
আইপিএলের ১৮তম সংস্করণ সমাপ্ত। ট্রফি উঠল ১৮ নম্বর জার্সির কিংবদন্তির হাতেই। দীর্ঘ দু-মাসের বেশি সময়। লিগ পর্ব এবং প্লে-অফ মিলিয়ে ৭৪ ম্যাচ। একটা টিম চ্যাম্পিয়ন। আর সেটা রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু। আইপিএলের ফাইনাল আজ আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয়েছিল রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও পঞ্জাব কিংস। নতুন চ্যাম্পিয়ন নিশ্চিত ছিল। মঙ্গলের রাতে মঙ্গল হল আরসিবির। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে পঞ্জাব কিংসকে ৬ রানে হারাল আরসিবি। আইপিএলের (IPL) ১৮ তম সংস্করণের মেগা ফাইনালে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু (Royal Challengers Bengaluru) বনাম পঞ্জাব কিংস (Punjab Kings) ম্যাচ এবং সেনাকে সম্মান জানিয়ে ক্লোজিং সেরিমনির যাবতীয় তথ্য TV9 Bangla-র এই লাইভব্লগে।
কোন লাইনে গ্যালারি গর্জনে ফেটে পড়ল! আরসিবি ক্যাপ্টেন যা বললেন, বিস্তারিত পড়ুন: ব্যাকগ্রাউন্ডে ‘কুইন’-এর গান, এক লাইনেই জমিয়ে দিলেন আরসিবি ক্যাপ্টেন
কী বললেন বিরাট কোহলি? বিস্তারিত পড়ুন: ‘শিশুর মতো ঘুমোব…’, কান্না-হাসির বিরাট আবেগ
ই সালা কাপ নামদু! বিস্তারিত ম্যাচ রিপোর্ট পড়ুন: বিরাটের কেরিয়ারে ‘১৮’ এল নেমে, নতুন চ্যাম্পিয়ন পেল আইপিএল
পঞ্জাব কিংসের ভরসা মার্কাস স্টইনিস, আরসিবির কাছে শেষ বাধা! ছয় মেরে ইনিংস শুরু করেছিলেন। পরের ডেলিভারিতেই তাঁকে ফেরালেন ভুবনেশ্বর কুমার। অভিজ্ঞতা যে কারণে দামি। ৩ বলে ২ উইকেট ভুবির।
ম্যাচে অ্যাডভান্টেজে আরসিবি। তবে তাদের রিভিউ শেষ। ম্যাচে এখনও অনেক টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে।
রান আটকেছেন, ব্রেক থ্রুও দিয়েছেন। এ বার আরও একটা উইকেট। জশ ইংলিশকে দুর্দান্ত ক্যাচে ফেরালেন লিয়াম লিভিংস্টোন। ক্রুনালের ঝুলিতে দ্বিতীয় উইকেট। স্পেলের শেষ ওভার। এখনও তিন বল বাকি। দুর্দান্ত পরিসংখ্যান। ৪ ওভারে মাত্র ১৭ রান দিয়ে ২ উইকেট। ক্রুনালের চতুর্থ ট্রফি জয়ে টার্নিং পয়েন্ট হতে পারে এই স্পেলই।
প্রভসিমরনের ক্য়াচ ফেলেছিলেন। ক্রুনাল পান্ডিয়া ফেরান প্রভসিমরনক। জোড়হাত করে বাকিদের কাছে ক্যাচ মিসের ক্ষমা চেয়েছিলেন রোমারিও। তাঁর কাছে সুযোগ বল হাতে কিছু করে দেখানোর। স্পেলের প্রথম ওভারেই ফেরালেন পঞ্জাব ক্যাপ্টেন শ্রেয়স আইয়ারকে। ম্যাচ এখন যে কোনও দিকেই যেতে পারে।
ক্যাচ ফসকেছিলেন। বল হাতে রিডেম্পশনের সুযোগ রোমারিও সামনে। শুরুটা হল ছয় দিয়ে। জশ ইংলিশের দুর্দান্ত শট। এই জুটি ভাঙতে না পারলে জয়ের আশা বৃথা।
ব্রেকের পরি ব্রেক থ্রু দিলেন ক্রুনাল পান্ডিয়া। স্পেলের প্রথম ওভারে চাপ তৈরি করেছিলেন। এ বার উইকেট। প্রভসিমরনকে ফেরালেন ক্রুনাল। ক্রিজে ক্যাপ্টেন শ্রেয়স আইয়ার।
পাওয়ার প্লে-তে ৫৫ রান তুলেছিল আরসিবি। পঞ্জাব তুলেছে ৫২। কোনও দলকেই এগিয়ে পিছিয়ে রাখা যায় না। তবে রান তাড়া করছে পঞ্জাব। তাদের কাছে টার্গেট পরিষ্কার। সে কারণে কিছুটা হলেও এগিয়ে রাখা যায়।
ব্রেক থ্রুর অপেক্ষায় ছিল আরসিবি। একটা ক্যাচ ফসকেছিল। প্রিয়াংশকে ফেরালেন ফিল সল্ট। পুল শট খেলেছিলেন। প্রাথমিক ভাবে মনে হয়েছিল বাউন্ডারি পেরিয়ে যাবে। বল ধরে ব্যালান্স রাখতে পারেননি। হাওয়ায় ছুঁড়ে দেন। বাউন্ডারি থেকে ভেতরে ঢুকে ক্যাচ। প্রথম সাফল্য আরসিবির। রাস্তা এখনও কঠিন। জশ হ্যাজলউডের প্রথম সাফল্য।
কোনও তাড়াহুড়ো নয়। সিম্পল ব্যাটিং পঞ্জাবের। এখনও অবধি একটাই চান্স তৈরি করতে পেরেছিল আরসিবি। সেই ক্যাচও মিস। দুই ওপেনারই হিসেব কষে এগোচ্ছেন।
ভুবির হাতে বল লেগেছে! ফলো থ্রু তে রান আউটের চেষ্টা। যদিও প্রভসিমরন ভেতরেই ছিলেন। পঞ্জাব সঠিক পথেই।
টাফ! কিছুটা। কিন্তু বড় ম্যাচে এই ক্যাচই তো নিতে হবে। রোমারিও শেপার্ডের সৌজন্যে ৯ রানে জীবন পেলেন প্রভসিমরন সিং। আরসিবির বডি ল্যাঙ্গুয়েজও নেতিবাচক।
আইপিএলের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জেতার রেকর্ড একটা মাত্র দলেরই রয়েছে। সেটা হল কেকেআর। ২০১৪ সালে পঞ্জাবের বিরুদ্ধে কেকেআর ২০০ রান তাড়া করে জিতেছিল। আজ যদি নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে ১৯১ রান তাড়া করতে পারে পঞ্জাব, তা হলে আইপিএলের ইতিহাসে দ্বিতীয় দল হিসেবে সবচেয়ে বেশি রান তাড়া করে জয়ের নজির গড়বে পঞ্জাব। শ্রেয়সের দলের ইনিংস শুরু। বাউন্ডারিতে বল পাঠিয়ে ইনিংস শুরু করলেন প্রিয়াংশ আর্য।
পিচ ব্যাটিং সহায়ক। পঞ্জাবের ব্যাটিং আক্রমণ খুবই ভালো। বোর্ডে ১৯১ রানের টার্গেট। ১৯০ রানের পুঁজিটা কম। কিন্তু আরসিবির বোলিং আক্রমণ, স্কোর বোর্ড প্রেসারকেও উড়িয়ে দেওয়া যায় না। এ বার বোলারদের উপরই সব দায়িত্ব।
আইপিএলে বিরতির পর সে ভাবে সাফল্য পাচ্ছিলেন না অর্শদীপ সিং। আরসিবির বিরুদ্ধে ফাইনালে শেষ ওভারে অনবদ্য বোলিং। রোমারিও শেপার্ড, ক্রুনাল পান্ডিয়া, ভুবনেশ্বর কুমারের উইকেট সহ দিলেন মাত্র ৩ রান।
রোম একদিনে তৈরি হয়নি। ইনিংসও এক ডেলিভারিতে বা ওভারে তৈরি হয় না। আমেদাবাদে রোমারিওর দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ২০০ পেরনোর স্বপ্ন দেখছে আরসিবি। ৫ বল বাকি। স্ট্রাইকে রোমারিও শেপার্ড। কিন্তু অর্শদীপের ফুল লেন্থ ডেলিভারিতে ক্যামিও শেষ।
জীতেশ বিধ্বংসী ব্যাটিং করছিলেন। লিয়াম লিভিংস্টোনের সঙ্গে একটা জুটি গড়েন। লিয়ামের আউটের পরই খেই হারালেন। কট বিহাইন্ডের আবেদন এবং আউট। রিভিউ নেন জীতেশ। তাতে সাফল্য পান। কিন্তু পরের ডেলিভারিতেই তাঁকে ক্লিন বোল্ড করলেন বিজয়কুমার বিশাখ। ব্যাক লেগে বল ছুঁয়ে টপ অব দ্য উইকেট।
কাইল জেমিসনের লোয়ার ফুলটস। লেগ স্টাম্পের দিকে যাচ্ছিল। আম্পায়ার মদনগোপাল আউট দেন। রিভিউ নিয়েও লাভ হয়নি। প্রথম ডেলিভারিতে জীবন পেলেন রোমারিও শেপার্ডও। সেটাই স্বস্তি আরসিবির। তবে ফাইনালের মঞ্চে কার্যকর একটা ইনিংস খেললেন লিয়াম লিভিংস্টোন।
এই শটের কী নাম হতে পারে! যেন ছোট্ট গলির মধ্যে খেলছেন। দু-দিকে রান নেওয়ার জায়গা নেই। হয় উইকেটের সামনে, নয়তো পেছনে মারতে হবে। জীতেশ উইকেটের পিছনে অবিশ্বাস্য একটা ছয় মারলেন। ঠিক স্কুপ শট বলা যায় না। আউট অব কপি বুক শট…। এরপর উইকেটের সামনে একটা বিশাল ছয়। লখনউয়ের মতো ইনিংস খেলবেন! জীতেশের ব্যাটিংয়ে লাইন-লেন্থে পরিবর্তন করতে বাধ্য় হয়েছে পঞ্জাব কিংস। একঝাঁক ওয়াইড বল।
পঞ্জাব কিংসের কোচিং টিমে পন্টিং ছাড়াও জেমস হোপ, ব্র্যাড হ্যাডিনের মতো অজিরা রয়েছেন। অস্ট্রেলিয়ার বেশির ভাগ মাঠেই স্কোয়ার বাউন্ডারি বড়। আমেদাবাদেও তাই। স্কোয়ার বাউন্ডারিতে যাতে ব্যাটাররা খেলতে বাধ্য হন, সে কারণেই স্লোয়ার বাউন্সার পলিসি! তেমনই মনে করা হচ্ছে। তবে আরসিবিতে জশ হ্যাজলউডের মতো অজি পেসার রয়েছেন। বোর্ডে বড় রান থাকলে জশকে সামলানো আরও কঠিন হবে।
বিরাট কোহলির জন্য স্পেশাল প্ল্যান বানিয়েছিলেন যেন। তাঁকে হয় স্লোয়ার বাউন্সার নয়তো ফুল লেন্থে বোলিং করছিলেন পঞ্জাব কিংস পেসাররা। ফিল্ডিং পজিশনও তেমনই। বিরাটকে হয় পুল শট খেলতে হত, নয়তো স্কুপ। বিরাট সাধারণত স্কুপ খেলেন না। গতির হেরফেরে বিব্রত করছিলেন বিরাটকে। খুচরো রানে ইনিংস গড়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু স্লোয়ার বাউন্সারেই চাপে পড়লেন। পুল শট খেললেও ঠিকঠাক কানেক্ট হল না। হাই ক্যাচ, বোলার আজমতুল্লা ওমরজাইয়ের দুর্দান্ত ক্যাচ। ৩৫ বলে ৪৩ রানে ফিরলেন বিরাট কোহলি। একলাখি গর্জন স্টেডিয়ামে। পঞ্জাব সমর্থকদের উল্লাস, এবং আরসিবির হতাশা।
স্পেলের প্রথম ওভারেই মায়াঙ্ক আগরওয়ালের উইকেট নিয়েছিলেন। এরপর আর সাফল্য পাননি। ৪ ওভারের কোটা শেষ যুজবেন্দ্র চাহালের। ৩৭ রান দিয়ে ১ উইকেট।
স্ট্র্যাটেজিক টাইম আউট শেষে প্রথম ওভার। লং অনে ছয় মেরে যেন বার্তা দিলেন এবার রানের গতি বাড়াতেই হবে। চাহালের লাস্ট ওভার। লিয়ামের ছয়ের পর সিঙ্গল এবং বিরাট কোহলির বাউন্ডারি। রান রেট বাড়ানোর চেষ্টায় আরসিবি।
মিডল ওভার। লং অফে দুর্দান্ত একটা ছয় মেরেছিলেন রজত। তাঁর জন্য ফিল্ডিংয়ে একটু পরিবর্তন। জেমিসনের বোলিংয়ে স্কুপ খেলতে চেয়েছিলেন। যদিও মিডল স্টাম্পে বল। সোজা প্যাডে। আম্পায়ার আউট দিতেই রিভিউয়ের কথা ভাবেননি। ১৬ বলে ২৬ রান রজতের। ক্রিজে লিয়াম লিভিংস্টোন। তাঁর কাছে প্রমাণের মঞ্চ। এই আইপিএলে একেবারেই ভরসা দিতে পারেননি।
বিরাট কোহলির হিসেবি ইনিংসের সঙ্গে বুদ্ধিদীপ্ত ব্যাটিং রজত পাতিদারের। ক্যাপ্টেনের মতোই খেলছেন রজত। বিরাটকে বৃত্ত করে বাকিদের টার্গেট থাকে বিধ্বংসী ইনিংস খেলার। সেটাই চেষ্টা করছেন রজত।
