Leg Shake Treatment: ঘুমের ঘোরে পা ছোড়েন? অবহেলা করলেই হতে পারে মারাত্মক বিপদ
RLS: পা কাঁপা বা ঘমন্ত অবস্থায় পা ছোড়ার অন্যতম কারণ হল, ভিটামিন বা পুষ্টির অভাব। এছাড়া পায়ের হাড় বা স্নায়ুর সমস্যা থেকেও পা কাঁপতে পারে। তাই বাচ্চা হোক বা বড়- বিষয়টি অবহেলা করবেন না। পা কাঁপার একটি কারণ হতে পারে রেস্টলেস লেগস সিনড্রোম। মূলত, ভিটামিন বি, সি, ডি এবং ই -এর অভাবে RLS হয়।
অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে থাকলে বা হাঁটলে পা কেঁপে যায়? বেশি দৌড়নো বা খেলাধুলোর পরেও অনেকের পা কাঁপতে থাকে। আবার অনেকে ঘুমন্ত অবস্থায় পা ছোড়েন। অনেকেই বিষয়টা গুরুত্ব দেন না। কিন্তু, এর পিছনে থাকতে পারে বিশেষ কারণ
1 / 8
পা কাঁপা বা ঘমন্ত অবস্থায় পা ছোড়ার অন্যতম কারণ হল, ভিটামিন বা পুষ্টির অভাব। এছাড়া পায়ের হাড় বা স্নায়ুর সমস্যা থেকেও পা কাঁপতে পারে। তাই বাচ্চা হোক বা বড়- বিষয়টি অবহেলা করবেন না
2 / 8
পা কাঁপার একটি কারণ হতে পারে রেস্টলেস লেগস সিনড্রোম (RLS)। এটি একটি স্নায়বিক অবস্থা, যা পায়ে অস্বস্তিকর সংবেদন সৃষ্টি করে। তার ফলে অজান্তেই পা কাঁপে। মূলত, ভিটামিন বি, সি, ডি এবং ই -এর অভাবে RLS হয়
3 / 8
ভিটামিন-বি১২ এবং বি৬-এর অভাবে RLS হতে পারে। এই ভিটামিন পরস্পরের পরিপূরক। তাই ভিটামিন-বি১২ এবং বি৬ সমৃদ্ধ খাবার (ডিম, মাছ এবং শাক-সবজি) পায়ের কাঁপুনি বা ঘুমের ঘোরে পা ছোড়ার সমস্যা কম করতে পারে
4 / 8
হাড় বা পেশি দুর্বল হলেও পা কাঁপতে পারে। হাড় ও পেশি দৃঢ় রাখতে বিশেষ ভূমিকা নেয় ভিটামিন-ডি। তাই ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ খাবার (মেদযুক্ত মাছ, ডিম, মাশরুম, দুধ) প্রতিদিন খান। তবে অতিরিক্ত ভিটামিন-ডি শরীরে প্রবেশ করলে খারাপ প্রভাব হতে পারে। তাই পরিমিত পরিমাণে এগুলি খান
5 / 8
যাঁরা দীর্ঘদিন কিডনি বা ডায়াবেটিসের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের RLS -এর ঝুঁকি থাকে। ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ফলেও RLS হতে পারে। তাই শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে এবং হাড়ের স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে ভিটামিন-সি (লেবু, টমেটো, পেয়ারা, পেঁপে, ব্রকোলি, দুধ ইত্যাদি) এবং ভিটামিন-ই (আম, গাজর, ক্যাপসিকাম, সবুজ সবজি) সমৃদ্ধ খাবার খান
6 / 8
রক্তাল্পতা, অবসাদ ও অতিরিক্ত মদ্যপানের কারণেও পা কাঁপা বা ঘুমের ঘোরে পা ছোড়ার সমস্যা হতে পারে। তাই প্রাথমিকভাবে এই সমস্যাগুলি অতিক্রমের চেষ্টা করুন। নিয়মিত পায়ের ব্যায়ামের ফলেও সমস্যার সুরাহা হতে পারে
7 / 8
ভিটামিন, আয়রনের অভাব বা ক্রনিক অসুখ পা কাঁপার প্রাথমিক লক্ষণ হলেও নিজে থেকে ডাক্তারি করা উচিত নয়। প্রাথমিকভাবে সবজি, ফল খেয়ে, ব্যায়াম করে সমস্যা না কমলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন
