কৃষক

কৃষক

কৃষকরা হলেন দেশের অন্নদাতা। রোদে পুড়ে, জলে ভিজে কৃষক সমাজ ফসল ফলায়। এই কৃষক সমাজ ভারতের অর্থনীতির বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ভারতের অর্থনীতি প্রবল ভাবে গ্রামীণ অর্থনীতির উপর নির্ভরশীল। গ্রামীণ অর্থনীতি ভিত্তি হল কৃষিকাজ। তাই কৃষকদের দেশের অন্যতম চালিকাশক্তি হিসাবে চিহ্নিত করলেও কিছু ভুল হয় না। কারণ দেশের ডিজিপি-র ১৭ শতাংশ আসে কৃষিকাজ থেকে। অর্থাৎ দেশের অর্থনীতির প্রায় পাঁচ ভাগের আসে চাষবাস থেকে। শুধু তাই নয়, দেশের প্রায় ৫০ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থান হয় এই কৃষিকাজে। তাই কৃষি ব্যবস্থা আধুনিক হলে, কৃষকদের অবস্থার উন্নতির হলে দেশের উন্নতি নিশ্চিতভাবে ত্বরাণ্বিত হবে।

কিন্তু আমাদের দেশের কৃষকদের দুরবস্থার বিষয়টি বার বার উঠে আসে। আমাদের দেশে কৃষক আত্মহত্যার বিষয়টিও একটি গুরুতর সমস্যা। যদি কৃষকদের কল্যাণে নিরলস ভাবে কাজ করে চলেছে কেন্দ্রের সরকার। কৃষকরা যাতে ফসলের উপযুক্ত দাম পান, ফসল নষ্ট হলে যাতে বিমার সুবিধা পান, সেই সব ব্যবস্থাও করা হয়েছে। টানা তিন বার ক্ষমতায় আসা এনডিএ সরকার আসন্ন বাজেটে তাঁদের জন্য জনকল্যাণমূলক পদক্ষেপ করবে বলেই আশা কৃষক সমাজের।

Read More

Budget 2024 LIVE: নতুন কর কাঠামোয় বাড়ল স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন, কমছে ক্যান্সারের ওষুধের দাম, কর্মসংস্থান নিয়ে বড় ঘোষণা নির্মলার

Budget Session 2024 Parliament LIVE: গত জুন মাসে ভোটের ফল প্রকাশের পর সরকার গঠন হয়। তৃতীয়বার ক্ষমতায় এসেছেন নরেন্দ্র মোদী। তাঁর নেতৃত্বে ভারতের অর্থনীতি কোন পথে এগোবে, তার অনেকটাই নির্ভর করবে এই বাজেটের ওপর।

Budget for Farmers: কৃষকদের জন্য বড় উপহার নিয়ে অপেক্ষা করছে মোদী সরকার

Budget for Farmers: তবে শুধুমাত্র কৃষকদের জন্য নয়, প্রত্যন্ত অঞ্চলের বাসিন্দাও মহিলাদের জন্য একাধিক ঘোষণা করা হতে পারে। এর আগে ২০২৪-এর ১ ফেব্রুয়ারি অন্তর্বর্তী বাজেট পেশ করা হয়।

Budget 2024: শুরু হোক চাল-পেঁয়াজ রফতানি, বাজেটের আগে নির্মলার কাছে আর্জি কৃষকদের

Budget 2024: প্রায় ২ ঘণ্টা ধরে চলে বৈঠক। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থ প্রতিমন্ত্রী পঙ্কজ চৌধুরী, অর্থ সচিব ও কৃষি মন্ত্রকের অন্যান্য উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। কৃষক প্রতিনিধিদের দাবি, যে স পণ্যের ওপর নিষেধাজ্ঞা আছে, তা তুলে নেওয়া জরুরি।

দেড়গুণ বেশি আয় হবে কৃষকদের, MSP নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কেন্দ্রের

MSP: অশ্বিনী বৈষ্ণব (Ashwini Vaishnaw) ক্যাবিনেট ব্রিফিংয়ে জানান, ১৪টি ফসলের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য ঘোষণা করা হচ্ছে। ধানের ন্যূনতম সহায়ক মূল্য বাড়িয়ে ১১৭ টাকা করা হয়েছে। এবার প্রতি কুইন্টালে ২৩০০ টাকা উপার্জন করবেন কৃষকরা।