AQI
Sign In

By signing in or creating an account, you agree with Associated Broadcasting Company's Terms & Conditions and Privacy Policy.

Governor: ‘এই সিট ওনারই’, ট্রেনে সহযাত্রী শিক্ষিকাকে সাহায্য রাজ্যপালের, পরিচয়-আলাপের পর পৌঁছলেন স্কুলেও

Governor C V Anand Bose: শিক্ষিকার আমন্ত্রণে স্কুলে পৌঁছলেন রাজ্যপাল। মঙ্গলবার দুপুরে জিয়াগঞ্জ সুরেন্দ্রনারায়ণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে পৌঁছন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শিক্ষিকারা সংবর্ধনা দেন। স্কুলের এক ছোট্ট শিশুকে হাতের চকলেট তুলে দিয়ে গলায় উত্তরীয় পরিয়ে দেন রাজ্যপাল। স্কুলের হাতে দশ হাজার টাকা তুলে দেন। 

Governor: 'এই সিট ওনারই', ট্রেনে সহযাত্রী শিক্ষিকাকে সাহায্য রাজ্যপালের, পরিচয়-আলাপের পর পৌঁছলেন স্কুলেও
বাঁ দিকে শিক্ষিকা চন্দ্রানী হালদার, রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসImage Credit: TV9 Bangla
| Edited By: | Updated on: Nov 25, 2025 | 3:12 PM
Share

মুর্শিদাবাদ: রাজ্যপাল ট্রেনের সহযাত্রী! পাশের সিটে বসে শিক্ষিকা। তাঁর বসতে অসুবিধা হচ্ছিল। অনেকেই তাঁকে সরে বসতে বললেন। কিন্তু ওই শিক্ষিকার পাশে দাঁড়ালেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। বাকিদের বোঝালেন, সিটটা শিক্ষিকারই। রাজ্যপালের ব্যবহারে আপ্লুত শিক্ষিকা। কথা হল দীর্ঘক্ষণ। এরপর ওই শিক্ষিকার সঙ্গে তাঁর স্কুলেই চলে গেলেন রাজ্যপাল। কেবল গেলেনই না, পড়ুয়াদের মধ্যে করলেন চকোলেট বিলি। স্কুলের উন্নয়নে দিলেন ১০ হাজার টাকার চেক। আর ২ লক্ষ টাকা দেওয়ার আশ্বাসও দিলেন।

মঙ্গলবার রাজ্যপাল ভারত বাংলাদেশ সীমান্ত পরিদর্শনে মুর্শিদাবাদে যান। সোমবার গিয়েছিলেন হাকিমপুরে। ভারত বাংলাদেশ সীমান্তের পরিস্থিতি, বাংলাদেশিদের পুশব্যাক সংক্রান্ত সমস্ত বিষয় নিয়ে রিপোর্ট দেবেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকে। সেই সূত্রেই তাঁর এদিন মুর্শিদাবাদে যাওয়া। রানাঘাট থেকে হাজারদুয়ারি এক্সপ্রেসে বহরমপুরে পৌঁছন তিনি। তাঁর সহযাত্রী ছিলেন জিয়াগঞ্জ সুরেন্দ্রনারায়ণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় শিক্ষিকা চন্দ্রানী হালদার। প্রথমে আসন নিয়ে কথার সূত্রপাত। তারপর কথায় কথায় উঠে আসে স্কুলের প্রসঙ্গ।

শিক্ষিকার আমন্ত্রণে স্কুলে পৌঁছলেন রাজ্যপাল। মঙ্গলবার দুপুরে জিয়াগঞ্জ সুরেন্দ্রনারায়ণ উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে পৌঁছন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। শিক্ষিকারা সংবর্ধনা দেন। স্কুলের এক ছোট্ট শিশুকে হাতের চকলেট তুলে দিয়ে গলায় উত্তরীয় পরিয়ে দেন রাজ্যপাল। স্কুলের হাতে দশ হাজার টাকা তুলে দেন।

রাজ্যপালের ব্যবহারে আপ্লুত স্কুলের প্রত্যেক শিক্ষিকা। আর শিক্ষিকা চন্দ্রানী হালদার বলেন, ” কলকাতা স্টেশন থেকে ট্রেনে উঠেছিলাম। আমি ওনার কো প্যাসেঞ্জার ছিলাম। আমি ওনার সহযোগিতায় মুগ্ধ। আমাকে সবাই একটু সরে বসতে বলছিল। তারপরই উনিই বললেন, না না এটা ওনার সিট রয়েছে। তারপরই জানতে পারি, উনি জিয়াগঞ্জেই আসছেন। আন্তরিকভাবে অনুরোধ করি, স্কুলে একবার ঘুরে যাওয়ার জন্য। স্কুলের ব্যাপারে খোঁজ নেন তিনি।  “