Arambagh: গন্ধে টেকা দায়, নাজেহাল আরামবাগ থেকে গোঘাট! সরকারি ব্যবস্থাই যেন শেষ পর্যন্ত ব্যুমেরাং
Arambagh: উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক থেকে মহকুমা শাসক, সাংসদ-সহ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি, পঞ্চায়েতের প্রধান, উপপ্রধান, পঞ্চায়েত সদস্যরা। ঘোষণা করা হয়েছিল গ্রামে গ্রামে বাজারে-বাজারে কঠিন বর্জ্য পচনশীল বস্তুর দ্বারা পরিবেশ যাতে দূষিত না হয় সেই জন্য একটি নির্দিষ্ট কংক্রিটের কাঠামো এনে ফেলা হবে।
আরামবাগ: পরিবেশ দূষণ রুখতে ঘটা করে স্বচ্ছ ভারত মিশনের টাকায় তৈরি হয়েছিল কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা। অভিযোগ তা থেকেই ছড়াচ্ছে দূষণ। বাজার ঘাট থেকে গ্রামগঞ্জের মানুষ নির্দিষ্ট জায়গায় আবর্জনা ফেললেও সেইগুলি পরিষ্কার হচ্ছে না। বাজারে বাজারে জাল দেওয়া নির্দিষ্ট জায়গা থেকে বর্জ্য গুলি তোলা হচ্ছে না। গোঘাট গ্রাম পঞ্চায়েতের সামনেও একই অবস্থা। দুর্গন্ধে নাজেহাল ব্যবসায়ী থেকে সাধারণ মানুষজন। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নের দায়িত্বে পঞ্চায়েত থাকলেও দীর্ঘদিন বর্জ্য নিষ্কাশন হচ্ছে না বলেই অভিযোগ।
প্রসঙ্গত, এক বছর আগে স্বচ্ছ ভারত মিশনের টাকায় পঞ্চায়েতে পঞ্চায়েতে তৈরি হয়েছিল কঠিন বর্জ্য নিষ্কাশন ব্যবস্থাপনা। পঞ্চায়েতে পঞ্চায়েতে নির্দিষ্ট একটি জায়গায় কংক্রিটের কাঠামো করে ও ব্যাটারি চালিত গাড়ি সামনে রেখে উদ্বোধনে বসেছিল চাঁদের হাট।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলাশাসক থেকে মহকুমা শাসক, সাংসদ-সহ পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি, পঞ্চায়েতের প্রধান, উপপ্রধান, পঞ্চায়েত সদস্যরা। ঘোষণা করা হয়েছিল গ্রামে গ্রামে বাজারে-বাজারে কঠিন বর্জ্য পচনশীল বস্তুর দ্বারা পরিবেশ যাতে দূষিত না হয় সেই জন্য একটি নির্দিষ্ট কংক্রিটের কাঠামো এনে ফেলা হবে। গ্রামে বাজারে ব্যাটারিচালিত গাড়িগুলি সেখান বর্জ্য তুলে আনবে। এমন জায়গায় এগুলি রাখা হবে যাতে পরিবেশ যাতে দূষিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখা হবে। কিন্তু, স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, এখনই এই পুরো ব্যবস্থাই যেন বেহাল হয়ে পড়েছে। গন্ধে টেকা দায় হয়ে দাঁড়াচ্ছে। সকলেই চাইছেন অবস্থার দ্রুত পরিবর্তন হোক। সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসুক প্রশাসন।