Jalpaiguri Blood Bank: রক্তশূন্য ব্লাড ব্যাঙ্ক, সুযোগ বুঝে সক্রিয় দালাল চক্র!

TV9 Bangla Digital | Edited By: শর্মিষ্ঠা চক্রবর্তী

Dec 09, 2021 | 1:40 PM

Jalpaiguri Blood Bank: উল্লেখ্য গত কয়েকমাস ধরে তেমনভাবে রক্তদান শিবির না হওয়ায় জলপাইগুড়ি ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের যোগান তলানিতে ঠেকেছে। প্রতিদিন গড়ে যেখানে ৫০ ইউনিটের বেশি রক্তর প্রয়োজন থাকে সেখানে বুধবার রাতে ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের সংখ্যা শূন্য ইউনিট।

Follow Us

জলপাইগুড়ি: নেশার টাকা যোগার করতে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীর পরিবারের কাছে সাড়ে সাত হাজার টাকায় এক ইউনিট রক্ত বিক্রি করতে গিয়েছিল জলপাইগুড়ি দিন বাজার এলাকার বাসিন্দা শাওন জ্যোতিষী নামে এক নেশাগ্রস্ত যুবক। অভিযোগ যায় গ্রিন জলপাইগুড়ি নামে এক সেচ্ছাসেবী সংগঠনের কাছে। ওই সংগঠনের সদস্যরা জলপাইগুড়ি ব্লাড ব্যাঙ্ক থেকে দালালকে পাকড়াও করে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশের হাতে তুলে দেয়। বুধবার রাতের এই ঘটনায় যথেষ্ট চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে জলপাইগুড়িতে।

ঘটনায় গ্রিন জলপাইগুড়ি নামে সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অঙ্কুর দাস বলেন, “এই মুহূর্তে জলপাইগুড়ি ব্লাড ব্যাঙ্কে চরম রক্তের আকাল চলছে। এই সুযোগে হাসপাতাল চত্বরে ফের নতুন করে বাসা বেঁধেছে দালাল চক্র। আজ তারা ক্রান্তি এলাকার এক রোগীর পরিবারের কাছে সা়ড়ে ৭ হাজার টাকার বিনিময়ে রক্ত বিক্রি করতে গিয়েছিল। খবর পেয়ে আমরা এসে এক দালালকে হাতেনাতে পাকড়াও করে পুলিশের হাতে তুলে দিলাম।”

তিনি আরও বলেন, “এর আগেও আমরা এই ধরনের কয়েকজন দালালকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছি। কিন্তু এরা কয়েকদিন পর ছাড়া পেয়ে যায়। আবার তারা নেশার টাকা যোগার করতে দালালি করে। আমরা বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষর নজরে এনেছি। আজ আবার একজনকে ধরলাম। আমরা চাই এদের কঠিন শাস্তি হোক।”

প্রসঙ্গত, উল্লেখ্য গত কয়েকমাস ধরে তেমনভাবে রক্তদান শিবির না হওয়ায় জলপাইগুড়ি ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের যোগান তলানিতে ঠেকেছে। প্রতিদিন গড়ে যেখানে ৫০ ইউনিটের বেশি রক্তর প্রয়োজন থাকে সেখানে বুধবার রাতে ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের সংখ্যা শূন্য ইউনিট। ফলে ক্লাব বা সেচ্ছাসেবী সংগঠন গুলি যদি অবিলম্বে রক্তদান করতে এগিয়ে না আসে তবে আরও সমস্যা বাড়বে জলপাইগুড়িতে।

সমাজসেবী সংস্থার কর্মী বলেন. “এখানে দালাল চক্র সক্রিয়। এখানে অনেকেই রক্ত বিক্রি করে সেই টাকা দিয়ে নেশাভান করছেন। আবার নেশাগ্রস্ত ব্যক্তির রক্ত অন্যের শরীরে যাওয়ার ক্ষতিকারক। কিন্তু দালালরা তো নিজেদের সুবিধা দেখছেন। আমরা চাইছি এটা বন্ধ হোক।”

যে যুবক রক্ত দিয়েছে, তাঁর বক্তব্য, “আমাকে বাড়ি থেকে বলে এনেছিল একটা দরকারি কাজ রয়েছে, চলে আয়। আমি আসার পর বলে একজন এর্মাজেন্সি রোগী রয়েছে। রক্তের প্রয়োজন রয়েছে। আমাকে রক্ত দিতে বলল।”


আরও পড়ুন: Winter Care: শীতকালে পরিস্কার ও সুন্দর নখের জন্য রইল তিনটি প্রাকৃতিক উপায়! মাত্র ৩দিনেই মিলবে সুফল

