বছরের শুরুতে দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে টেস্ট সিরিজে খেলেছিলেন বিরাট কোহলি। এরপর ঘরের মাঠে ভারত পাঁচ ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলেছিল ভারত। যদিও সেই সিরিজে পাওয়া যায়নি দলের সেরা ব্যাটার বিরাট কোহলিকে। প্রাথমিক ভাবে প্রথম দু-ম্যাচ থেকে ছুটি নিয়েছিলেন। দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম হয় বিরাট-অনুষ্কার। সে সময় পুরো সিরিজেই পাওয়া যায়নি। আইপিএল দিয়ে আবারও ক্রিকেটে ফেরেন। জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর। লাল-বলের ক্রিকেটে ম্যাচ প্র্যাক্টিস নেই বিরাট কোহলির। যদিও তা চিন্তার বিষয় নয় বলেই মনে করছেন অধিনায়ক রোহিত শর্মা।
শুধু বিরাট কোহলিই নন, টিমের অনেকেই দীর্ঘ সময় লাল বলে প্র্যাক্টিস পাননি। টেস্ট স্কোয়াডের অনেকে অবশ্য দলীপ ট্রফিতে খেলায় কিছুটা স্বস্তি। বিরাটকে রোহিত অবশ্য চিন্তিত নন। শুধু বিরাটই কেন, কাউকে নিয়েই নন। বিশেষ করে অভিজ্ঞ ক্রিকেটারদের ক্ষেত্রে রোহিত মনে করেন, এই গ্যাপ চাপের হলেও সমস্যা হবে না। একশোর বেশি টেস্ট খেলেছেন বিরাট কোহলি। চেন্নাইয়ের নেট প্র্যাক্টিসই যথেষ্ট!
লাল-বলে দীর্ঘ বিরতি নিয়ে অধিনায়ক রোহিত বলছেন, ‘সার্বিক ভাবে বলা যায়, এত দিন পর লাল-বলের ক্রিকেটে ফেরা, অবশ্যই চাপের। পজিটিভ দিক হল, এটা প্রথম বার নয়। এমন অনেক বারই হয়েছে। সকলেই অভিজ্ঞ প্লেয়ার। পাশাপাশি এখানে আমরা শিবির করেছি, লাল-বলে ভালো প্র্যাক্টিসও করেছি। আর বিরাটের মতো প্লেয়ার এত অভিজ্ঞ, সমস্যা হওয়ার কথা নয়। অনেকে যারা দীর্ঘ দিন লাল-বলে খেলেনি, তারা কিন্তু দলীপে খেলেছে।’
টেস্ট স্কোয়াডের যশস্বী, শুভমন গিল, লোকেশ রাহুল, ঋষভ পন্থরা দলীপ ট্রফিতে খেলেছেন। যশস্বী অবশ্য় সেই অর্থে নজর কাড়তে পারেননি। তবে লোকেশ রাহুল এবং ঋষভ পন্থরা আত্মবিশ্বাসী পারফর্ম করেছেন। তেমনই সরফরাজ খান, ধ্রুব জুরেলরাও।