Viral Infection: বাড়ছে ভাইরাল ইনফেকশন, সংক্রমণ ঠেকাতে বাড়িতে যা কিছু অবশ্যই মেনে চলবেন

Health Tips: এখন ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাস ঠেকাতে টিকাকরণ হয়। এই টিকার গুরুত্ব অনেকখানি। প্রয়োজনে চিকিৎসকের সঙ্গে কথা বলে টিকা নিয়ে রাখুন

| Edited By: | Updated on: Mar 06, 2023 | 12:11 PM
প্রতি বছর এই সময়টাতেই যে কোনও ভাইরাসের দাপট বাড়ে। গত তিন বছর কোভিডে বিধ্বস্ত ছিল গোটা বিশ্ব। তাই অন্য ভাইরাসগুলির উপর তেমন নজর পড়েনি। জানুয়ারির শেষ থেকেই ভাইরাস হানা শুরু হয়েছে শহরে। রাজ্যে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অ্যাডিনো ভাইরাস। সেই সঙ্গে ইনফ্লুয়েঞ্জা তো আছেই।

প্রতি বছর এই সময়টাতেই যে কোনও ভাইরাসের দাপট বাড়ে। গত তিন বছর কোভিডে বিধ্বস্ত ছিল গোটা বিশ্ব। তাই অন্য ভাইরাসগুলির উপর তেমন নজর পড়েনি। জানুয়ারির শেষ থেকেই ভাইরাস হানা শুরু হয়েছে শহরে। রাজ্যে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে অ্যাডিনো ভাইরাস। সেই সঙ্গে ইনফ্লুয়েঞ্জা তো আছেই।

1 / 7
আর এই সব ভাইরাসের প্রভাবেই জ্বর, সর্দি, কাশির মত সমস্যা লেগে রয়েছে ঘরে ঘরে। সেই সঙ্গে হাম, পক্সও বেশ হচ্ছে চারিদিকে। ভাইরাল ইনফেকশন খুব দ্রুত ছড়ায়। তাই সেই ভাবেই সতর্ক থাকতে হবে। অ্যাডিনো ভাইরাসের প্রকোপে ছোটরা সবচেয়ে বেশি অসুস্থ হচ্ছে। বড়রাও যে কাবু হচ্ছে না এমনটা নয়।

আর এই সব ভাইরাসের প্রভাবেই জ্বর, সর্দি, কাশির মত সমস্যা লেগে রয়েছে ঘরে ঘরে। সেই সঙ্গে হাম, পক্সও বেশ হচ্ছে চারিদিকে। ভাইরাল ইনফেকশন খুব দ্রুত ছড়ায়। তাই সেই ভাবেই সতর্ক থাকতে হবে। অ্যাডিনো ভাইরাসের প্রকোপে ছোটরা সবচেয়ে বেশি অসুস্থ হচ্ছে। বড়রাও যে কাবু হচ্ছে না এমনটা নয়।

2 / 7
কোভিডের আতঙ্ক এখনও সকলের মনে গেঁথে রয়েছে। আর তাই যত দ্রুত সংক্রমণ ঠেকানোর ব্যবস্থা করতে পারবেন ততই ভাল। সব সময় মাস্ক পরা, হাত ধোয়া, স্যানিটাইজার ব্যবহার, স্প্রে এসব এখন অন্তত একমাস চালিয়ে যেতেই হবে। তার বেশি হলে তো আরও ভাল। জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, ক্লান্তি এসব থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

কোভিডের আতঙ্ক এখনও সকলের মনে গেঁথে রয়েছে। আর তাই যত দ্রুত সংক্রমণ ঠেকানোর ব্যবস্থা করতে পারবেন ততই ভাল। সব সময় মাস্ক পরা, হাত ধোয়া, স্যানিটাইজার ব্যবহার, স্প্রে এসব এখন অন্তত একমাস চালিয়ে যেতেই হবে। তার বেশি হলে তো আরও ভাল। জ্বর, সর্দি, কাশি, মাথাব্যথা, ক্লান্তি এসব থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

