Stubborn Child: কিছুতেই কমছে সন্তানের জেদ? বদরাগ কমাতে এই উপায় মেনে দেখুন তো
Stubborn Child: এইটুকু বাচ্চা ছেলে অথচ তার তেজ দেখলে যেন ডরায় সকলে। না না কোনও মনীষীর কথা বলছি না। বলছি সেই সব সন্তানের কথা যাঁদের ছোটবেলা থেকেই অসম্ভব রাগ। মাঝে মাঝে যা তাঁদের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অথচ কোনও ভাবেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না নিজের সন্তানের রাগ।

এইটুকু বাচ্চা ছেলে অথচ তার তেজ দেখলে যেন ডরায় সকলে। না না কোনও মনীষীর কথা বলছি না। বলছি সেই সব সন্তানের কথা যাঁদের ছোটবেলা থেকেই অসম্ভব রাগ। মাঝে মাঝে যা তাঁদের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। অথচ কোনও ভাবেই নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন না নিজের সন্তানের রাগ। এই রাগের নেপথ্যে নানা কারণ থাকতেই পারে। তবে বদরাগী হওয়াটা কোনও কাজের কথা নয়। এতে ক্ষতি হয় সর্বত্র। তাই তাঁকে নিয়ন্ত্রণে রাখাটা জরুরি। এখানেই কার্যকরী জ্যোতিষশাস্ত্র। জ্যোতিষবিদরা বলছেন কিছু টোটকা আছে যা মেনে চললে এই সব সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। কী করবেন?
১। শনি ও মঙ্গলকে শান্ত করুন – যদি শিশুর জন্মছকে মঙ্গল (চণ্ডগ্রহ) ও শনি দুর্বল বা দুষ্টস্থানে থাকে, তবে তা জেদ, রাগ ও আক্রমণাত্মক মনোভাব তৈরির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। প্রতি শনিবার সন্তানকে সর্ষের তেল দিয়ে মাথায় হালকা মালিশ করুন। সন্ধ্যেবেলায় পিপল গাছের নিচে প্রদীপ জ্বালিয়ে প্রার্থনা করুন।
২। সাদা রঙের পোশাক পরান – সোমবার ও শুক্রবার শিশুকে সাদা বা হালকা রঙের কাপড় পরান। এতে শান্ত হয় চন্দ্রগ্রহ। বিশ্বাস এতে মন শান্ত হয়। প্রতিবার পূর্ণিমার দিন সন্তানের হাত দিয়ে কিছুটা দুধ, চিনি বা চাল গরিব বা ব্রাহ্মণকে দান করুন। এতে চন্দ্রগ্রহ শক্তিশালী হয়। জেদ ও মানসিক অস্থিরতা কমায়।
৩। হনুমান চালিসা পাঠ করুন – প্রতিদিন সন্ধেয় সন্তানের সঙ্গে বসে হনুমান চালিসা পাঠ করুন। এটি মনের স্থিতি ও ধৈর্য বাড়াতে সাহায্য করে।
৪। তামার পাতায় গঙ্গাজল রাখুন – সন্তানের পড়ার ঘরে বা শোবার ঘরে একটি তামার পাত্রে গঙ্গাজল রেখে দিন। প্রতি মঙ্গলবার সেটি বদলে দিন। এতে জেদ ও ঋণাত্মক শক্তি কমে।
৫। কালো সুতা পরান – বাচ্চার ডান হাতের কব্জিতে পাতলা কালো সুতা বাঁধতে পারেন। এটি নজরদোষ ও নেতিবাচক প্রভাব প্রতিরোধে সাহায্য করে।
৬। যব ভাসিয়ে দিন – সূর্যাস্তের পর তিনটে যব দুধে ধুয়ে প্রবাহিত জলে ভাসিয়ে দিতে পারেন। এই কাজ শনিবার অথবা বৃহস্পতিবার সূর্যাস্তের পর করতে হবে। যদিও এটি সন্তানকেই করতে হবে এমন ব্যপার নয়। বাড়ির অন্য সদস্যরাও করতে পারেন।
বিঃ দ্রঃ – এই প্রতিবেদনে যে বক্তব্য তুলে ধরা হয়েছে, তা প্রাপ্ত তথ্যের উপর ভিত্তি করে লেখা। এই বিষয়ে কোনও দায় নেই TV9 Bangla-র।