আরসিবিকে বড় রান করতে হলে, চাহালের চার ওভারেও রান তোলা জরুরি। স্পিনের বিরুদ্ধে অনবদ্য খেলেন রজত পাতিদার। চাহালকে একটি লফটেড শটে ছয় মেরে বুঝিয়ে দিলেন, বিরাট কোহলির জন্য এই ফাইনালে সর্বস্ব দিতে প্রস্তুত।
বিরাট কোহলির সঙ্গে ব্যাটিং করতে হলে আগে রানিং বিটউইন দ্য উইকেট দুর্দান্ত হওয়া প্রয়োজন। পাওয়ার প্লে শেষ হতেই অবশ্য অস্বস্তি। যুজবেন্দ্র চাহাল আক্রমণে এসেই ফেরালেন মায়াঙ্ক আগরওয়ালকে। রজত পাতিদারের থেকে ক্যাপ্টেন্স ইনিংস চাই। সঙ্গে অ্যাঙ্কর বিরাট কোহলির হিসেবী ইনিংস।
বড় শট মায়াঙ্ক আগরওয়ালের। যদিও বল অনেক উঁচুতে। অর্শদীপ ক্যাচের জন্য ছুটলেও লাভ হয়নি। বাউন্ডারিতে স্বস্তি আরসিবি শিবিরে।
আমেদাবাদের যে পিচে খেলা হচ্ছে সেখানে ৭৫ শতাংশ রেড সয়েল এবং ২৫ শতাংশ ব্ল্যাক সয়েল। টি-টোয়েন্টির জন্য দুর্দান্ত পিচ, এমনটাই বলা হচ্ছে। আরসিবির শুরু নিয়ন্ত্রিত হয়েছে। এখন দেখার, কত অবধি পৌঁছতে পারে তারা।
আমেদাবাদের এই মাঠে ২১৯-এর গড়। ফলে বোঝাই যায়, হাইস্কোরিং গ্রাউন্ড। গত ম্যাচে এই মাঠে ২০৪ করেছিল মুম্বই। রান তাড়ায় এক ওভার বাকি থাকতেই জিতেছিল পঞ্জাব কিংস। আরসিবির জন্য ২২০ কি সেফ হতে পারে! ফাইনালের মঞ্চে সেফ বলা যায়।
পাথু থালা সিনেমার নি সিংঘাম দান, বিরাট কোহলির লুপে চলে। কিছুদিন আগেই তা জানিয়েছেন কিং কোহলি। বর্তমানে তাঁর পছন্দের গান। এরপর থেকেই প্রচুর রিল ছড়িয়ে পড়ে। যার ব্যাকগ্রাউন্ড সং রাখা হয় নি সিংঘাম দান। স্টেডিয়ামেও এই গান চালিয়ে দেওয়া হল বিরাটের সম্মানে।
সল্টের আউটে প্রত্যাশামতোই তিনে নামলেন মায়াঙ্ক আগরওয়াল। স্লিপ রেখে বোলিং করছেন কাইল জেমিসন। ব্যাটে খোঁচাও লেগেছিল। অল্পের জন্য শর্ট পড়ে স্লিপ ফিল্ডারের। মায়াঙ্কের স্বস্তি। যদিও সল্টের আউটে সাময়িক অস্বস্তি। বিরাট-মায়াঙ্কের পার্টনারশিপের অপেক্ষা।
ব্যক্তিগত কারণে দেশে ফিরেছিলেন ফিল সল্ট। ভোরেই পৌঁছেছেন। গত মরসুমে কেকেআরে ছিলেন সল্ট। কেকেআরকে চ্যাম্পয়ন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছিলেন। যদিও ইংল্যান্ডের হয়ে খেলা থাকায় ফাইনালে নামা হয়নি। এদিন ছোট্ট ক্যামিও ইনিংস খেলে ৯ বলে ১৬ রানে ফিরলেন সল্ট। শ্রেয়স আইয়ারের দুর্দান্ত ক্যাচ।
দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে এই মাঠে টস জিতে রান তাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন শ্রেয়স আইয়ার। সাফল্য পেয়েছিলেন। ফাইনালেও টস জিতে রান তাড়ার সিদ্ধান্ত। পার্থক্য একটাই আগের দিন জোরালো বৃষ্টির পর ম্যাচ শুরু হয়েছিল। হাইস্কোরিং গ্রাউন্ড। ফাইনালে ২২০ প্লাস রান প্রয়োজন আরসিবির! অনুমান এমনটাই।
নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে আইপিএল ফাইনালে টস জিতল পঞ্জাব কিংস। প্রথমে আরসিবিকে ব্যাটিংয়ে পাঠিয়েছেন শ্রেয়স।
