Attack On Banking System: ব্যাঙ্কিংয়ে মহাবিপদ, অ্যাকাউন্টে ‘আশঙ্কা’

ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের ওপর বড়মাপের সাইবার অ্যাটাকের আশঙ্কা। আশঙ্কা সত্যি হলে ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় বড় ধাক্কা আসবে। গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য বেহাত হওয়ার সম্ভাবনা। ব্যাঙ্কে জমানো আপনার টাকাও হয়তো নিমেষে উবে যাবে।

Attack On Banking System: ব্যাঙ্কিংয়ে মহাবিপদ, অ্যাকাউন্টে ‘আশঙ্কা’
| Edited By: | Updated on: Jul 01, 2024 | 10:55 PM

এই মুহূর্তে দেশে কার্যত ওয়ার লাইক সিচুয়েশন। এটা এমন যুদ্ধ যা আমরা দেখতে পাচ্ছি না। কোনও সংবাদমাধ্যমেও আপনারা যুদ্ধের খবর পাচ্ছেন না। কিন্তু যুদ্ধটা চলছে। সেটা হল ইন্ডিয়ান ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের ওপর বড়মাপের সাইবার অ্যাটাকের আশঙ্কা। আশঙ্কা সত্যি হলে ব্যাঙ্কিং ব্যবস্থায় বড় ধাক্কা আসবে। গ্রাহকদের ব্যক্তিগত তথ্য বেহাত হওয়ার সম্ভাবনা। ব্যাঙ্কে জমানো আপনার টাকাও হয়তো নিমেষে উবে যাবে। সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, নাইজেরিয়ায় আমরা এই জিনিস দেখেছি। এইসব দেশে ব্যাঙ্কিং সিস্টেমটাই ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়েছিল। আর তাই খবরটা আমাদের সবার কাছে জরুরি। খোদ রিজার্ভ ব্যাঙ্ক এ নিয়ে সতর্ক করার পর কাজে নেমেছে নিরাপত্তা সংস্থাগুলো। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক কী বলছে? গত ২৪শে জুন সব ব্যাঙ্কে একটা নির্দেশিকা পাঠায় আরবিআই। বলা হয়, ভারতে ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের ওপর হামলা হতে পারে বলে নির্দিষ্ট তথ্য মিলেছে। ফলে ২৪ ঘণ্টাই সাইবার নিরাপত্তায় ব্যাঙ্কগুলিকে নজরদারি চালাতে হবে। যে কোনও পরিস্থিতির মোকাবিলায় তৈরি থাকতে হবে ব্যাঙ্কের সাইবার সেলকে। পরে, গ্রাহক সুরক্ষা নিশ্চিত করতেও ব্যাঙ্কগুলিকে পাঁচ দফা নির্দেশ দিয়েছে আরবিআই। ব্যাঙ্ককর্তারা বলছেন, এটা কোনও রুটিন নির্দেশিকা নয়। এর আগে কখনও এত নির্দিষ্ট করে সাইবার হামলা নিয়ে সতর্ক করেনি আরবিআই। বিভিন্ন সূত্রে যে খবর পেলাম, সেটা আপনাদের সঙ্গে শেয়ার করছি। গত কয়েকবছরে নানা দেশে সাইবার হামলা চালিয়ে কুখ্যাত হয়ে উঠেছে লুজসেক নামে একটা গ্রুপ। ন্যাশনাল সাইবার কো-অর্ডিনেশন সেন্টার বা NCCOC-এর কাছে খবর, এবার ভারতের ওপর নজর পড়েছে লুজসেকের। এই গোষ্ঠী মূলত ভাইরাস হামলায় ব্যাঙ্কের সিস্টেম অকেজো করে দেয়। যেটুকু সময় সিস্টেম অকেজো থাকে, তার মধ্যেই গ্রাহকদের তথ্য হাতিয়ে নেয়। আমেরিকার সাইবার অ্যাটাক কাউন্টার সেল গত বছর জানিয়েছিল যে লুজসেক গ্রুপ ভেঙে গিয়েছে। তবে দেখা যাচ্ছে এখনও তারা ভালোমতোই সক্রিয়। আর ভারতে সাইবার হামলা হলে সেটা শুধু যে ব্যাঙ্কের ওপর হবে, এমন তো নয়। প্রতিরক্ষা-সহ নানা গুরুত্বপূর্ণ সাইটগুলোর ওপরও সাইবার হামলা হতে পারে। ঘটনার গুরুত্ব বুঝেই তাই অপারেশনে নেমেছে দেশের সব এলিট সাইবার এজেন্সি। NCCOC-র পাশাপাশি অপারেশনে সামিল সাইবার অ্যাটাক প্রিভেনশন সেল। ন্যাশনাল ডেটা ইন্টিগ্রেশন সেন্টার ও ন্যাশনাল ইনফর্মেটিক্স সেন্টার। যার লক্ষ্য হলো, সাইবার হামলার সম্ভাবনাকে প্রথমেই চিহ্নিত করা ও সেই চেষ্টা রুখে দেওয়া। এর আগে সিঙ্গাপুরে সাইবার হানায় বহু মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফাঁকা করে দিয়েছিল লুজসেক। ভারতেও যে এমন ঘটনা ঘটেনি, তা নয়। ২০১৮ সালেই কসমস ব্যাঙ্কে সাইবার হামলায় ৮ হাজার অ্যাকাউন্ট খালি হয়ে গিয়েছিল। মহারাষ্ট্রের সবচেয়ে পুরনো এই সমবায় ব্যাঙ্কের গ্রাহকরা হারিয়েছিলেন ৯৪ কোটি টাকা। সিঙ্গাপুরে কয়েকশো কোটি টাকা খুইয়েছিলেন গ্রাহকরা। মনে রাখতে হবে যে সাইবার অপরাধীরা এখন বেশিরভাগ ডার্ক ওয়েব থেকেই অপারেশন চালাচ্ছে। আমাদের রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ অনেকক্ষেত্রেই তাদের সফট টার্গেট।

সন্দেশখালি। লোকসভা ভোটের মাঝে রাতারাতি গোটা দেশে আলোচনায় উঠে এসেছিল ছোট্ট এই এলাকা। ২৬ এপ্রিল, সন্দেশখালিতে বিস্ফোরকের খোঁজেঅভিযান চালায় এনআইএ। তাদের সঙ্গে ছিল রোবট যান। ভবিষ্যতে হয়ত আমরা এই ধরণের রোবট বাহিনীকে পুরোদস্তুর যুদ্ধ করতে দেখব। আপনাদের জানিয়ে রাখি, যুদ্ধক্ষেত্রে সেনাকে সাহায্য করার জন্য রোবটবাহিনী তৈরির কাজ শুরু করেছে ভারত। ভারতের সেনা-রোবোটের নাম মিউল। মিউল মানে মাল্টি ইউটিলিটি লজিস্টিকস ইকুইপমেন্ট। আগামীদিনে যে কোনও অপারেশনে ভারতীয় সেনার পাশে দেখা যাবে মিউলকে। যুদ্ধক্ষেত্রে কুকুর যে কোনও দেশের সেনার বড় ভরসা। এজন্য সব দেশের সেনাতেই ডগ ব্রিগেড থাকে। মিউল হল ভারতে তৈরি রোবোডগ। ভারতীয় প্রযুক্তিতে ভারতীয় সেনার প্রয়োজনের কথা মাথায় রেখে তৈরি রোবোডগ। যে কোনও ভৌগলিক পরিস্থিতিতে কাজ করতে পারে মিউল। যেমন মাইন ডিটেক্ট করা। নির্দিষ্ট এলাকার ছবি তোলা। বিস্ফোরক ও অস্ত্র বহন করা এমনকি শক্র শিবিরে ঢুকে হামলাও চালাতে পারে মিউল। বিষাক্ত গ্যাস ছড়িয়ে পড়ার ঘটনা ঘটলেও ভরসা হবে মিউল। এতে রয়েছে ৬টি ডেপথ ক্যামেরা এবং ৪ ধরণের সেন্সর। দেখুন, চিন কিন্তু রোবট বাহিনী তৈরির কাজে অনেকটা এগিয়ে গিয়েছে। তাঁদের লক্ষ্য, পুরোদস্তুর যুদ্ধ করবে এমন একটা রোবো ফোর্স তৈরি করা। তারা রোবো ডগ স্কোয়াডও বানিয়ে ফেলেছে। চিনে তৈরি রোবোডগের নাম জিয়াঙ্গ। কয়েকদিন আগে কম্বোডিয়ার সঙ্গে যৌথ সামরিক মহড়ায় জিয়াঙ্গকে সামনে আনে চিন। ইউরো ডিফেন্স পত্রিকার দাবি, চিন হিমালয়ের দূর্গম এলাকা ও এলএসি-তে রোবোডগ মোতায়েন করবে। এর কয়েকদিনের মধ্যেই চমক দিল ভারত। এরপর হয়ত ভারত-চিন সংঘর্ষ হলে জিয়াঙ্গের মুখোমুখি হবে মিউল। দুই রোবোডগের লড়াই দেখব আমরা। আসলে যুদ্ধে আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্সের ব্যবহার যে জায়গায় যাচ্ছে, তাতে রোবট বাহিনীর মুখোমুখি যুদ্ধ দেখতেও খুব বেশিদিন বোধহয় অপেক্ষা করতে হবে না।

ভোটের আগে শেষ সপ্তাহে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রচার তুঙ্গে ওঠে। এটা আমাদের দেশে, আমাদের রাজ্যে সবসময়েই আমরা দেখেছি। লাস্ট ল্যাপে বড় নেতানেত্রীরা তাঁদের হিসাবে সবচেয়ে ক্রিটিক্যাল ও ক্রুশিয়াল জায়গাগুলোও যান। কারণ একটাই। শেষ মুহূর্তে ভোটারদের মনে একটা ছাপ ফেলার চেষ্টা। যে ছাপটা অল্প কয়েকদিনের মধ্যেই পোলিং বুথে ঢোকার সময়ে যাতে মানুষের মনে রয়ে যায়। সামনের বৃহস্পতিবার ব্রিটেনে পার্লামেন্ট ইলেকশন। তার আগে শেষ রবিবার প্রচারের ফাঁকে ঋষি সুনক চলে গেলেন লন্ডন শহরতলির স্বামীনারায়ণ মন্দিরে। মন্দির থেকে বেরিয়ে নিজের ইলেকশন স্পিচে বললেন Education, hard work, family, those are my values. Those are your values. Those are Conservative values. ঋষি কখনও নিজের হিন্দু পরিচয় গোপন করার চেষ্টা করেন না। এইবারও করলেন না। বরং নিজের হিন্দু আইডেন্টিটিই বেশি করে সামনে আনতে চাইলেন। ঋষি তো না হয় হিন্দু। মন্দিরে তিনি যেতেই পারেন। কিন্তু তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী লেবার নেতা কেইর স্টার্মার। তিনি তো হিন্দু নন। তবে তাঁকেও দেখা গেল লন্ডন শহরের আরেক স্বামীনারায়ণ মন্দিরে। মন্দির থেকে বেরিয়ে বললেন ভারতের সঙ্গে আমরা ভালো সম্পর্ক চাই। গ্রেট ব্রিটেনে হিন্দুফোবিয়ার কোনও জায়গা নেই। আরেকটা উদাহরণ দিই। আপনারা জানেন আমেরিকায় দিওয়ালিতে এখন ছুটি দেওয়া হয়। হোয়াইট হাউসে দিওয়ালি পালিত হয়। ব্রিটেনেও দিওয়ালি এখন বড় উত্‍সব। দিনকয়েক আগে লেবার নেতা ডেভিড ল্যামি। যিনি এখন ব্রিটেনের শ্যাডো ফরেন মিনিস্টার। তাঁকে আমরা টোরিদের সমালোচনা করে বলতে শুনলাম, Many Diwalis have come and gone without a trade deal. মানে তিনি বলতে চাইলেন কনজারভেটিভ পার্টির ব্যর্থতার জন্যই ভারতের সঙ্গে ব্রিটেনের মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি সই হচ্ছে না। সবমিলিয়ে বুঝতেই পারছেন বিলেতের ভোটে সব দলই এবার ভারতীয়দের, হিন্দুদের মন জয়ের চেষ্টা করছে। এবার প্রশ্ন হল কেন। ব্রিটেনের ভোটার তালিকায় প্রায় ১০ লক্ষ হিন্দুর নাম আছে। কিন্তু মোট সাড়ে ৪ কোটি ভোটারের তুলনায় সে সংখ্যাটা তো বেশি নয়। উত্তরটা হল বিলেতবাসী এই ১০ লক্ষ হিন্দুদের মধ্যে একটা বড় অংশ নিজেদের জায়গায় বেশ প্রভাবশালী। ব্রিটিশ সমাজে তাঁরা কিছুটা হলেও ওপিনিয়ন মেকারের রোল প্লে করেন। জনমত সমীক্ষায় লেবাররা এগিয়ে আছেন। তবে তাদের চিন্তা হল, ঋষি সুনকের জন্য হিন্দুরা যদি সবাই এবার টোরিদের সমর্থন করে বসে। তাহলে তো বিপদ। আর উল্টোদিকে পিছিয়ে থাকা সুনক মনে করছেন ব্রিটেনের ভোটের বৈতরণী পেরোতে অনাবাসী ভারতীয়, ভারতীয় বংশোদ্ভূতরাই তাঁর ভরসা। সবমিলিয়ে বিলেতের ভোটের বাজারে সবাই হিন্দুদের মন জয়ের চেষ্টায় ব্যস্ত। এর ওপর এবার Hindus for Democracy নামে একটা গোষ্ঠী হিন্দু ম্যানিফেস্টো বানিয়ে ব্রিটেনে জোরদার প্রচার শুরু করেছে। তারা লেবার ও কনজারভেটিভ দু-দলের কাছেই নিজেদের দাবিদাওয়া পেশ করেছে। এইসব দাবিদাওয়াকেই তারা বলছে হিন্দু ম্যানিফেস্টো। বলা হচ্ছে যে দলকে দেখে মনে হবে যে ক্ষমতায় এলে এই ম্যানিফেস্টো তারা ফুলফিল করবে। তাদেরই এবার ভারতীয়রা ভোট দেবেন। তাই সেদিক থেকেও দু-পক্ষের ওপর একটা চাপ আছে। আরেকটা খবরও আপনাদের দিয়ে রাখি। ব্রিটিশদের মধ্যে অনেকেই এখনও পাকি বলে একটা শব্দ ব্যবহার করেন। এটা স্ল্যাং। ইন্ডিয়ান সাব-কন্টিনেন্টের অশ্বেতাঙ্গদের অপমান করতে এ শব্দ ব্যবহার করা হয়। বিলেতের ভোটে লেবার ও কনজারভেটিভরা ছাড়াও রয়েছে কট্টরপন্থী রিফর্ম ইউ-কে পার্টি। প্রচারে তাদের নেতা অ্যানড্রু পার্কার, ঋষি সুনককে পাকি বলে সম্বোধন করেছেন। এই জাতিবিদ্বেষী মন্তব্যের সমালোচনা সুনক তো করেছেনই। এমনকি লেবারদেরও তা করতে হয়েছে। পাছে সুনকের পক্ষে না সহানূভূতির ভোট পড়ে যায়। একদিন ভারতকে যারা শাসন করত, এখন বলতে পারেন ভারতীয়রাই তাদের দেশটাকে চালাচ্ছে। বিলেতের ভোটে সেটাই আরও একবার নানা ভাবে প্রমাণিত হচ্ছে।

পাড়ায় পাড়ায় এখন মাল্টিজিমের চল। সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখি কত মানুষ তাঁদের নানারকম শারীরিক কসরতের ছবি পোস্ট করছেন। কিন্তু তাতে কাজের কাজ কিছু হচ্ছে কি। ভাবতে পারেন, আমাদের দেশে জনসংখ্যার অর্ধেকেরই বেশি ফিজিক্যালি আনফিট। রিপোর্টটা পড়তে গিয়ে চমকে উঠেছিলাম। কারণ কোনও সাধারণ সমীক্ষা নয়। একথা বলছে চিকিৎসা জগতে অতি-পরিচিত নাম করা জার্নাল ল্যানসেট। তাদের তথ্য অনুযায়ী বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া মাপকাঠি মেনে ন্যূনতম শরীরচর্চাটুকুও করেন না ভারতীয়রা। এক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে মেয়েরা আবার আরও পিছিয়ে। ল্যানসেটের তথ্য বলছে, ৪২ শতাংশ ভারতীয় পুরুষ হু-এর মাপকাঠির চেয়ে