3 / 7
সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ফিরে যেতে হবে সেই আগের অভ্যাসে। বার বার হাত ধুয়ে নিন। সবজি বাইরে থেকে কিনে এনে ভাল করে ধুয়ে রোদের মধ্যে রাখুন।  সব সময় সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন। বাড়ির বাচ্চাদেরও এই একই অভ্যাস করান।

সংক্রমণ থেকে বাঁচতে ফিরে যেতে হবে সেই আগের অভ্যাসে। বার বার হাত ধুয়ে নিন। সবজি বাইরে থেকে কিনে এনে ভাল করে ধুয়ে রোদের মধ্যে রাখুন। সব সময় সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে নেওয়ার চেষ্টা করুন। বাড়ির বাচ্চাদেরও এই একই অভ্যাস করান।

4 / 7
কেউ কারোর তোয়ালে, ব্রাশ ব্যবহার করবেন না। বাড়ির প্রত্যেক সদস্যের তোয়ালে, গামছ, বাটি, গ্লাস, কাপ, ব্রাশ এসব আলাদা করে রাখুন। হয়তো শরীরে ভাইরাস থাকার পরও কোনও লক্ষণ আপনার দেখা দেয়নি। আপনি অ্যাসিম্পটোমেটিক। কিন্তু অন্যরা আপনার জিনিস ব্যবহার করলে আদতে সমস্যা তৈরি হতে পারে। সব সময় স্যানিটাইজার, জীবানুনাশক এসব স্প্রে করতে থাকুন।

কেউ কারোর তোয়ালে, ব্রাশ ব্যবহার করবেন না। বাড়ির প্রত্যেক সদস্যের তোয়ালে, গামছ, বাটি, গ্লাস, কাপ, ব্রাশ এসব আলাদা করে রাখুন। হয়তো শরীরে ভাইরাস থাকার পরও কোনও লক্ষণ আপনার দেখা দেয়নি। আপনি অ্যাসিম্পটোমেটিক। কিন্তু অন্যরা আপনার জিনিস ব্যবহার করলে আদতে সমস্যা তৈরি হতে পারে। সব সময় স্যানিটাইজার, জীবানুনাশক এসব স্প্রে করতে থাকুন।

5 / 7
হাঁচি, কাশির ড্রপলেটের মধ্যে দিয়েই বেশি সংক্রমণ ছড়ায়। তাই মুখে হাত দিয়ে নয়, সব সময় মাস্ক পরতেই হবে। ড্রপলেট যাতে বাইরে না বেরোয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণ সার্জিক্যাল মাস্ক ব্যবহার করুন। ব্যবহার করে ফেলে দিলেই চলবে।

হাঁচি, কাশির ড্রপলেটের মধ্যে দিয়েই বেশি সংক্রমণ ছড়ায়। তাই মুখে হাত দিয়ে নয়, সব সময় মাস্ক পরতেই হবে। ড্রপলেট যাতে বাইরে না বেরোয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সাধারণ সার্জিক্যাল মাস্ক ব্যবহার করুন। ব্যবহার করে ফেলে দিলেই চলবে।

6 / 7
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল বেশি করে খেতে হবে। রোজ একটা করে লেবু খান। মোসাম্বি লেবুর জুস বানিয়ে খান। সেই সঙ্গে ফল, শাক, সবজি এসব খেতেই হবে। রোজ ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়বে।

ভিটামিন সি সমৃদ্ধ ফল বেশি করে খেতে হবে। রোজ একটা করে লেবু খান। মোসাম্বি লেবুর জুস বানিয়ে খান। সেই সঙ্গে ফল, শাক, সবজি এসব খেতেই হবে। রোজ ৩০ মিনিট ব্যায়াম করুন। এতে শরীরের রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়বে।

7 / 7
Follow Us: