AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Mayank Yadav: ‘গৌতম ভাইয়ার কথাগুলো আজও কানে বাজে’, জাতীয় দলে ডাক পেয়ে ‘গম্ভীর-বাণী’ নিয়ে যা বললেন মায়াঙ্ক যাদব

Mayank Yadav on Gautam Gambhir: মায়াঙ্ক যাদব জাতীয় দলে প্রথম বার ডাক পেয়ে মনে করেছেন লখনউ শিবিরে থাকাকালীন গৌতম গম্ভীরের (Gautam Gambhir) এক কথা। যা বরাবর অনুপ্রাণিত করেছে তাঁকে।

Mayank Yadav: 'গৌতম ভাইয়ার কথাগুলো আজও কানে বাজে', জাতীয় দলে ডাক পেয়ে 'গম্ভীর-বাণী' নিয়ে যা বললেন মায়াঙ্ক যাদব
Mayank Yadav: 'গৌতম ভাইয়ার কথাগুলো আজও কানে বাজে', জাতীয় দলে ডাক পেয়ে 'গম্ভীর-বাণী' নিয়ে যা বললেন মায়াঙ্ক যাদব
| Updated on: Sep 30, 2024 | 11:02 AM
Share

কলকাতা: মায়াঙ্ক যাদবকে (Mayank Yadav) নিয়ে ফের একবার খোঁজ পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট মহলে। সামনেই রয়েছে ভারত-বাংলাদেশ টি-২০ সিরিজ। সেখানে ডাক পেয়েছেন দিল্লির ছেলে মায়াঙ্ক। যিনি ১৭তম আইপিএলের রাইজিং স্টার হিসেবে নজর কেড়েছিলেন। সেই মায়াঙ্ক জাতীয় দলে প্রথম বার ডাক পেয়ে মনে করেছেন লখনউ শিবিরে থাকাকালীন গৌতম গম্ভীরের (Gautam Gambhir) এক কথা। যা বরাবর অনুপ্রাণিত করেছে তাঁকে। আইপিএলে ২০২২ ও ২০২৩ মরসুমে লখনউ শিবিরের মেন্টর ছিলেন। সেই সময় গম্ভীরের থেকে বেশ কিছু টিপস পেয়েছিলেন মায়াঙ্ক।

রাজধানী এক্সপ্রেস তকমা পেয়েছেন মায়াঙ্ক যাদব। লখনউ টিম থেকে তাঁর উত্থান। সেই টিমের প্রাক্তন মেন্টর গৌতম গম্ভীরের বলা কিছু কথা আজও কানে বাজে মায়াঙ্কের। সেই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘গৌতম ভাইয়া একবার আমাকে বলেছিলেন, যে বেশ কয়েকজন প্লেয়ার থাকেন, যাঁরা নিজেদের প্রমাণ করার একাধিক সুযোগ পান। আর এমন কিছু ক্রিকেটারও থাকেন, যাঁরা একটাই সুযোগ পায় নিজেকে প্রমাণ করার। দিল্লির হয়ে এবং আইপিএলে খেলার পরও আমি জুতোর স্পনসর পাচ্ছিলাম না। আর সেই সময় গৌতম ভাইয়ার কথাগুলো কানে বাজত।’

আইপিএলে ডেবিউ হওয়ার পরই মায়াঙ্কের ভাগ্য বদলেছে। এ বার তিনি জাতীয় দলেও ডাক পেলেন। সেখানে আবার গৌতম ও মর্নি মর্কেলকে পাবেন। গৌতমের মতো মর্কেলের থেকেও লখনউ শিবিরে থাকাকালীন অনেক কিছু শিখেছেন মায়াঙ্ক। এই প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিজয় দাহিয়া (যে সময় লখনউয়ের কোচ ছিলেন) ও গৌতম ভাইয়া আমাকে বলেই দিয়েছিল এক বা দুই বছর পর আমি প্রথম খেলার সুযোগ পাব। এই বছর যখন আমি খেলার সুযোগ পেয়েছিলাম, সেটাকে কাজে লাগিয়েছিলাম। আইপিএলে ডেবিউয়ের পরের দিনই আমি জুতোর স্পনসর পেয়ে যাই। মর্নি মর্কেল সেই অর্থে বেশি কথা বলেন না। কিন্তু তিনি কোনও জায়গায় ত্রুটি পর্যবেক্ষণ করলে সেগুলো শুধরে দেন। বেশিরভাগ সময় তিনি কৌশলগত বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন।’