কম এক্সারসাইজ করেন। মহিলাদের ক্ষেত্রে এই সংখ্যাটা ৫৭ শতাংশ। সবটা মিলিয়ে শরীরচর্চার হিসেবে ভারতের স্থান জগত্‍সভায় একেবারে পিছনের দিকে। টেবিলে ভারতের নিচে আর মাত্র ১১টা দেশ আছে। রিপোর্টে এও বলা হয়েছে যে ২০০০ সালে বিশ্বস্বাস্থ্য সংস্থার দেওয়া মাপকাঠির চেয়ে কম কসরৎ করতেন ২২ শতাংশ ভারতীয়। ২০২২-এ সেই সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৯.৩ শতাংশ। মানে অলমোস্ট ফিফটি পারসেন্ট। এখনই সচেতন না হলে ২০৩০ সালের মধ্যে ৬০ শতাংশের বেশি ভারতীয় আনফিট হয়ে পড়বেন। আর তাঁরা নানারকম অসুখ-বিসুখেরও শিকার হবেন। এবার বলি হু-এর মাপকাঠিটা ঠিক কীরকম। বলা হয়েছে শারীরিক সক্ষমতা অনুযায়ী সপ্তাহে অন্তত ১৫০ থেকে ৩০০ মিনিট হাল্কা কসরত করতেই হবে। সপ্তাহে ৪ থেকে ৫ দিন এক্সারসাইজ চাই-ই চাই। সেটা না করলে বেড়ে যাবে স্ট্রোক, হার্ট অ্যাটাক, ডিমেনসিয়া এমনকি ক্যানসারের ঝুঁকিও। ভারতীয়দের ফিজিক্যালি ফিট করে তুলতে ২০১৯ সালে কেন্দ্রীয় সরকার ফিট ইন্ডিয়া মুভমেন্ট শুরু করেছিল। দেখা যাচ্ছে আমাদেরই কোনও চাগাড় নেই। এরপর বলুন তো আমাদের রোগ হবে না তো কাদের হবে।

 

Follow Us:
আপনার ই-মেলের পাসওয়ার্ড হ্যাকাররা পেয়ে গেলে কী হবে ভাবুন তো
আপনার ই-মেলের পাসওয়ার্ড হ্যাকাররা পেয়ে গেলে কী হবে ভাবুন তো
সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর স্তন ক্যানসারের খবর জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী হিনা
সোশ্যাল মিডিয়ায় তাঁর স্তন ক্যানসারের খবর জানিয়েছিলেন অভিনেত্রী হিনা
ব্যাঙ্কিংয়ে মহাবিপদ, অ্যাকাউন্টে ‘আশঙ্কা’
ব্যাঙ্কিংয়ে মহাবিপদ, অ্যাকাউন্টে ‘আশঙ্কা’
রাত বিরেতে হাতে লাঠি নিয়ে অভিনেতা ঘুরে বেড়াচ্ছেন রাস্তায় রাস্তায়,
রাত বিরেতে হাতে লাঠি নিয়ে অভিনেতা ঘুরে বেড়াচ্ছেন রাস্তায় রাস্তায়,
বেহাল জনপদ, জবরদখল শহর! দায় কার? কী হবে হকারদের ভবিষ্যৎ?
বেহাল জনপদ, জবরদখল শহর! দায় কার? কী হবে হকারদের ভবিষ্যৎ?
লাদাখে দুর্ঘটনার কবলে 'অজেয়', মৃত্যু ৫ সেনা জওয়ানের
লাদাখে দুর্ঘটনার কবলে 'অজেয়', মৃত্যু ৫ সেনা জওয়ানের
চিকিৎসকের অকাল মৃত্যু, ময়নাতদন্ত না করেই তড়িঘড়ি দাহ করা হল কেন?
চিকিৎসকের অকাল মৃত্যু, ময়নাতদন্ত না করেই তড়িঘড়ি দাহ করা হল কেন?
কারা কারা এলেন রুক্মিনীর জন্মদিনের বিশেষ পার্টিতে?
কারা কারা এলেন রুক্মিনীর জন্মদিনের বিশেষ পার্টিতে?
দুয়ারে নতুন মহামারি, চিন্তা বাড়ছে, সাবধান হোন আজই!
দুয়ারে নতুন মহামারি, চিন্তা বাড়ছে, সাবধান হোন আজই!
গণধোলাইয়ের সুযোগ পেলে হাত গরম করতে কেউই বাদ যাচ্ছেন না আজকাল
গণধোলাইয়ের সুযোগ পেলে হাত গরম করতে কেউই বাদ যাচ্ছেন না আজকাল