আরও পড়ুন: MC MLA: ভাতারের তৃণমূল বিধায়কের নামে নালিশ করে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে চিঠি! তুঙ্গে রাজনৈতিক তরজা

জলপাইগুড়ি: নেশার টাকা যোগার করতে জলপাইগুড়ি সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন এক রোগীর পরিবারের কাছে সাড়ে সাত হাজার টাকায় এক ইউনিট রক্ত বিক্রি করতে গিয়েছিল জলপাইগুড়ি দিন বাজার এলাকার বাসিন্দা শাওন জ্যোতিষী নামে এক নেশাগ্রস্ত যুবক। অভিযোগ যায় গ্রিন জলপাইগুড়ি নামে এক সেচ্ছাসেবী সংগঠনের কাছে। ওই সংগঠনের সদস্যরা জলপাইগুড়ি ব্লাড ব্যাঙ্ক থেকে দালালকে পাকড়াও করে জলপাইগুড়ি কোতোয়ালি থানার পুলিশের হাতে তুলে দেয়। বুধবার রাতের এই ঘটনায় যথেষ্ট চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে জলপাইগুড়িতে।

ঘটনায় গ্রিন জলপাইগুড়ি নামে সেচ্ছাসেবী সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অঙ্কুর দাস বলেন, “এই মুহূর্তে জলপাইগুড়ি ব্লাড ব্যাঙ্কে চরম রক্তের আকাল চলছে। এই সুযোগে হাসপাতাল চত্বরে ফের নতুন করে বাসা বেঁধেছে দালাল চক্র। আজ তারা ক্রান্তি এলাকার এক রোগীর পরিবারের কাছে সা়ড়ে ৭ হাজার টাকার বিনিময়ে রক্ত বিক্রি করতে গিয়েছিল। খবর পেয়ে আমরা এসে এক দালালকে হাতেনাতে পাকড়াও করে পুলিশের হাতে তুলে দিলাম।”

তিনি আরও বলেন, “এর আগেও আমরা এই ধরনের কয়েকজন দালালকে ধরে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছি। কিন্তু এরা কয়েকদিন পর ছাড়া পেয়ে যায়। আবার তারা নেশার টাকা যোগার করতে দালালি করে। আমরা বিষয়টি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষর নজরে এনেছি। আজ আবার একজনকে ধরলাম। আমরা চাই এদের কঠিন শাস্তি হোক।”

প্রসঙ্গত, উল্লেখ্য গত কয়েকমাস ধরে তেমনভাবে রক্তদান শিবির না হওয়ায় জলপাইগুড়ি ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের যোগান তলানিতে ঠেকেছে। প্রতিদিন গড়ে যেখানে ৫০ ইউনিটের বেশি রক্তর প্রয়োজন থাকে সেখানে বুধবার রাতে ব্লাড ব্যাঙ্কে রক্তের সংখ্যা শূন্য ইউনিট। ফলে ক্লাব বা সেচ্ছাসেবী সংগঠন গুলি যদি অবিলম্বে রক্তদান করতে এগিয়ে না আসে তবে আরও সমস্যা বাড়বে জলপাইগুড়িতে।

সমাজসেবী সংস্থার কর্মী বলেন. “এখানে দালাল চক্র সক্রিয়। এখানে অনেকেই রক্ত বিক্রি করে সেই টাকা দিয়ে নেশাভান করছেন। আবার নেশাগ্রস্ত ব্যক্তির রক্ত অন্যের শরীরে যাওয়ার ক্ষতিকারক। কিন্তু দালালরা তো নিজেদের সুবিধা দেখছেন। আমরা চাইছি এটা বন্ধ হোক।”

যে যুবক রক্ত দিয়েছে, তাঁর বক্তব্য, “আমাকে বাড়ি থেকে বলে এনেছিল একটা দরকারি কাজ রয়েছে, চলে আয়। আমি আসার পর বলে একজন এর্মাজেন্সি রোগী রয়েছে। রক্তের প্রয়োজন রয়েছে। আমাকে রক্ত দিতে বলল।”


আরও পড়ুন: Winter Care: শীতকালে পরিস্কার ও সুন্দর নখের জন্য রইল তিনটি প্রাকৃতিক উপায়! মাত্র ৩দিনেই মিলবে সুফল

আরও পড়ুন: MC MLA: ভাতারের তৃণমূল বিধায়কের নামে নালিশ করে মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে চিঠি! তুঙ্গে রাজনৈতিক তরজা

Next Article