দিতে পারে। তাই মনকে ভাল রাখতে স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত খাবারের পরিমাণ ডায়েটে কমিয়ে দিন।
3 / 6
প্রোবায়োটিক সাপ্লিমেন্ট মানুষের মেজাজ উন্নত করতে সাহায্য করে। সুতরাং এই প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার ডোপামাইনের মাত্রা বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এর জন্য আপনি দই খেতে পারেন। এছাড়াও আপনি দুগ্ধজাত পণ্য খেতে পারেন।
4 / 6
নিয়মিত যোগব্যায়াম করুন। যোগব্যায়াম করলে মেজাজ উন্নত হতে পারে। এটি নিয়মিত করলে ডোপামাইনের মাত্রাও বৃদ্ধি পাবে। পাশাপাশি এতে সামগ্রিক স্বাস্থ্যও উন্নত হবে। যদি যোগব্যায়াম করার সময় না পান তাহলে অন্তত ৪৫ মিনিট হাঁটুন।
5 / 6
ঘুমের অভাব মেজাজের উপর প্রভাব ফেলে। ঘুমের অভাব মস্তিষ্কে ডোপামাইনের সংবেদনশীলতা কমিয়ে দিতে পারে। তাই রাতে কম করে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি। এতে সামগ্রিক স্বাস্থ্য ও মেজাজ উন্নত হবে। পাশাপাশি আপনি আপনার প্রিয় ইন্সট্রুমেন্টাল এবং গান শুনতে পারেন। এতেও বাড়ে ডোপামাইনের মাত্রা।
