সাপের (Snake) একটি বিশালাকার ভাস্কর্য (Sculpture) তৈরি করলেন এক শিল্পী। বরফেই তৈরি করলেন স্কাল্পচারটি (Ice Sculpture)। সেটি এমনই নিখুঁত ও বাস্তবসম্মত তৈরি করেছেন যে, প্রথম বার দেখে যে কেউ হকচকিয়ে যেতে পারেন! খুব পরিশ্রমের সঙ্গে তাঁর হাত এবং কিছু মৌলিক সরঞ্জাম ব্যবহার করে বরফেই এই বিশাল সাপের ভাস্কর্যটি তৈরি করেছিলেন। কী ভাবে তা তৈরি করলেন সেটি দেখার জন্য একটি টাইম-ল্যাপস ভিডিয়ো ক্লিপও তৈরি করা হয়েছে, যা এই মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ভাস্কর্যটিতে কুণ্ডলীকৃত সেই সরীসৃপের আঁশগুলিকে বিশদ ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ভিডিয়োটি দেখার পরে নেটিজেনদের অনেকেই এই শিল্পীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। অনেকে বলেছেন, এমনতর ভাস্কর্যের ঠাঁই হওয়া উচিৎ চিত্র প্রদর্শনীশালায়।
গত বছর অক্টোবরে কেরলের এক শিল্পী বিস্কুট এবং বিভিন্ন বেকারি প্রডাক্টের সংমিশ্রণে দক্ষিণের ভগবান থেয়ামের মুখটি তৈরি করেছিলেন। সেই ভাস্কর্য যে আর্টিস্ট তৈরি করেছিলেন, তাঁর নাম সুরেশ পিকে, যিনি দ্য ভিঞ্চি সুরেশ নামেই অধিক পরিচিত। ২৪ ফুট বড় সেই আর্ট পিস তৈরি করতে ১৫ ঘণ্টারও বেশি সময় নিয়েছিলেন সুরেশ। কান্নুরের একটি বেকারি হলের ঠিক মাঝখানে প্রচুর পরিমাণ টেবল এককাট্টা করে থেয়ামের মুখের ভাস্কর্যটি তৈরি করা হয়েছিল।
বিভিন্ন আকার, রং এবং মাপ মিলিয়ে থেয়ামের মুখের সেই ভাস্কর্য তৈরি করতে ২৫,০০০ বিস্কুট ব্য়বহৃত হয়েছিল। আর্টি পিস তৈরি করতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মিডিয়ামের সাহায্য় নিয়ে থাকেন দ্য ভিঞ্চি সুরেশ। থেয়ামের মুখের সেই ভাস্কর্যটি ছিল তাঁর ৭৯তম সৃষ্টি। সুরেশ সেই সময় দাবি করেছিলেন, “বেক স্টোরি বেকারিতে তৈরি হয়েছে এই শিল্প। শিল্পকর্মটির দৈর্ঘ্য 24 ফুট। কাজটি সম্পূর্ণ করতে আমার 15 ঘন্টা লেগেছে। বেকারির অনেক বন্ধু আমাকে এটি সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করেছে।”
এদিকে আবার খুব সম্প্রতি ব্রেন্ডা ডেলগাডো নামের আর এক আর্টিস্ট অদ্ভুত এক ক্যানভাস তৈরি করেছেন। মৃত আরশোলাদের বডি পেন্টিং করে তিনি সকলকে একপ্রকা চমকে দিয়েছেন। ফিলিপাইন্সের এই আর্টিস্ট বলেছেন, “যেখানে আমি কাজ করি, সেই ঘরটা পরিষ্কার করার সময় কিছু মৃত আরশোলা উদ্ধার করি। আর সেগুলিকে দেখেই এই আইডিয়া মাথায় আসে আমার।”
আরও পড়ুন: রুম সার্ভিস থেকে খাবার ডেলিভারি, শীতকালীন অলিম্পিক্সে অতিথি আপ্যায়নের দায়িত্বে রোবট-বাহিনী
আরও পড়ুন: শরীরে ৮৫টি চামচ ব্যালেন্স করে নতুন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়লেন ইরানের এই ব্যক্তি
সাপের (Snake) একটি বিশালাকার ভাস্কর্য (Sculpture) তৈরি করলেন এক শিল্পী। বরফেই তৈরি করলেন স্কাল্পচারটি (Ice Sculpture)। সেটি এমনই নিখুঁত ও বাস্তবসম্মত তৈরি করেছেন যে, প্রথম বার দেখে যে কেউ হকচকিয়ে যেতে পারেন! খুব পরিশ্রমের সঙ্গে তাঁর হাত এবং কিছু মৌলিক সরঞ্জাম ব্যবহার করে বরফেই এই বিশাল সাপের ভাস্কর্যটি তৈরি করেছিলেন। কী ভাবে তা তৈরি করলেন সেটি দেখার জন্য একটি টাইম-ল্যাপস ভিডিয়ো ক্লিপও তৈরি করা হয়েছে, যা এই মুহূর্তে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল। ভাস্কর্যটিতে কুণ্ডলীকৃত সেই সরীসৃপের আঁশগুলিকে বিশদ ভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ভিডিয়োটি দেখার পরে নেটিজেনদের অনেকেই এই শিল্পীর প্রশংসায় পঞ্চমুখ। অনেকে বলেছেন, এমনতর ভাস্কর্যের ঠাঁই হওয়া উচিৎ চিত্র প্রদর্শনীশালায়।
গত বছর অক্টোবরে কেরলের এক শিল্পী বিস্কুট এবং বিভিন্ন বেকারি প্রডাক্টের সংমিশ্রণে দক্ষিণের ভগবান থেয়ামের মুখটি তৈরি করেছিলেন। সেই ভাস্কর্য যে আর্টিস্ট তৈরি করেছিলেন, তাঁর নাম সুরেশ পিকে, যিনি দ্য ভিঞ্চি সুরেশ নামেই অধিক পরিচিত। ২৪ ফুট বড় সেই আর্ট পিস তৈরি করতে ১৫ ঘণ্টারও বেশি সময় নিয়েছিলেন সুরেশ। কান্নুরের একটি বেকারি হলের ঠিক মাঝখানে প্রচুর পরিমাণ টেবল এককাট্টা করে থেয়ামের মুখের ভাস্কর্যটি তৈরি করা হয়েছিল।
বিভিন্ন আকার, রং এবং মাপ মিলিয়ে থেয়ামের মুখের সেই ভাস্কর্য তৈরি করতে ২৫,০০০ বিস্কুট ব্য়বহৃত হয়েছিল। আর্টি পিস তৈরি করতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মিডিয়ামের সাহায্য় নিয়ে থাকেন দ্য ভিঞ্চি সুরেশ। থেয়ামের মুখের সেই ভাস্কর্যটি ছিল তাঁর ৭৯তম সৃষ্টি। সুরেশ সেই সময় দাবি করেছিলেন, “বেক স্টোরি বেকারিতে তৈরি হয়েছে এই শিল্প। শিল্পকর্মটির দৈর্ঘ্য 24 ফুট। কাজটি সম্পূর্ণ করতে আমার 15 ঘন্টা লেগেছে। বেকারির অনেক বন্ধু আমাকে এটি সম্পূর্ণ করতে সাহায্য করেছে।”
এদিকে আবার খুব সম্প্রতি ব্রেন্ডা ডেলগাডো নামের আর এক আর্টিস্ট অদ্ভুত এক ক্যানভাস তৈরি করেছেন। মৃত আরশোলাদের বডি পেন্টিং করে তিনি সকলকে একপ্রকা চমকে দিয়েছেন। ফিলিপাইন্সের এই আর্টিস্ট বলেছেন, “যেখানে আমি কাজ করি, সেই ঘরটা পরিষ্কার করার সময় কিছু মৃত আরশোলা উদ্ধার করি। আর সেগুলিকে দেখেই এই আইডিয়া মাথায় আসে আমার।”
আরও পড়ুন: রুম সার্ভিস থেকে খাবার ডেলিভারি, শীতকালীন অলিম্পিক্সে অতিথি আপ্যায়নের দায়িত্বে রোবট-বাহিনী
আরও পড়ুন: শরীরে ৮৫টি চামচ ব্যালেন্স করে নতুন গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড গড়লেন ইরানের এই ব্যক্তি