পড়ুন বিস্তারিত – টস ভাগ্য সঙ্গ দিল শ্রেয়সের, আরসিবিকে অল্প রানে থামানোর ছক পঞ্জাবের
আইপিএলের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভারতীয় সেনার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা হচ্ছে। শঙ্কর মহাদেবন ও তাঁর টিম একের পর দেশভক্তিমূলক গান গাইছেন।
আইপিএলের সমাপ্তি অনুষ্ঠানে পারফর্ম করছেন শঙ্কর মহাদেবন ও তাঁর টিম। একের পর এক সুরেলা গানে চারিদিক মুখরিত হচ্ছে।
আর কিছুক্ষণ পর শুরু হবে ১৮তম আইপিএল ফাইনাল। কাতারে কাতারে দর্শকরা ম্যাচ দেখতে নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে ভিড় জমাচ্ছেন।
কয়েক ঘণ্টা পর নামবেন ফাইনাল ম্যাচ খেলতে। তার আগে এক ঝলকে দেখে নিন অতীতে আইপিএল ফাইনালে কেমন পারফর্ম করেছেন বিরাট।
পড়ুন বিস্তারিত – Virat Kohli: সোনালি ট্রফির হাতছানি, IPL ফাইনালে বিরাট কোহলির রেকর্ড শুনলে চমকে যেতে পারেন!
১৮তম আইপিএল ফাইনালের আগে বিরাট স্বস্তি আরসিবিতে। ব্যক্তিগত কারণে ইংল্যান্ডে গিয়েছিলেন ফিল সল্ট মেগা ম্যাচের কয়েক ঘণ্টা আগে ফিরলেন বেঙ্গালুরুর নায়ক ফিল সল্ট।
পড়ুন বিস্তারিত- Phil Salt: কেকেআরে পাননি, আরসিবিতে মিটবে আক্ষেপ? ভোররাতে ভারতে ফিরলেন সল্ট
সত্যিই কি এমন হতে পারে? কেন এমন মনে করা হ্ছে! বিস্তারিত পড়ুন: আরসিবি বনাম পঞ্জাব ‘বিরাট’ ফাইনাল! তারিখও যেন তাই বলছে…
২০২৩ সালের আইপিএল ফাইনাল হয়েছিল আমেদাবাদেই। পড়েছিল বৃষ্টি বাধা। দু-দিনে শেষ হয়েছিল ম্যাচ। এ বার কী পরিস্থিতি? বিস্তারিত পড়ুন: ট্রফির জন্য প্রস্তুত দু-দল, বৃষ্টি হলে! রইল আবহাওয়া, অঙ্ক সমস্ত তথ্য
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের মেগা ফাইনালে আমেদাবাদে আজ মুখোমুখি আরসিবি ও পঞ্জাব কিংস। এ মরসুমে লিগ পর্বে দু-দলই ঘরের মাঠে পরস্পরের কাছে হেরেছে। কোয়ালিফায়ারে জিতেছে আরসিবি। সার্বিক পরিসংখ্যানে কোন দল কী পরিস্থিতিতে? বিস্তারিত পড়ুন: নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে আইপিএল, পরিসংখ্যানে কোন দল এগিয়ে?
আইপিএলে মেগা ফাইনালে কম্বিনেশনে কী সম্ভাবনা? বিস্তারিত পড়ুন: আনন্দ-বিষাদের ফাইনাল! কী হতে পারে দু-দলের কম্বিনেশন?
আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদী স্টেডিয়ামে ফাইনাল। দিনের শুরুতে যদিও অস্বস্তি তৈরি হয়েছিল। বিস্তারিত পড়ুন: আইপিএল ফাইনালের আগে অস্বস্তি, স্টেডিয়ামের বাইরে জোরালো বিস্ফোরণ!
ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ১৮তম সংস্করণ। আজ মেগা ফাইনাল। ট্রফির লড়াইয়ে মুখোমুখি হতে চলেছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু ও পঞ্জাব কিংস। যেই জিতুক, নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে আইপিএল। সারাদিন এবং ম্যাচের যাবতীয় আপডেট পাবেন এই লিঙ্কে।